শুক্রবার ২২ নভেম্বর, ২০২৪


ছবি: প্রতীকী। সংগৃহীত।

আধুনিক অনিয়মিত জীবনযাপন, শরীরের প্রতি অবহেলার কারণে কম বয়সেই যে সব ক্রনিক সমস্যা বাসা বাঁধে, কোলেস্টেরলের মতো সব ক্রনিক সমস্যা বাসা বাঁধে শরীরে। কোলেস্টেরল বেশি থাকলে খাওয়াদাওয়ায় রাশ টানা জরুরি। তা না হলে হৃদ্রোগের ঝুঁকি থেকে যায়। আমাদের মনে রাখতে হবে, কোলেস্টেরল যদি বেশি হয়, তা হলে কিছু খাবার এড়িয়ে চলা জরুরি। কিছু কিছু খাবার আছে যেগুলি এড়িয়ে চললেই ওষুধ খাওয়ার দরকার পড়বে না?
 

কোন কোনও খাবার এড়িয়ে চলা ভালো?

 

তেলেভাজা

শরীর সুস্থ রাখতে এমনিতেই তেল-মশলাদার খাবার কম খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা। কোলেস্টেরল থাকলে সেই বিধিনিষেধ আরও কঠোর ভাবে পালন করা উচিত। ডুবো তেলে ভাজা যে কোনও খাবার কোলেস্টেরলের রোগীদের জন্য বিপজ্জনক। তাই সুস্থ থাকতে এ ধরনের খাবার এড়িয়ে চলুন।

আরও পড়ুন:

রোগা হতে রোজ স্যালাড খাচ্ছেন? তালিকায় রসুন ও কাবলি ছোলা আছে তো?

রোজ ২ লিটার জল খেতেই হবে! পর্যাপ্ত জলপান না করলে কী কী অসুবিধে হতে পারে?

 

মিষ্টি

মিষ্টি যে শুধু ডায়াবিটিসের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে, তা কিন্তু নয়। উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রাও এক ধাক্কায় অনেকটা বেড়ে যেতে পারে। দীর্ঘ দিন যে কোন মানুষের সুস্থ থাকতে গেলে মিষ্টি খাওয়ার অভ্যাস অবিলমবে বন্ধ করা উচিত।

আরও পড়ুন:

পর্দার আড়ালে, পর্ব-৫০: অর্ধশতাব্দী ছুঁলো ‘অমানুষ’

দশভুজা, সরস্বতীর লীলাকমল, পর্ব-১৬: কল্যাণী—অন্দরমহলের সরস্বতী

 

ডিম

কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি থাক কিংবা কম, এই রোগ এক বার শরীরে বাসা বাঁধলে ডিম খাওয়া বন্ধ করে দিন। ডিম এমনিতে স্বাস্থ্যকর একটি খাবার। ডিমের পুষ্টিগুণ যে শরীরের যত্ন নেয়, তাতে কোনও সন্দেহ নেই। পুষ্টিগুণের পাশাপাশি ডিমে রয়েছে ভরপুর কোলেস্টেরলও। একটা ডিমে প্রায় ২০০ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল থাকে। তাই কোলেস্টেরল রোগীরা ডিম এড়িয়ে চলা উচিত।


Skip to content