বিশিষ্ট পরিচালক তরুণ মজুমদার
পরিচালক তরুণ মজুমজদারের শারীরিক অবস্থা অতি সঙ্কটজনক। আজ ৮দিন হল তিনি এসএসকেএম হাসাপাতালে ভর্তি রয়েছেন। বৃহস্পতিবার অসুস্থ পরিচালককে দেখতে যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজনীতিবিদ কান্তি গঙ্গোপাধ্যায়, বিমান বসুও তাঁকে দেখতে গিয়েছিলেন বলে জানা গিয়েছেন। পরিচালক একাধিক শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন। তাঁর যকৃৎ, হৃদযন্ত্র, ডায়াবেটিস ও ফুসফুসের সমস্যা রয়েছে। চেস্ট ইনফেকশনও আছে বলে জানা গিয়েছে। ৯২ বছরের পরিচালকের শারীরিক পরিস্থিতি বেশ চিন্তিত চিকিৎসকরা। তাঁর চিকিৎসার জন্য যে মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে, সেই টিমে রয়েছেন মেডিসিনের চিকিৎসক সৌমিত্র ঘোষ, নেফ্রলজিস্ট অর্পিতা রায়চৌধুরি এবং সিসিইউ বিশেষজ্ঞ অসীম কুণ্ড।
সত্তর দশকের অন্যতম সেরা পরিচালক কেমিস্ট্রির ছাত্র তরুণ মজুমদার ‘শ্রীমান পৃথ্বীরাজ’, ‘বালিকা বধূ’, ‘কাচের স্বর্গ’, ‘দাদার কীর্তি’, ‘ভালবাসা ভালবাসা’, কুহেলি, ফুলেশ্বরী, ‘আপন আমার আপন’, পলাতক, নিমন্ত্রণ, সংসার সীমান্তে ‘চাঁদের বাড়ি’, ‘ভালবাসা ভালবাসা’, ‘আলো’-সহ একাধিক হিট ছবি উপহার দিয়েছেন দর্শকদের। এর মধ্যে ‘কাচের স্বর্গ’ ছবির জন্য ১৯৬২ সালে তিনি জাতীয় পুরস্কারও পান। এছাড়াও তিনি পদ্মশ্রী সম্মান পেয়েছেন।
সত্তর দশকের অন্যতম সেরা পরিচালক কেমিস্ট্রির ছাত্র তরুণ মজুমদার ‘শ্রীমান পৃথ্বীরাজ’, ‘বালিকা বধূ’, ‘কাচের স্বর্গ’, ‘দাদার কীর্তি’, ‘ভালবাসা ভালবাসা’, কুহেলি, ফুলেশ্বরী, ‘আপন আমার আপন’, পলাতক, নিমন্ত্রণ, সংসার সীমান্তে ‘চাঁদের বাড়ি’, ‘ভালবাসা ভালবাসা’, ‘আলো’-সহ একাধিক হিট ছবি উপহার দিয়েছেন দর্শকদের। এর মধ্যে ‘কাচের স্বর্গ’ ছবির জন্য ১৯৬২ সালে তিনি জাতীয় পুরস্কারও পান। এছাড়াও তিনি পদ্মশ্রী সম্মান পেয়েছেন।