বৃহস্পতিবার ২১ নভেম্বর, ২০২৪


ছবি: প্রতীকী।

অনেকেই আছেন, যাঁরা ত্বকে দ্রুত বদল দেখতে চান। কখনও কখনও বিজ্ঞাপন দেখে বা অন্যের পরামর্শে বহু মানুষ নানান প্রসাধনী ব্যবহার করতে শুরু করেন। এতে যে বিরাট কিছু লাভ হয় না, তেমনটা নয়। বহু ক্ষেত্রেই একটানা দীর্ঘ দিন একই প্রসাধনী ব্যবহার করেও উল্লেখযোগ্য ফল মেলে না।
মনে রাখতে হবে, আমাদের ত্বকের নানা সমস্যা রয়েছে। তাই সে সবের সমাধানের উপায়ও আলাদা আলাদা। যদিও সমস্যার উৎস সেই একটাই, আমাদের দেহ ত্বকের কোষে জমে থাকা টক্সিন। সে ব্রণ হোক বা ত্বকের হারানো ঔজ্জ্বল্য— সবেরই ওই একটি উৎস থেকে শুরু। তাই তো বিশেষজ্ঞরা বলেন, সবার আগে আমাদের ত্বককে টক্সিনমুক্ত করতে হবে। এর জন্য বাজারচলতি নামী-দামি কোনও প্রসাধনীরও প্রয়োজন হবে না। কেবল এই ৩ পানীয় নিয়ম করে খেলেই ফল মিলবে।
আরও পড়ুন:

রহস্য উপন্যাস: হ্যালো বাবু!, পর্ব-৪২: নীলাঞ্জনের স্পষ্ট কথা, ক্ষতিপূরণ দিয়ে সুচেতার জীবনের মূল্য বিচার করা যাবে না

এই দেশ এই মাটি, সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৬০: সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ ও লৌকিক চিকিৎসা— দুধি লতা ও পঞ্চরতি লতা

 

সেরা তিন পানীয়

 

লেবু জল

অনেকেরই অভ্যাস সক্কাল সক্কাল ঘুম থেকে উথে ফেশ হয়ে ঈষদুষ্ণ জলে লেবুর রস মিশিয়ে খাওয়ার। এতে ওজন কমুক বা না কমুক, আপনার ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। অনেকেই হয়তো জানেন না, লেবু জল আমাদের হজমের গোলমালের জন্যও উপকারী। লেবুতে থাকা ভিটামিন সি, ত্বকের কোলাজেন উৎপাদনে সাহায্য করে।

আরও পড়ুন:

দশভুজা, সরস্বতীর লীলাকমল, পর্ব-৩৪: সরলাদেবী—নির্ভীক এক সরস্বতী

পঞ্চতন্ত্র: রাজনীতি-কূটনীতি, পর্ব-৫৪: স্বার্থান্বেষীকেও চিনতে শেখায় এই গ্রন্থ

 

গ্রিন টি-র জাদু

গ্রিন টি ওজন ঝরাতে সাহায্য করে এটা আমাদের জানা। তবে গ্রিন টি আমাদের ত্বককে টক্সিনমুক্ত রাখে। এতে আছে ভরপুর অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, যা ত্বকে জমে থাকা ক্ষতিকর পদার্থকে বার করতে সাহায্য করে। এতে উপস্থিত অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান ত্বক ভিতর থেকে সুস্থ রাখে।

আরও পড়ুন:

গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি, পর্ব-৯৭: কী করে গল্প লিখতে হয়, ছোটদের শিখিয়েছিলেন অবনীন্দ্রনাথ

এই দেশ এই মাটি, ত্রিপুরা: আজ কাল পরশুর গল্প, পর্ব-২৩: রাজসভায় মিথিলার সঙ্গীতজ্ঞ

 

দুধের সঙ্গে হলুদ

রাতে এক গ্লাস করে দুধ খাওয়ার অভ্যাস আছে? তাহলে দুধের সঙ্গে এক চিমটে হলুদ মিশিয়ে নিন। হলুদে থাকা স্বাস্থ্যকর উপাদান শুধু ত্বককে ভিতর থেকে পরিষ্কার রাখে। ব্রণর ঝুঁকিও কমায়। হলুদের অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান আমদের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।


Skip to content