বৃহস্পতিবার ১৭ এপ্রিল, ২০২৫


ছবি: প্রতীকী। সংগৃহীত।

অনেকেই সকালে ঘুম থেকে উঠে জলে ভেজানো কাঠাবাদাম খেয়ে থাকেন। এটি একটি ভালো অভ্যাস। কাঠবাদামে ভিটামিন ই, ভালো ফ্যাট, ক্যালশিয়াম এবং রাইবোফ্ল্যাভিনের মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রয়েছে। এই সব উপাদান হার্ট, ত্বক, হাড়ের যত্ন নেয়। সার্বিক ভাবে শরীর ভালো রাখতেও এই সব উপাদান সাহায্য করে।
যদিও কাঠবাদামের সংখ্যা ও খাওয়ার পদ্ধতির উপরে এর পুষ্টিগুণ নির্ভর করে। কাঠাবাদাম নিয়ম করে রোজ খেতে পারলে ৫-৬টি যথেষ্ট বলে মনে করেন পুষ্টিবিদের একাংশ। তবে সবার শরীরের চাহিদা এক নয়, আলাদা আলাদা! তা হলে বাড়ির বয়স্ক সদস্য, মধ্যবয়সি বা ছোটরা কতটা পরিমাণ বাদাম খাবেন?
আরও পড়ুন:

ত্রিপুরা: আজ কাল পরশুর গল্প, পর্ব-৫৫: রবীন্দ্রনাথ, মণিপুরী নৃত্য ও ত্রিপুরা

আলোকের ঝর্ণাধারায়, পর্ব-৯৩: মা সারদার সঙ্গে সরলাদেবীর কাশীভ্রমণ

মনে রাখতে হবে, যে কোনও খাবারের ক্ষেত্রে পরিমাণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পুষ্টিবিদরা কখনও কখনও কাউকে কাউকে একমুঠো কাঠবাদাম খেতে বলেন। আবার, কাউকে বা কেবল ৫-৬টি বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দেন। যদিও এই সংখ্যাটি যথেষ্ট নয়।
আরও পড়ুন:

মহাকাব্যের কথকতা, পর্ব-১০৯: আধুনিক যুগে দাবানলের ফলে বনদহনের সঙ্গে খাণ্ডব বনদহনের সাদৃশ্য আছে কী?

সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৯৫: ঝোপ টিকরা

এক দল পুষ্টিবিদ মনে করছেন, একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের শারীরবৃত্তীয় কাজের জন্য রোজ যতটা পরিমাণ ভিটামিন, প্রোটিন, ফ্যাট এবং খনিজ দরকার হয়, তা ৩০ গ্রাম কাঠাবাদাম থেকেই পাওয়া সম্ভব। হিসেব করে দেখলে বাদামের সংখ্যাটি হয় প্রায় ২৩টির মতো। অর্থাৎ প্রতিদিন যদি ২৩টি করে কাঠবাদাম খাওয়া যায় তাহলে আমাদের শরীরে সব উপাদানের সমতা বজায় থাকবে। এখন স্বাস্থ্য সচেতনদের মনে প্রশ্ন করতে পারে সংখ্যাটি কেন ২৩? বাদামের সংখ্যা ২২ বা ২৪ হলেই বা ক্ষতি কোথায়?
আরও পড়ুন:

বৈষম্যের বিরোধ-জবানি, পর্ব-৪৭: চায়ের দেশের বিনি-মিনির কথা

হ্যালো বাবু! পর্ব-৭৭: গুগলি/১২

পুষ্টিবিদেরা বাদামের সংখ্যার বিষয়টিও স্পষ্ট করে জানিয়েছেন। পুষ্টিবিদের কথায়, ২৩টি বাদামে যে সব উপাদান যতটা পরিমাণে উপস্থিত রয়েছে, তা একজন সুস্থ কর্মঠ, প্রাপ্তবয়স্কের জন্য যথেষ্ট। তবে এর চেয়ে কম বা বেশি কাঠাবাদাম খেলে যে শরীরের ক্ষতি হবে, এমনটা কিন্তু নয়। তবে শরীরে যতটা প্রভাব পড়ার কথা, হয়তো ততটা পড়বে না। অথবা কোনও কোনও ক্ষেত্রে বেশি হবে। আর পুষ্টিগুণ বাড়িয়ে তুলতে কাঠবাদাম অবশ্যই জলে ভিজিয়ে খেতে হবে।

গল্প ও উপন্যাস পাঠানোর নিয়ম

‘সময় আপডেটস’ -এর এই বিভাগে যাঁরা গল্প ও উপন্যাস পাঠাতে চান তাঁরা ছোটদের ও বড়দের আলাদা আলাদা গল্প পাঠাতে পারেন। বুঝতে সুবিধার জন্য ইমেলের ‘সাবজেক্ট’-এ বিভাগের উল্লেখ করবেন। ছোটদের গল্পের জন্য ১০০০ শব্দ ও বড়দের গল্পের জন্য ১০০০-১৫০০ শব্দের মধ্যে পাঠাতে হবে ইউনিকোড ফরম্যাটে। সঙ্গে ঠিকানা ও যোগাযোগ নম্বর দিতে ভুলবেন না। গল্প বা উপন্যাস নির্বাচিত হলে যোগাযোগ করা হবে। ইমেল: samayupdatesin.writeus@gmail.com


Skip to content