রবিবার ১০ নভেম্বর, ২০২৪


বলিউডের ‘কুইন’ কঙ্গনা রানাউত।

অভিনয় ও ব্যক্তিত্ব দুই ক্ষেত্রেই বলিউডের ‘কুইন’ নিজের জায়গা তৈরি করেছেন। বলিপাড়ায় তিনি নারীকেন্দ্রিক ছবির অন্যতম মুখ। অন্যতম সফল অভিনেত্রীও। তিনি কঙ্গনা রানাউত। আদিত্য পাঞ্চোলি থেকে হৃতিক রোশন একাধিক অভিনেতাদের তাঁর নাম জড়িয়েছে। সম্পর্ক নিয়ে বিতর্কও কম হয়নি। পরে কঙ্গনাও তাঁর প্রেমজীবন নিয়ে কোনও উচ্চবাচ্য করেননি। এবার সেই বলিউডের ‘কুইন’ই নিজের হাতে বিয়ের কার্ড কার্ড বিলি করছেন। তবে কি অভিনেত্রী এবার ছাঁদনাতলায় যাচ্ছেন?
সম্প্রতি একটি ভিডিয়ো সমাজমাধ্যমের পাতায় ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। সেই ভিডিয়োতে দেখা দেখা যাচ্ছে, তিনি সাংবাদিকদের বিয়ের কার্ড বিলোচ্ছেন। শুধু তাই নয়, অভিনেত্রী সবাইকে সেই অনুষ্ঠানে আসার আমন্ত্রণও জানাচ্ছেন। কঙ্গনার এই ভিডিয়ো দেখে অনুরাগীরা ধারণা, অভিনেত্রী নিশ্চয়ই কোনও সুখবর ঘোষণা করবেন। তাই-ই হয়েছে। অভিনেত্রী নিজের বিয়ের নয়, তাঁর আসন্ন ছবির কথা শুনিয়েছে।
আরও পড়ুন:

বিয়ের স্মৃতি উস্কে আবার ছাঁদনাতলায় কিয়ারা! তবে এ বার পাত্র কার্তিক

টুথপেস্টের টিউবে ভিন্ন ভিন্ন রঙের অর্থ কী? সত্যিটা জানলে অবাক মনে হতে পারে

কঙ্গনার প্রযোজনা সংস্থা ‘মণিকর্ণিকা ফিল্মস’-এর প্রযোজনায় তৈরি ছবি ‘টিকু ওয়েডস শেরু’ আগামী ২৩ জুন মুক্তি পেতে চলেছে। ছবি মুক্তির আগে আগামী ১৪ জুন ছবির প্রচার ঝলক প্রকাশ্যে আসবে। সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্যই কঙ্গনা সবাইকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন।

হুঁকোমুখোর চিত্রকলা, পর্ব-১: রস নাই?

রহস্য রোমাঞ্চের আলাস্কা, পর্ব-৬: বাড়িতে ঢুকে জুতো মজা দস্তানা খুলে প্রথমেই দেখলাম ‘ফ্রস্টবাইট’ হয়ে গিয়েছে কিনা!

কৃষ্ণনগরে কাঁধে করে ঠাকুর বিসর্জনের বিষয়টি ঠিক কী হবে, তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয়টি প্রশাসনের উপরেই ছাড়ল কলকাতা হাই কোর্ট। এ বছর কোভিড পরিস্থিতিতে কাঁধে করে ঠাকুর বিসর্জন (স্থানীয়দের কথায় সাঙে ঠাকুর বিসর্জন)-এর বিষয়টি বাতিল করা হয়। তাই নিয়ে আবেদন করা হয়েছিল হাই কোর্টে। আবেদনের ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্ত জানিয়েছে আদালত। আদালতের তরফ থেকে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, কাঁধে করে ঠাকুর বিসর্জনের যে প্রথা দীর্ঘ দিন ধরে চলে আসছে, এ বছর সেটি করা যাবে না। কারণ, ওই প্রথায় হাজার হাজার লোকের জমায়েত হয়, ছোট গলির মধ্যে ঢুকে পড়েন অসংখ্য মানুষ। কোভিড পরিস্থিতিতে পুরো বিষয়টি এ ভাবে পরিচালনা করা সম্ভব নয়। মনোসোডিয়াম গ্লুটামেট— এই দুটো শব্দ ভীষন অচেনা বলে মনে হলেও এমএসজি বললেই আমাদের চটজলদি মনে পড়ে যায় চিনে খাবারের কথা। বিশ্বের সব খাদ্যরসিক মানুষই বোধহয় চাইনিজ খাবার খেতে পছন্দ করেন। এঁদের অনেকেই আবার দেশ-বিদেশের খাবার চেখে দেখার আগে তা নিয়ে রীতিমতো গবেষণাও করে থাকেন। কোন রান্নায় কী কী উপকরণ ব্যবহার হয়, কোন মশলার উপকারিতা কী, আর কোন খাবারে কী ব্যবহার করা উচিত না— এই সব তথ্যই এখন প্রযুক্তিবান্ধব বাঙালির হাতের মুঠোর মধ্যে থাকে।

