ছবি: প্রতীকী।
শুষ্ক ও নিষ্প্রাণ ত্বককে নরম ও উজ্জ্বল করতে সরষে তেলের জুড়ি মেলা ভার। কারণ সরষে তেলের মধ্যে আছে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল গুণ, যা আমাদের ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে পারে অনায়াসেই। এমনকী ত্বককে করে তোলে সুস্থ এবং স্বাস্থ্যোজ্জ্বল। তাই আজকালকার স্বাস্থ্য সচেতন অধিকাংশ মানুষই খাওয়া-দাওয়ার ক্ষেত্রে সরষে তেলকে খানিকটা এড়িয়ে চললেও ত্বকের যত্নে আমরা নির্দ্বিধায় এই তেলকে ব্যবহার করতেই পারি।
সরষে তেলের মধ্যে আছে ভিটামিন-বি, এ এবং বি কমপ্লেক্স। বিশেষজ্ঞদের মতে, নিয়মিত সরষের তেল ব্যবহার করলে বার্ধক্যের ছাপ কিছুটা এড়ানো যায়। অনেক সময় আমাদের মুখে তামাতে ভাব দেখা দেয়। সরষে তেলের সঙ্গে বেসন, দই এবং কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে যদি নিয়মিত ত্বকে লাগানো যায় তাহলে সেই দাগ দূর হতে পারে।
আরও পড়ুন:
উত্তম কথাচিত্র, পর্ব-৬৩: বাবু ডাক্তার ও ‘ডাক্তারবাবু’
এই দেশ এই মাটি, সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৬৯: সুন্দরবনের পাখি—পানকৌড়ি
বাজারে প্রচলিত কোন সানস্ক্রিনের পরিবর্তে সরষের তেলকে ব্যবহার করে দেখতে পারেন। কারণ, সরষে তেলের মধ্যে থাকা অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যায়ন্টিএজিং উপাদান ত্বকের ট্যান দূর করতে সাহায্য করে। এক্ষেত্রে নিয়মিত সরষে তেলের সঙ্গে এক চামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিয়ে মুখে কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেললে ট্যান দূর হতে পারে।