বৃহস্পতিবার ২১ নভেম্বর, ২০২৪


ছবি প্রতীকী

সকালবেলা ঘুম চোখ খুলে গরম এক কাপ কফি না খেলে আলসেমিটা যেন ভাঙতেই চায় না। শুধু আমাদের দেশে নয়, এমন উদাহরণ সারা বিশ্বের মানুষের ক্ষেত্রে দেখা যায়। স্বাদে তিতকুটে, অম্ল, গাঢ়, কালো কফিই কারও কারও কাছে উদ্দীপকের কাজ করে। আবার কারও কাছে তুলনায় সবুজ কফিই অনন্য।
কিন্তু যদি পুষ্টিগত দিক থেকে আলোচনা করতে হয়, সে ক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশের, বিভিন্ন গবেষণার ফলাফল বলছে বিপাকহার বাড়িয়ে তুলতে কফির ভূমিকা রয়েছে। নিয়মিত কফি খেলে শরীর থেকে দ্রুত হারে মেদ ঝরিয়ে দিতে পারে। শুধু তাই নয়, নিয়মিত কফি সেবন গোটা শরীরের স্নায়ু ব্যবস্থাকেও উদ্দীপিত করে।
আরও পড়ুন:

বিচিত্রের বৈচিত্র্য: জীবন খাতার প্রতি পাতায় যতই লেখো হিসাব নিকাশ/২

চেনা দেশ অচেনা পথ, পর্ব-৩: সবুজের নেশায় অভয়ারণ্য

তবে পুষ্টিবিদদের মতে, কালো কফির জনপ্রিয়তা ব্যাপক হলেও ইদানীং স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের কাছে সবুজ কফির চাহিদাই বেশি। কারণ, কালো কফির তুলনায় সবুজ কফিতে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টের পরিমাণ তুলনায় অনেক বেশি। সবুজ কফিতে রয়েছে ‘ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড’, যা শরীরে শর্করার মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
আরও পড়ুন:

এগুলো কিন্তু ঠিক নয়, পর্ব-৩: টক খেওনা ধরবে গলা

খাই খাই: বাড়িতে বসবে আড্ডার আসর? বানিয়ে ফেলুন ভিন্ন স্বাদের গন্ধরাজ মোমো

কফিতে রয়েছে ম্যাগনেশিয়াম এবং ক্রোমিয়াম নামক দু’টি যৌগ, যা শরীরে শর্করার ভারসাম্য বজায় রাখে। পুষ্টিবিদদের মতে, দুপুরের খাবার খাওয়ার আগে এক কাপ সবুজ কফি, ওজন ঝরানো এবং ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে সবচেয়ে উপকারী।

Skip to content