‘আমি তারায় রটিয়ে দেব, তুমি আমার’ সত্যিই নক্ষত্র যুগলের মিলনপথ বোধহয় এভাবেই আলোর মালায় সাজিয়ে তোলেন পারিপার্শ্বিক সমস্ত তারকারা। রণলিয়ার বিয়ের অনুষ্ঠানে করণ জোহরকে দেখে আরও একবার প্রমাণিত হয়ে গেল সেই কথায়। প্রিয় ছাত্রীর বিয়েতে শিক্ষকের আবির্ভাব যেন হয়ে উঠল মূর্তিমান ঋতুরাজের আগমনবার্তা। গোলাপি আর নীল সুতোর ফুলে সমারোহিত ঝলমলে হলুদ কুর্তা পরিহিত করণ রণলিয়ার মেহেন্দির অনুষ্ঠানে পাপারাৎজিদের ক্যামেরায় ধরা দিলেন। চোখে বড় আকারের রোদচশমা, আঙুল ঢাকা আংটিতে, বোঝাই যাচ্ছে প্রিয় শিষ্যার বিয়ের একটি মুহূর্তও হেলায় নষ্ট করতে নারাজ পরিচালক।
অবশেষে বিয়ের তারিখ নিয়ে সমস্ত জল্পনা দূর করে নীতু কাপুর জানিয়ে দিলেন ১৪ এপ্রিলই সম্পন্ন হতে চলেছে রণলিয়ার শুভ পরিণয়। শুধু তাই নয়, হাসিমুখে হবু পুত্রবধূকে ‘বেস্ট বউ’-এর শিরোনামেও ভূষিত করলেন সত্তরের দশকের ডাকসাইটে সুন্দরী অভিনেত্রী নীতু কাপুর। তিনি আরও জানান ১৪ তারিখ বেলা ১১টা থেকে আরম্ভ হবে পাগড়ি বাঁধার অনুষ্ঠান। ২টো থেকো ৩টের মধ্যে সম্পন্ন হবে ফেরে নেওয়া। রণবীর- আলিয়ার বিয়ের তারিখ ঘোষণা হতেই টিনসেল টাউনের প্রতিটি কোণ সেজে উঠেছে উৎসবের আমেজে। কপুরদের আদি ভিটে ‘বাস্তু’ সেজে উঠেছে আলোকমালায়।
উৎসবের আনন্দে মাতোয়ারা কৃষ্ণা রাজ কাপুর ভবনও। বাদ যায়নি আরকে স্টুডিয়োও। সেখানেও আলোর রোশনাই নজরে পড়ার মতো। ৪৩ বছর আগে এই দিনেই বাগদান সেরেছিলেন নীতু কাপুর ও ঋষি কাপুর। ৪৩ বছর পরে সেই ১৩ এপ্রিলই মেহেন্দির রঙে একে অপরের জীবনকে রাঙিয়ে দিলেন রণলিয়া। মেহেন্দিতে পৌঁছে গিয়েছেন কাপুর ভগিনীদ্বয়ও। সাদা লেহেঙ্গায় ধরা দিলেন করিনা কাপুর খান। বাসন্তী হলুদ আনারকলিতে অনন্যা হয়ে উঠলেম করিশ্মা কাপুরও। হাজার হোক ভাইয়ের বিয়ে বলে কথা, ‘এ শুভ লগন কি হেলায় হারানো যায়!
অবশেষে বিয়ের তারিখ নিয়ে সমস্ত জল্পনা দূর করে নীতু কাপুর জানিয়ে দিলেন ১৪ এপ্রিলই সম্পন্ন হতে চলেছে রণলিয়ার শুভ পরিণয়। শুধু তাই নয়, হাসিমুখে হবু পুত্রবধূকে ‘বেস্ট বউ’-এর শিরোনামেও ভূষিত করলেন সত্তরের দশকের ডাকসাইটে সুন্দরী অভিনেত্রী নীতু কাপুর। তিনি আরও জানান ১৪ তারিখ বেলা ১১টা থেকে আরম্ভ হবে পাগড়ি বাঁধার অনুষ্ঠান। ২টো থেকো ৩টের মধ্যে সম্পন্ন হবে ফেরে নেওয়া। রণবীর- আলিয়ার বিয়ের তারিখ ঘোষণা হতেই টিনসেল টাউনের প্রতিটি কোণ সেজে উঠেছে উৎসবের আমেজে। কপুরদের আদি ভিটে ‘বাস্তু’ সেজে উঠেছে আলোকমালায়।
উৎসবের আনন্দে মাতোয়ারা কৃষ্ণা রাজ কাপুর ভবনও। বাদ যায়নি আরকে স্টুডিয়োও। সেখানেও আলোর রোশনাই নজরে পড়ার মতো। ৪৩ বছর আগে এই দিনেই বাগদান সেরেছিলেন নীতু কাপুর ও ঋষি কাপুর। ৪৩ বছর পরে সেই ১৩ এপ্রিলই মেহেন্দির রঙে একে অপরের জীবনকে রাঙিয়ে দিলেন রণলিয়া। মেহেন্দিতে পৌঁছে গিয়েছেন কাপুর ভগিনীদ্বয়ও। সাদা লেহেঙ্গায় ধরা দিলেন করিনা কাপুর খান। বাসন্তী হলুদ আনারকলিতে অনন্যা হয়ে উঠলেম করিশ্মা কাপুরও। হাজার হোক ভাইয়ের বিয়ে বলে কথা, ‘এ শুভ লগন কি হেলায় হারানো যায়!