ছবি প্রতীকী
প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষক পদে পুজোর আগেই যোগ দিতে চলেছেন ১৮৫ জন চাকরিপ্রার্থী। বৃহস্পতিবার প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ মোট ১৮৫ জন চাকরিপ্রার্থীকে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করেছে। সংশ্লিষ্ট জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদ প্রত্যেকের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেবে।
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের প্রাথমিক টেট পরীক্ষায় মোট ৬টি প্রশ্ন ভুল ছিল। পরে ভুল প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য পরীক্ষার্থীরা অতিরিক্ত নম্বর দেওয়া হয়। কিন্তু নম্বর বেড়ে টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেও তাঁরা নিয়োগপত্র পাননি। এ নিয়ে চাকরিপ্রার্থী হাই কোর্টের দ্বারস্থ হন। সেই মামলাইয় বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে নির্দেশ দেন, পুজোর আগে অর্থাৎ ২৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সবাইকে নিয়োগপত্র করতে হবে।
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের প্রাথমিক টেট পরীক্ষায় মোট ৬টি প্রশ্ন ভুল ছিল। পরে ভুল প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য পরীক্ষার্থীরা অতিরিক্ত নম্বর দেওয়া হয়। কিন্তু নম্বর বেড়ে টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেও তাঁরা নিয়োগপত্র পাননি। এ নিয়ে চাকরিপ্রার্থী হাই কোর্টের দ্বারস্থ হন। সেই মামলাইয় বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে নির্দেশ দেন, পুজোর আগে অর্থাৎ ২৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সবাইকে নিয়োগপত্র করতে হবে।
হাই কোর্টের নির্দেশ মেনে শুরু হয় নিয়োগ প্রক্রিয়া। গত ১৯ সেপ্টেম্বর, ১৮৭ জন মামলাকারীর নথি যাচাই ও ইন্টারভিউ হয়েছে। এর পর প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ বৃহস্পতিবার ১৮৫ জনকে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগের সুপারিশ করে। বিজ্ঞপ্তিতে ওই ১৮৫ জনকে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদের সঙ্গে ২৬ সেপ্টেম্বরের মধ্যে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন:
শম্ভু, শম্ভু, শিব মহাদেব শম্ভু, খুদার ইবাদত যাঁর গলায় তাঁর আর কাকে ভয়?
গৃহিণীদের মধ্যে বইয়ের নেশা বাড়াতে কাঁধে ঝোলা নিয়ে ঘুরে বেড়ান রাধা, ‘চলমান পাঠাগার’ তাঁর পরিচয়!
১৮৫ জনের যে তালিকা প্রকাশ করেছে পর্ষদ, তাতে প্রার্থীর নাম, রোল নম্বর, টেট স্কোর, ক্যাটাগরি, মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক, প্রশিক্ষিত হিসাবে প্রাপ্ত নম্বর, অ্যাপ্টিটিউড, ইন্টারভিউ, এক্সট্রা কারিকুলার এবং মোট প্রাপ্ত স্কোর সবই উল্লেখ করা হয়েছে। তবে তালিকায় ১৮৫ জনের নাম থাকলেও দু’জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করা হয়নি। তাঁদের বিষয়ে পর্ষদ সিদ্ধান্ত স্থগিত রেখেছে। ওই দুই চাকরিপ্রার্থীর সুপারিশ নিয়ে হাই কোর্টের কাছে পরামর্শ নেওয়া হবে বলে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ জানিয়েছে।