শুক্রবার ২২ নভেম্বর, ২০২৪


ছবি: প্রতীকী।

মোবাইল ফোনে কথা বলা হোক বা গান শোনা, বহু মানুষ কানে ইয়ারফোন বা বাড লাগিয়েই দীর্ঘক্ষণ কাটিয়ে দেন। যদিও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) জানিয়ে, এখন পৃথিবীতে প্রায় ১১০ কোটি মানুষের নানা ধরনের শ্রবণ সংক্রান্ত সমস্যার ঝুঁকি রয়েছে। এও জানা গিয়েছে, এই বিপুল সংখ্যার মধ্যে যাঁদের বয়স ৩৫ বছরের কম, তাঁদের মধ্যে প্রায় ৫০ শতাংশই নিয়মিত ইয়ারফোন বা বাড ব্যবহার করেন।
বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, উন্নত প্রযুক্তির জন্য গান শোনা বা কথা বলার ক্ষেত্রে যেমন অনেক পরিবর্তন এসেছে, তেমনই কানের ক্ষতি হচ্ছে সে কথাও সত্যি। একটানা দীর্ঘ ক্ষণ ধরে কানে ইয়ারফোন বা বাড ব্যবহারের ফলে স্থায়ী ভাবে শ্রবণশক্তি হারিয়ে ফেলার ঝুঁকি দেখা যাচ্ছে।

 

তাহলে মুক্তির উপায় কী?

 

কম ভলিউম

সবথেকে ভালো উপায় হল, কম ভলিউমে গান শোনা।

আরও পড়ুন:

রহস্য উপন্যাস: পিশাচ পাহাড়ের আতঙ্ক, পর্ব-৭৫: সত্যব্রত সকাশে

মহাকাব্যের কথকতা, পর্ব-৭৩: দুই মহর্ষির দ্বন্দ্বে কি ‘ইতি ও নেতি’র বিরোধেরই প্রতিফলন?

 

একটানা ব্যবহার নয়

একটানা দীর্ঘক্ষণ গান শোনা ঠিক নয়। এতে শুধু কান নয়, সেখান থেকে আমাদের মস্তিষ্কেও নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে।
 

পরিষ্কার করে রাখুন

বাড বা ইয়ারফোন ব্যবহারের পর শুকনো কাপড় দিয়ে সেটি ভালো করে মুছে পরিষ্কার করে রাখুন।

আরও পড়ুন:

আলোকের ঝর্ণাধারায়, পর্ব-৫৬: নান্দনিক শিক্ষায় উৎসাহী ছিলেন শ্রীমা

পঞ্চতন্ত্র: রাজনীতি-কূটনীতি, পর্ব-৫০: পুত্রস্নেহে অন্ধ হলে পিতাকেও ধৃতরাষ্ট্রের মতো দুর্দশা ভোগ করতে হয়

 

দেখেশুনে কিনুন

বাড বা ইয়ারফোন অনলাইনে ইয়ার বাড না কেনাই ভালো। কারণ, সবার কানের গ্রন্থির আকার, গঠন এক রকম হয় না। তাই হাতে নিয়ে ব্যবহার করে দেখে তবেই কেনাই ভালো।
 

ঘুমনোর সময় খুলে ফেলুন

আর অবশ্যই কানে বাড লাগিয়ে ঘুমিয়ে পড়ার অভ্যাস ছাড়তে হবে।


Skip to content