
ছবি: প্রতীকী। সংগৃহীত।
অনেকের বাড়িতেই এই প্যাচপেচে গরমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা এসি চলছে। কারও কারও তো, গরমকালে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রটি না চললে রাতে ঘুমতেই পারেন না। কিন্তু আরাম হচ্ছে ঠিকই, এতে শারীর খারাপ হচ্ছে না তো? কারণ নাক দিয়ে জল পড়া, নাক বন্ধ, গলা বসে যাওয়া, গলা ব্যথা, অ্যালার্জির সমস্যাও দিন দিন বাড়ছে। তা হলে কি এর থেকে বাঁচতে কোনও উপায় আছে? গরমে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রটি চালিয়েও কীভাবে ভালো থাকা যায়? চিন্তা নেই, উপায় আছে।
কেন টানা এসি ঘরে থাকলে শরীর খারাপ হয়?
এসি চালালে খানিক শরীর খারাপ হয়েই থাকে। বাইরে তাপমাত্রার পারদ যখন ৪০ ছুঁইছুঁই, তখন এসি চালিয়ে ঘরের তাপমাত্রা ২৩ বা ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসেই রাখা হচ্ছে। এর পরেও একটানা বেশি ক্ষণ এসি চললে বা এসি ঘরে থাকলে সর্দি-কাশি, গলাব্যথা প্রভৃতি সমস্যা দেখা দিচ্ছে। কারও কারও মাথা যন্ত্রণা শুরু হয়। এর মূল কারণ হচ্ছে, আপনার শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রটি ঘরের তাপমাত্রা কমানোর সঙ্গে সঙ্গে
সেখানকার আর্দ্রতাকেও শুষে নিচ্ছে।

রহস্য রোমাঞ্চের আলাস্কা, পর্ব-৫৪: গ্রীষ্মকালে আলাস্কা সত্যিই অচেনা এক দেশ

আলোকের ঝর্ণাধারায়, পর্ব-৯৩: মা সারদার সঙ্গে সরলাদেবীর কাশীভ্রমণ

সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৯৬: পরাগপাখি

রহস্য উপন্যাস: পিশাচ পাহাড়ের আতঙ্ক, পর্ব-১১১: বিপদ যখন আসে

মহাকাব্যের কথকতা, পর্ব-১০৯: আধুনিক যুগে দাবানলের ফলে বনদহনের সঙ্গে খাণ্ডব বনদহনের সাদৃশ্য আছে কী?

রহস্য রোমাঞ্চের আলাস্কা, পর্ব-৫৪: গ্রীষ্মকালে আলাস্কা সত্যিই অচেনা এক দেশ
তাহলে বাঁচার উপায়?
এই সব সমস্যা থেকে বাঁচে হলে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রটি চালানোর সঙ্গে সঙ্গে ঘরে রাখুন হিউমিডিফায়ার নামক যন্ত্রটিও। দামও খুব বেশি নয়, হিউমিডিফায়ার ৩০০ থেকে ৪০০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়। বহু কোম্পানি এই হিউমিডিফায়ার তৈরি করে। এই যন্ত্রটি চালিয়ে রাখলে ঘরের ভিতর আর্দ্রতার ভারসাম্য রক্ষা করবে। ঘরের ভিতরের বাতাসও হবে বিশুদ্ধ। সুধু তাই নয়, ঘরে হিউমিডিফায়ার চালু রাখলে অক্সিজেনযুক্ত বাতাসের জোগানও বাড়ে। আপনার শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রটি যে পরিমাণ আর্দ্রতা টেনে নেয়, হিউমিডিফায়ার তার সমপরিমাণ অক্সিজেনযুক্ত বাতাস ঘরে ছড়িয়ে দিতে পারে।

উত্তম কথাচিত্র, পর্ব-৬৯: সে এক স্বপ্নের ‘চাওয়া পাওয়া’
