
ছবি প্রতীকী, সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে।
নিয়ম মেনে না খেলে কখনওই পেটের মেদ কমে না। তাই দিনে ৫-৬ বার অল্প অল্প করে খান। খাবারে বেশি করে রাখুন ফল ও সব্জির তরকারি। নজর দিন ফাইবারযুক্ত খাবারের দিকেও। ডায়েট থেকে চিনি এবং ময়দা বাদ দিয়ে দিন। দিনে অন্তত তিন চার লিটার জল পান করুন। এছাড়া ওয়েট ট্রেনিং করতে পারলেও পেশি সুগঠিত হয়। এতে শরীরের মেটাবলিজম-এর হার বাড়ে। ফলে সহজে ওজন কমে। তাই সাধারণ ব্যায়ামগুলি করার সময় কিছু ওজনও তুলুন। ওজন ট্রেনিং মানেই ডাম্বেল অভ্যাস করতে হবে তা নয়। প্রথমে ৫০০ মিলিলিটার এবং তার পরে এক লিটারের জলের বোতল দিয়ে এটি করতে পারেন। পেটের ব্যায়াম করার সময় পেটের পেশীগুলোর উপর যেন চাপ পড়ে সেদিকে নজর রাখুন। প্লাঙ্ক বা সিটআপ করার সময় আমরা ভুলবশত অনেক সময় ঘাড়ে বা পায়ে চাপ দিয়ে ফেলি। এতে ঘাড়ে, পিঠে, কোমরে ব্যথা-সহ অন্যান্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। কিন্তু পেটের মেদ কিছুতেই কমে না।