কিছু সম্পর্ক একটু বেশি স্পর্শকাতর হয়। তাতে ভারসাম্য বজায় রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এমনই সম্পর্কগুলির মধ্যে অন্যতম হল শাশুড়ি ও বউমার মধ্যে সম্পর্ক। ‘মা’ ও ‘মায়ের মতো’, এই দুই শব্দের ভারসাম্য একটু বিগড়ে গেলেই সংসারে অশান্তি নিশ্চিত। কিন্তু শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান কীভাবে বজায় রাখা যায়? এই বিষয়গুলি মেনে চললে শাশুড়ি ও বউমার সম্পর্কে মাধুর্য থাকবে। অভিজ্ঞ এক বাস্তু বিশেষজ্ঞের কথা অনুযায়ী —
● বউমার জন্ম কুষ্ঠির অষ্টম ও দশম স্থানের গ্রহাধিপতিকে উৎসর্গ করে সেই দেবতার বীজমন্ত্র জপ করা উচিত শাশুড়ি মায়ের।
● সংসারে শান্তি বজায় রাখতে খাবার এবং অন্যান্য সামগ্রী দানও করা উচিত।
● বাড়ির মন্দির বা ঠাকুরের জায়গাটি উত্তর-পূর্ব দিকে রাখুন।
● ঘরে যেন কোনও দুর্গন্ধ না থাকে। পারলে সুগন্ধী ধুপও জ্বালিয়ে রাখতে পারেন যাতে শাশুড়ি ও বউমা দু’ জনেরই মন শান্ত থাকে।
● ছোট্ট বাম্বুপ্লান্ট ঘরে রাখতে পারলে খুবই ভালো। এটি ঘরে রাখলে যেমন শান্তি বজায় থাকে, তেমনই সংসারের শ্রীবৃদ্ধি হয়।
● পারলে একবেলার খাবার বৌমা শাশুড়ির সঙ্গে খান। খাবার খেতে খেতে নানা কথা বলা যায়। একটু সময় একসঙ্গেও কাটানো যায়। একে অন্যের পছন্দ-অপছন্দের কথাও জানতেও পারা যায় ।
● ক্যাকটাস বা অন্য কাঁটা জাতীয় গাছ ঘরের অন্দরে এক্কেবারেই রাখবেন না। এতে শাশুড়ির সঙ্গে মনোমালিন্য হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।