এবার মাধ্যেমিকে যুগ্মভাবে প্রথম হয়েছে রৌনক মণ্ডল। ওর প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৩। রৌনক অবশ্য এতটা আশা করেনি। তবে এক থেকে দশের মধ্যে যে নাম থাকব এটা ওর বিশ্বাস ছিল। পূর্ব বর্ধমানের ‘বর্ধমান সিএমএস হাই স্কুল’-এর ছাত্র রৌণক কথায়, ও সাত জন শিক্ষকের কাছে পড়ত। দিনে গড়ে আট ঘণ্টা পড়াশুনো করত। রাত জেগে খুব একটা পড়েনি বলে জানিয়েছে রৌণক। তাঁর পছন্দের বিষয় জীবনবিজ্ঞান এবং অঙ্ক। ভবিষ্যতে ও ডাক্তার হতে চায়। এর জন্য নিট পরীক্ষার প্রস্তুতিও নিচ্ছে।
তৃতীয় হয়েছে পশ্চিম বর্ধমানের আসানসোলের অনন্যা দাশগুপ্ত। অনন্যার প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১। এই সাফল্যে ও ভীষণ খুশি। তাঁর কথায়, দিনের বেশিরভাগ সময়ই পড়াশুনোর মধ্যে থাকতাম। এখন আমার লক্ষ্য পরবর্তী পরীক্ষাগুলিতে যেন আরও ভালো ফল করতে পারি। সেই মতো প্রস্তুতি শুরুও করেছি। করোনার কারণে যে ভাবে পড়াশোনা স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল, সেই পরিস্থিতি যেন আর ফিরে না আসে একথাও জানিয়েছে অনন্যা।
তৃতীয় হয়েছে পশ্চিম বর্ধমানের আসানসোলের অনন্যা দাশগুপ্ত। অনন্যার প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১। এই সাফল্যে ও ভীষণ খুশি। তাঁর কথায়, দিনের বেশিরভাগ সময়ই পড়াশুনোর মধ্যে থাকতাম। এখন আমার লক্ষ্য পরবর্তী পরীক্ষাগুলিতে যেন আরও ভালো ফল করতে পারি। সেই মতো প্রস্তুতি শুরুও করেছি। করোনার কারণে যে ভাবে পড়াশোনা স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল, সেই পরিস্থিতি যেন আর ফিরে না আসে একথাও জানিয়েছে অনন্যা।