বৃহস্পতিবার ২৪ এপ্রিল, ২০২৫


ভাইজান এখনও নাকি ঐশ্বর্যাকে ভুলতেই পারেননি। অনেক অভিনেত্রীর সঙ্গে নাম জড়িয়েছে সলমন খানের। এত সবের পরেও পুরনো প্রেম মনে থেকে গিয়েছে। এমন দাবি অবশ্য ভাইজানের অনুরাগীদের। কারণ, অভিনেতার অনুরাগীরা একটা সময়ে সলমন ও ঐশ্বর্যার রসায়নে মুগ্ধ ছিলেন।
শোনা যায়, সলমন ও ঐশ্বর্যার প্রেম শুরু ‘হম দিল দে চুকে সনম’ ছবির শুটিং থেকেই। সেই প্রেম নিয়ে কম চর্চাও হয়নি। সেই সময়ে
ঐশ্বর্যার প্রেমে নাকি ডুবে ছিলেন ভাইজান। বিয়ের কথাও ভেবেছিলেন তিনি। যদিও এর মাঝেই ছন্দপতন হয়। তাঁদের বহু চর্চিত প্রেম ভেঙে যায়। বিয়ের পরিকল্পনা সারার পরও কেন তাঁদের সম্পর্ক ভেঙে গিয়েছিল? এ নিয়ে মুখ খুলেছেন সলমনের ভাই আরবাজ খান।
আরও পড়ুন:

রহস্য উপন্যাস: পিশাচ পাহাড়ের আতঙ্ক, পর্ব-১০৭: লুকাবো বলি, লুকাবো কোথায়?

আলোকের ঝর্ণাধারায়, পর্ব-৯o: মা সারদার কথায় ‘ঈশ্বর হলেন বালকস্বভাব’

সে সময় ঐশ্বর্যা নাকি বিয়ের জন্য কোনওভাবেই প্রস্তুত ছিলেন না। মূলত সেই কারণেই নাকি সলমনের সঙ্গে ঐশ্বর্যার সম্পর্কে ভাঙন ধরে। নব্বইয়ের দশকে বিশ্বসুন্দরীর খেতাব জয়ের পর ঐশ্বর্যা ছবিতে অভিনয় করছিলেন। অভিনেত্রীর সৌন্দর্যে মুগ্ধ ছিলেন দর্শক। অভিনেত্রীর কেরিয়ারও ছিল ঊর্ধ্বমুখী। সে কারণে তখনই বিশ্বসুন্দরী বিয়ে করতে চাননি। এদিকে, ভাইজান বিয়ে করে থিতু হতে চান।
আরও পড়ুন:

উপন্যাস: আকাশ এখনও মেঘলা, পর্ব-৯: আকাশ এখনও মেঘলা

রহস্য রোমাঞ্চের আলাস্কা, পর্ব-৫১: রোজই দেখি আলাস্কা পর্বতশৃঙ্গের বাঁ দিকের চূড়া থেকে সূর্য উঠতে

আরবাজ জানিয়েছিলেন, সলমনের ভাবমূর্তি নিয়েও ঐশ্বর্যার পরিবারে বেশ সমস্যা দেখা দিয়েছিল। ঐশ্বর্যার বাবার ধারণা ছিল, সলমনের মহিলাদের সঙ্গে একটু বেশি ওঠাবসা। তাই তাঁকে জামাই হিসেবে তাঁদের আপত্তি ছিল। এ দিকে, ঐশ্বর্যাও কাজ নিয়ে খুবই ব্যস্ত ছিলেন। তাই তখনই বিয়ে করে সংসারে মন দিতে চাননি।
আরও পড়ুন:

সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৯৩: সাত-সহেলি

গল্পবৃক্ষ, পর্ব-২২: নন্দিবিলাস-জাতক: রূঢ়ভাষে কষ্ট কারও করিও না মন

সম্পর্কে ভাঙন ধরার পর নাকি সলমন বেশ ভেঙে পড়েছিলেন। রাগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারতেন। অল্প কোনও কিছুতেই মাথা গরম হয়ে যেত। ছবির সেটেও নাকি ঐশ্বর্যার উপর চিৎকার-চেঁচামেচি করেছিলেন। শুধু তাই নয়, সলমনের জন্যই একটি ছবি থেকে ঐশ্বর্যাকে বাদ পড়তে হয়।

গল্প ও উপন্যাস পাঠানোর নিয়ম

‘সময় আপডেটস’ -এর এই বিভাগে যাঁরা গল্প ও উপন্যাস পাঠাতে চান তাঁরা ছোটদের ও বড়দের আলাদা আলাদা গল্প পাঠাতে পারেন। বুঝতে সুবিধার জন্য ইমেলের ‘সাবজেক্ট’-এ বিভাগের উল্লেখ করবেন। ছোটদের গল্পের জন্য ১০০০ শব্দ ও বড়দের গল্পের জন্য ১০০০-১৫০০ শব্দের মধ্যে পাঠাতে হবে ইউনিকোড ফরম্যাটে। সঙ্গে ঠিকানা ও যোগাযোগ নম্বর দিতে ভুলবেন না। গল্প বা উপন্যাস নির্বাচিত হলে যোগাযোগ করা হবে। ইমেল: samayupdatesin.writeus@gmail.com


Skip to content