নন্দিতা রায়
দিন কয়েক আগে বাথরুমে পা পিছলে পড়ে গিয়েছিলেন ‘বেলাশুরু’ ছবির অন্যতম পরিচালক নন্দিতা রায়। আর তাতেই বড় বিপত্তি! ঘটনার পরই তিনি চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। ডান হাতে প্লাস্টার করে এখন সম্পূর্ণ বিশ্রামে রয়েছেন নন্দিতা। চিকিৎসকের পরামর্শেই তাঁর এক্স-রে করা হয়। মেরুদণ্ডে হালকা চিড়ও ধরা পড়েছে। ডান হাতের কব্জিও ভেঙে গিয়েছে। কব্জির হাড় জুড়তে তাঁর অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। বিশেষ এক ধরনের তার দিয়ে হাড় জুড়ে প্লাস্টার করা হয়েছে। এজন্য এক দিন তাঁকে হাসপাতালে থাকতে হয়েছিল। পরের দিনই বাড়িতে ফিরে আসেন।
এখন কোমরেও ভালোই ব্যথা আছে। তবে ওষুধ এবং নিয়মিত ফিজিওথেরাপির জন্যে ততটাও কষ্ট পাচ্ছেন না তিনি। চিকিৎসকের মতে, ব্যথাটা হয়তো আজীবন থেকে যাবে। ২৪ জুলাই হাতের প্লাস্টার কাটা হবে। ফিজিওথেরাপি টানা দু’সপ্তাহ চলবে।
নন্দিতার আশা, তত দিনে তিনি অনেকটাই সুস্থ হয়ে উঠবেন। আপাতত সব কাজই তিনি বাঁ হাতে করছেন। লেখালেখি, আগামী ছবির কাজের খসড়া তৈরি সবই এখন বন্ধ। ঠিক ছিল তিনিও শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে আমদাবাদে যাবেন বেলাশুরু’র স্পেশ্যাল স্ক্রিনিংয়ে। কিন্তু তার মধ্যে আচমকা এই বিপত্তি!
এখন কোমরেও ভালোই ব্যথা আছে। তবে ওষুধ এবং নিয়মিত ফিজিওথেরাপির জন্যে ততটাও কষ্ট পাচ্ছেন না তিনি। চিকিৎসকের মতে, ব্যথাটা হয়তো আজীবন থেকে যাবে। ২৪ জুলাই হাতের প্লাস্টার কাটা হবে। ফিজিওথেরাপি টানা দু’সপ্তাহ চলবে।
নন্দিতার আশা, তত দিনে তিনি অনেকটাই সুস্থ হয়ে উঠবেন। আপাতত সব কাজই তিনি বাঁ হাতে করছেন। লেখালেখি, আগামী ছবির কাজের খসড়া তৈরি সবই এখন বন্ধ। ঠিক ছিল তিনিও শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে আমদাবাদে যাবেন বেলাশুরু’র স্পেশ্যাল স্ক্রিনিংয়ে। কিন্তু তার মধ্যে আচমকা এই বিপত্তি!