ছবি প্রতীকী, সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে
যদি চাস সঙ্গে লিব।’
পৌষের হাঁড় কাঁপানো শীত ভালোই জমে এক পেয়ালা গরম চায়ে। এই শীতে একদিকে গ্ৰামে সকালের আগুন পোহানোর ধুম, আর অন্যদিকে ছুটি মানেই আর একবার সমুদ্রকে চায়। একেই কুয়াশাচ্ছন্ন শীত তার উপর যদি সকালে আবার স্নান সেরে বাইরে যাবার তাড়া থাকে তাহলে স্নানের একমাত্র ভরসাই হল গরম জল। তাবে সাধারণ ঘরে গিজারের থেকেও বেশি চল আছে ইমার্শন রডের। দামের ক্ষেত্রেও এটি সহজলভ্য এবং তাড়াতাড়ি জলও গরম হয়। একটু অসতর্কতার জন্যই কিন্তু ইমার্শন রড থেকে ঘটতে পারে অঘটন। এই সতর্কতা অবলম্বন করার ৫টি উপায় নিয়ে আজ আমরা আলোচনা করব।
১. দু’বছরের বেশি ইমার্শন ব্যবহার করার সময় অবশ্যই সতর্ক থাকবেন। অবশ্যই চেক করে নেবেন তারে কোনও শর্টসার্কিট আছে কি না। আগে চেক করে নিন, তার পর জল গরম করতে বসান।
২. ভুল করেও লোহার বালতিতে জল গরম করতে বসাবেন না। তার পরিবর্তে স্টিলের বা অ্যালুমিনিয়ামের বালতিতে জল গরম করতে বসান।
৩. ব্র্যান্ডেড কোম্পানির ইমার্শন রড ব্যবহার করুন। পারলে লোকাল কোম্পানির ইমার্শন রড ব্যবহার করাকে উপেক্ষা করে চলুন। কারণ তাতে শর্টসার্কিটের ভয় বেশি থাকে।
৪. সবসময় আগে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করবেন তার পর ইমার্শন রড ডুবিয়ে রাখা গরম জলে হাত দেবেন। কখনওই সুইচ অন করে জলে হাত দেবেন না৷
৫. অবশ্যই এই ইমার্শন রডটি ঠান্ডা করে তুলে রাখুন। নাহলে ওই রডটি থেকে ছেঁকা খাওয়ার ভয় থাকে।
উপরের নির্দেশিকাগুলি সঠিকভাবে মেনে চলুন। এবার থেকেই সতর্কতা অবলম্বন করে নানা ধরনের ইমার্শন রড ব্যবহার করে চটপট স্নানের জল গরম করে নিন। গিজার ছাড়ায়, কম খরচেই আরামদায়ক স্নানের সাধ অনুভব করুন।