Skip to content
বুধবার ৯ এপ্রিল, ২০২৫


ছবি: প্রতীকী।

আমরা সাড়া বছরই অনেক কিছু পরিবর্তনের সংকল্প নিয়ে থাকেন। ভুঁড়ি কমানো এই তালিকায় প্রথমের দিকেই থাকে। কিন্তু ভাবা যতটা সহজ, করা ততটাই কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। রইল ভুঁড়ি কমানোর কিছু ঘরোয়া টোটকা
 

পর্যাপ্ত পরিমাণ জলপান

জল খান বেশি করে। অবাক শোনালেও স্বাস্থ্য রক্ষা ও ওজন কমাতে জল পানের বিকল্প নেই। শরীরে জলের ভারসাম্য বজায় রাখা থেকে শুরু করে মেদ ঝরাতেও অত্যন্ত প্রয়োজনীয় হল এই জল। জলের সঙ্গে সঙ্গে গ্রিন টি, লাল চা, দুধ ছাড়া কফি বা ফলের রসও স্বাস্থ্যের পক্ষে খুব ভালো। জল দীর্ঘ ক্ষণ পেট ভর্তি রাখে আর অসময়ে অস্বাস্থ্যকর খাবারের থেকে আপনাকে দূরে রাখে।

আরও পড়ুন:

রাঢ়বঙ্গের অনাদৃত খড়ি নদী

মহাকাব্যের কথকতা, পর্ব-৭২: বনবাসজীবনে প্রকৃতির প্রভাব কি রামের দুঃখকে মুছে দিয়েছিল?

 

বুঝেশুনে মিষ্টি

অতিরিক্ত মিষ্টি খাবেন না। কারণ মিষ্টি বা ডেজার্টে থাকে অসম্পৃক্ত তেল এবং প্রচুর পরিমাণে চিনি। চিনি আমাদের শরীরে থেকে যায় অনেক বেশি সময় ধরে এবং ওজন কমতে দেয় না। এরই মধ্যে পড়ে কার্বনেটেড পানীয়ও। এগুলি খাওয়া বন্ধ করতে হবে।
 

বাড়াতে হবে প্রোটিন

প্রোটিনের পরিমাণ বাড়ান। প্রোটিন হজম হতে সময় লাগে, তাই অসময়ে খিদে পায় না এবং একই সঙ্গে শরীরকে দেয় তেজ ও শক্তি। মাছ, মাংস, ডিমের বাইরে প্রোটিন থাকে ডাল, কাঠবাদাম, সবুজ সব্জি এবং ওটস বেশি পরিমাণে খান।

আরও পড়ুন:

আলোকের ঝর্ণাধারায়, পর্ব-৫৬: নান্দনিক শিক্ষায় উৎসাহী ছিলেন শ্রীমা

পঞ্চতন্ত্র: রাজনীতি-কূটনীতি, পর্ব-৫০: পুত্রস্নেহে অন্ধ হলে পিতাকেও ধৃতরাষ্ট্রের মতো দুর্দশা ভোগ করতে হয়

 

খেতে হবে সময় মতো

সময় আনুযায়ী খান এবং যথেষ্ট পরিমাণে ঘুমান। শরীরচর্চা করায় এটাই প্রথম পদক্ষেপ। অসময়ে খেলে, বিশেষ করে রাতে, ভালো ভাবে হজম হয়ে না খাবার। আর তাতেই বাড়তে থাকে ভুঁড়ি। ভালো করে ঘুম সুস্থ জীবনের চাবিকাঠি।

আরও পড়ুন:

গীতা: সম্ভবামি যুগে যুগে, পর্ব-৩: কাঁটা হেরি ক্ষান্ত কেন কমল তুলিতে

বিখ্যাতদের বিবাহ-বিচিত্রা, পর্ব-৩: টলস্টয় ও সোফিয়া—সে কি কেবলই যাতনাময়…/৩

 

নুনের পরিমাণ কমান

খাদিতালিকা থেকে নুনের পরিমাণ কমিয়ে ফেলুন। এই কাজটি বেশ শক্ত হলেও খুব কার্যকর। নুনের সোডিয়াম থেকে হয় ব্লোটিং বা পেট ফুলে যাওয়া। আর তাতে কমে যায় শরীরের বিপাকীয় গতি যার জন্য ভুড়ি কমানো হয়ে ওঠে কষ্টকর।