ছবি সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে
মিথ্যে অপবাদ কিছুতেই মেনে নিতে পারেনি পিলু। তাই গানবাড়ি ছেড়ে পুরুলিয়ায় নিজের বাড়ি ফিরে যায় পিলু। এদিকে, আহির গুরুজির নির্দেশে পিলুকে গানবাড়িতে ফিরিয়ে আনতে পুরুলিয়ায় পিলুর বাড়ি যায়। কিন্তু পিলু কিছুতেই গানবাড়ি ফিরতে চায় না। জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘পিলু’-র গল্পে এমনই কিছু দৃশ্য দেখা যাচ্ছে বর্তমান এপিসোডগুলিতে।
পিলু নামের একটি মেয়ের জীবনযাত্রা এবং তাঁর সংগীতজীবনের নানা কথা তুলে ধরা হয়েছে এই ধারাবাহিকে। ঘটনাচক্রে পিলুর সঙ্গে দেখা হয় আহির এবং গুরুজির। তারপর পিলুর গান শুনে মুগ্ধ হয়ে গুরুজি তাঁকে গান বাড়িতে থেকে গান শিখতে বলেন। আর পিলুর গুরু হিসাবে আহিরের নাম ঘোষণা করেন গুরুজি। ব্যস, সেই থেকেই ওই সুরমণ্ডলে ছিল পিলু। এরপরই চুরির মিথ্যে অপবাদ দেওয়া হয় পিলুকে। আর তখনই আত্মসম্মান বজায় রাখতে এই মিথ্যে অপবাদ মাথায় নিয়ে ওই গানবাড়িতে থাকতে চায় না পিলু এবং ফিরে যায় পুরুলিয়ায়। গুরুজির কথায় আহির তাঁকে ফিরিয়ে আনতে গেলেও পিলু গানবাড়িতে আর ফিরে যেতে চায় না। এমন সময় পুরুলিয়ায় চলছিল টুসু পরব। আর গ্রামবাংলার এই পরবেই টুসু দেবীর সামনে আহিরের গলার মালা পিলুর গলায় উড়ে এসে পড়ে। এই দৃশ্য দেখে টুসু পুজোর পুরোহিত বলেন, পিলুর বিহা হয়ে গেল। আহির কিছু বুঝতে না পারলেও পুরোহিতের এই কথা শুনে পিলু তাঁর দেবতা বজরংবলীর কাছে জানতে চায়, যে এই বিয়ের মানে কী? তখন বজরংবলী পিলুকে এই বিয়ে কেন হল, তার একটা ইঙ্গিত দেন। কিন্তু এরপর কী হবে? পিলু জীবনে এই বিয়ে কি কোনও দুর্যোগ নিয়ে আসবে? নাকি সবকিছু শুভ হবে। কোন দিকে মোড় নেবে পিলুর গল্প? এই সব প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে ২, ৩ ও ৪ ফেব্রুয়ারি সন্ধে ছ’টায় জি বাংলার পর্দায়।
ধারাবাহিক ‘পিলু’-তে পিলু-র চরিত্রে অভিনয় করছেন মেঘা দাঁ, আহির-এর চরিত্রে রয়েছেন গৌরব রায় চৌধুরি, রঞ্জিনীর চরিত্রে অভিনয় করছেন ইধিকা পাল, গুরু মা’র চরিত্রে রয়েছেন অঞ্জনা বসু এবং গুরুজির চরিত্রে অভিনয় করছেন কৌশিক চক্রবর্তী।
পিলু নামের একটি মেয়ের জীবনযাত্রা এবং তাঁর সংগীতজীবনের নানা কথা তুলে ধরা হয়েছে এই ধারাবাহিকে। ঘটনাচক্রে পিলুর সঙ্গে দেখা হয় আহির এবং গুরুজির। তারপর পিলুর গান শুনে মুগ্ধ হয়ে গুরুজি তাঁকে গান বাড়িতে থেকে গান শিখতে বলেন। আর পিলুর গুরু হিসাবে আহিরের নাম ঘোষণা করেন গুরুজি। ব্যস, সেই থেকেই ওই সুরমণ্ডলে ছিল পিলু। এরপরই চুরির মিথ্যে অপবাদ দেওয়া হয় পিলুকে। আর তখনই আত্মসম্মান বজায় রাখতে এই মিথ্যে অপবাদ মাথায় নিয়ে ওই গানবাড়িতে থাকতে চায় না পিলু এবং ফিরে যায় পুরুলিয়ায়। গুরুজির কথায় আহির তাঁকে ফিরিয়ে আনতে গেলেও পিলু গানবাড়িতে আর ফিরে যেতে চায় না। এমন সময় পুরুলিয়ায় চলছিল টুসু পরব। আর গ্রামবাংলার এই পরবেই টুসু দেবীর সামনে আহিরের গলার মালা পিলুর গলায় উড়ে এসে পড়ে। এই দৃশ্য দেখে টুসু পুজোর পুরোহিত বলেন, পিলুর বিহা হয়ে গেল। আহির কিছু বুঝতে না পারলেও পুরোহিতের এই কথা শুনে পিলু তাঁর দেবতা বজরংবলীর কাছে জানতে চায়, যে এই বিয়ের মানে কী? তখন বজরংবলী পিলুকে এই বিয়ে কেন হল, তার একটা ইঙ্গিত দেন। কিন্তু এরপর কী হবে? পিলু জীবনে এই বিয়ে কি কোনও দুর্যোগ নিয়ে আসবে? নাকি সবকিছু শুভ হবে। কোন দিকে মোড় নেবে পিলুর গল্প? এই সব প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে ২, ৩ ও ৪ ফেব্রুয়ারি সন্ধে ছ’টায় জি বাংলার পর্দায়।
ধারাবাহিক ‘পিলু’-তে পিলু-র চরিত্রে অভিনয় করছেন মেঘা দাঁ, আহির-এর চরিত্রে রয়েছেন গৌরব রায় চৌধুরি, রঞ্জিনীর চরিত্রে অভিনয় করছেন ইধিকা পাল, গুরু মা’র চরিত্রে রয়েছেন অঞ্জনা বসু এবং গুরুজির চরিত্রে অভিনয় করছেন কৌশিক চক্রবর্তী।
টুসু হল গ্রামবাংলার একটি উৎসব। বিশেষত বাঁকুড়া, পুরুলিয়া জেলায় এই উৎসব বা টুসু পরব হয়ে থাকে। টুসু পরবের দিন টুসু দেবীকে পুজো করা হয়। আর এদিন গোটা গ্রামে ধামসা মাদল বাজিয়ে গান গাইতে গাইতে নৃত্য করতে করতে টুসু দেবীকে ঘোরানো হয়। এই পরবে মেতে ওঠে গ্রামবাংলার মানুষ। ‘পিলু’ ধারাবাহিকের টুসু পরবের দৃশ্যগুলো শুট হয়েছে নলবনে। আর টুসু পরবের দৃশ্য শুট করতে গিয়ে দারুণ আনন্দ করেছে অভিনেতা গৌরব রায় চৌধুরি। অভিনেত্রী মেঘা দাঁ-র কথায় ‘টুসু পরব’-এর প্রোমো শুটে খুব মজা করেছি। খুবই ভালো লাগছে।