বুধবার ৪ ডিসেম্বর, ২০২৪


কলকাতায় বৃষ্টি

ছবি: প্রতীকী। সংগৃহীত।

শুধু বয়স্ক নয়, এখন অল্প বয়সীরাও চুল পেকে যাওয়ার সমস্যায় জেরবার। কর্মক্ষেত্রে, প্রিয়জনের কাছে, বন্ধুদের আড্ডায়, অনুষ্ঠানে ব্যাপারটি বেশ অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। বংশগত কারণ ছাড়াও আরও অনেক কারণে মাথার চুল পাকে। তবে কিছু নিয়ম মেনে চললে বা অভ্যাস পাল্টে ফেললে কিন্তু সমস্যা কিছুটা এড়ানো সম্ভব।
বেশি করে শ্যাম্পু করবেন না। শ্যাম্পুতে কেমিকেল থাকায় আপনার মাথায় চুল পাকার সম্ভাবনাকে বাড়িয়ে দিতে পারে। পাশাপাশি আপনার চুলের স্বাস্থ্য বা ধরন অনুযায়ী শ্যাম্পু ব্যবহার করুন।
আধুনিক জীবনযাত্রায় অতিরিক্ত মানসিক চাপের কারণে অল্প বয়সেই চুলে পাক ধরার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। তাই কোনও কিছু নিয়ে খুব বেশি চিন্তা করবেন না। এতে চুল পড়ার বা চুল পাকার বেশি প্রভাব থাকে।
চুল শুকনো বা সোজা করতে কখনও ড্রায়ার ব্যবহার করবেন না। যদিও কোনও যন্ত্র ব্যবহার করে থাকেন তাহলে শুকনো করার পর হেয়ার সিরাম ব্যবহার করুন। এতে আপনার চুল ভাল থাকবে।
হাত না পরিষ্কার থাকলে চুলে হাত দেবেন না। কারণ চুলে ধুলো, বালি বা অপরিচ্ছন্ন কিছু লাগলেও চুল পাকার প্রবণতা থাকে।
আরও পড়ুন:

গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি, পর্ব-৮৬: যন্ত্রণাদগ্ধ জ্যোতিরিন্দ্রনাথ রাঁচিতে পেয়েছিলেন সান্ত্বনার প্রলেপ

কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়েছে কি না বুঝবেন কী করে? চোখ, পা, ত্বকের এই সব লক্ষণ দেখলেই সতর্ক হন

ধূমপানের কারণেও চুল পাকতে পারে। তাই অতিরিক্ত ধূমপান বর্জন করাই বুদ্ধিমানের কাজ।
শরীরের ভিটামিন-বি ১২ বা থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতির কারণেও চুল সাদা হতে পারে। তাই রোজকার খাদ্য তালিকায় এমন খাবার রাখুন যাতে এই ঘাটতি পূরণ হয়ে যায়।
এই একটি বিষয় মেনে চললে আপনার চুলের স্বাস্থ্য তো ভালো থাকবেই, সেই সঙ্গে চুল পাকার প্রবণতাও কমবে।

Skip to content