এই দুটো শব্দ ভীষন অচেনা বলে মনে হলেও এমএসজি বললেই আমাদের চটজলদি মনে পড়ে যায় চিনে খাবারের কথা। বিশ্বের সব খাদ্যরসিক মানুষই বোধহয় চাইনিজ খাবার খেতে পছন্দ করেন। এঁদের অনেকেই আবার দেশ-বিদেশের খাবার চেখে দেখার আগে তা নিয়ে রীতিমতো গবেষণাও করে থাকেন। কোন রান্নায় কী কী উপকরণ ব্যবহার হয়, কোন মশলার উপকারিতা কী, আর কোন খাবারে কী ব্যবহার করা উচিত না— এই সব তথ্যই এখন প্রযুক্তিবান্ধব বাঙালির হাতের মুঠোর মধ্যে থাকে।

কৃষ্ণনগরে কাঁধে করে ঠাকুর বিসর্জনের বিষয়টি ঠিক কী হবে, তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয়টি প্রশাসনের উপরেই ছাড়ল কলকাতা হাই কোর্ট। এ বছর কোভিড পরিস্থিতিতে কাঁধে করে ঠাকুর বিসর্জন (স্থানীয়দের কথায় সাঙে ঠাকুর বিসর্জন)-এর বিষয়টি বাতিল করা হয়। তাই নিয়ে আবেদন করা হয়েছিল হাই কোর্টে। আবেদনের ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্ত জানিয়েছে আদালত। আদালতের তরফ থেকে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, কাঁধে করে ঠাকুর বিসর্জনের যে প্রথা দীর্ঘ দিন ধরে চলে আসছে, এ বছর সেটি করা যাবে না। কারণ, ওই প্রথায় হাজার হাজার লোকের জমায়েত হয়, ছোট গলির মধ্যে

মনোসোডিয়াম গ্লুটামেট— এই দুটো শব্দ ভীষন অচেনা বলে মনে হলেও এমএসজি বললেই আমাদের চটজলদি মনে পড়ে যায় চিনে খাবারের কথা। বিশ্বের সব খাদ্যরসিক মানুষই বোধহয় চাইনিজ খাবার খেতে পছন্দ করেন। এঁদের অনেকেই আবার দেশ-বিদেশের খাবার চেখে দেখার আগে তা নিয়ে রীতিমতো গবেষণাও করে থাকেন। কোন রান্নায় কী কী উপকরণ ব্যবহার হয়, কোন মশলার উপকারিতা কী, আর কোন খাবারে কী ব্যবহার করা উচিত না— এই সব তথ্যই এখন প্রযুক্তিবান্ধব বাঙালির হাতের মুঠোর মধ্যে থাকে। এম এস জি বা মনোসোডিয়াম গ্লুটামেট ব্যবহার করা নিয়েও রয়েছে বেশ কিছু ধারণা। লবণের মতন দেখতে…

কৃষ্ণনগরে কাঁধে করে ঠাকুর বিসর্জনের বিষয়টি ঠিক কী হবে, তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয়টি প্রশাসনের উপরেই ছাড়ল কলকাতা হাই কোর্ট। এ বছর কোভিড পরিস্থিতিতে কাঁধে করে ঠাকুর বিসর্জন (স্থানীয়দের কথায় সাঙে ঠাকুর বিসর্জন)-এর বিষয়টি বাতিল করা হয়। তাই নিয়ে আবেদন করা হয়েছিল হাই কোর্টে। আবেদনের ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্ত জানিয়েছে আদালত। আদালতের তরফ থেকে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, কাঁধে করে ঠাকুর বিসর্জনের যে প্রথা দীর্ঘ দিন ধরে চলে আসছে, এ বছর সেটি করা যাবে না। কারণ, ওই প্রথায় হাজার হাজার লোকের জমায়েত হয়, ছোট গলির মধ্যে

  • এই সব তথ্যই এখন প্রযুক্তিবান্ধব বাঙালির হাতের মুঠোর মধ্যে থাকে।
  • বিশ্বের সব খাদ্যরসিক মানুষই বোধহয় চাইনিজ খাবার খেতে পছন্দ করেন।
  • এই দুটো শব্দ ভীষন অচেনা বলে মনে হলেও এমএসজি বললেই
  • এঁদের অনেকেই আবার দেশ-বিদেশের খাবার চেখে দেখার আগে তা নিয়ে রীতিমতো গবেষণাও করে থাকেন।

Skip to content