ক্যানসার আক্রান্ত সোমা দাস তাঁর প্রাপ্য শিক্ষকতার চাকরি নিলেও আন্দোলনও চালিয়ে যাবেন। তাঁর চাকরি নিয়ে সরকারের পদক্ষেপের কথা জানার পর এসএসসি আন্দোলনকর্মী সোমার প্রতিক্রিয়া: বিষয়টি আদালতের বিচারাধীন। আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী এই চাকরি আমার অধিকারের। তাই আমি চাকরি করব। আমার আন্দোলন থামবে না। যত দিন না বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থীরা তাঁদের প্রাপ্য চাকরি না পান তত দিন আমার আন্দোলন চলবে।
ক্যানসার আক্রান্ত এসএসসি আন্দোলনকারী সোমা দাসকে সহকারী শিক্ষিকার পদে দ্রুত নিয়োগ করতে এসএসসি-কে নির্দেশ দিয়েছে নবান্ন। স্কুল শিক্ষা দফতরের পক্ষ থেকে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সোমবার। রাজ্যের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি এসএসসি-র চেয়ারম্যানকে এ বিষয়ে তাড়াতাড়ি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করার জন্য চিঠি দিয়েছেন। চিঠিতে বলা হয়েছে, শিক্ষিকা পদে সোমা দাসের নিয়োগের কাজ সাত দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে। সেই সঙ্গে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, সোমাকে নবম ও দশম শ্রেণির বাংলার শিক্ষিকা হিসেবে নিয়োগ করার। উল্লেখ্য, রক্তের ক্যানসারে আক্রান্ত সোমা দাস বীরভূমের নলহাটির বাসিন্দা। এসএসসি চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে ২০১৯ সাল থেকে আন্দোলন করছেন তিনি। তবে এই চাকরি সোমা গ্রহণ করবেন কি না সেটাই এখন দেখার বিষয়। কারণ একাংশের মতে, সোমা দাস বিচারপতির চাকরির প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়ে বলেছিলেন,— বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় সহমর্মী হয়ে অন্য দফতরে চাকরি করে দিতে চেয়েছিলেন। প্রস্তাব গ্রহণ করলে হয়তো সবই হয়ে যেতো। তবে শিক্ষক হওয়ার স্বপ্ন পূরণ হতো না। আমার এই লড়াই কেবল দুর্নীতির বিরুদ্ধে। সম্মানের সঙ্গে বিচারপতিকে জানাচ্ছি, স্যর আমি আপনার সঙ্গে রয়েছি। চাকরি হলে একসঙ্গে সবার হবে। একা চাকরির প্রস্তাব গ্রহণ করে এই লড়াই থেকে সরে যেতে চাই না।
ক্যানসার আক্রান্ত এসএসসি আন্দোলনকারী সোমা দাসকে সহকারী শিক্ষিকার পদে দ্রুত নিয়োগ করতে এসএসসি-কে নির্দেশ দিয়েছে নবান্ন। স্কুল শিক্ষা দফতরের পক্ষ থেকে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সোমবার। রাজ্যের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি এসএসসি-র চেয়ারম্যানকে এ বিষয়ে তাড়াতাড়ি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করার জন্য চিঠি দিয়েছেন। চিঠিতে বলা হয়েছে, শিক্ষিকা পদে সোমা দাসের নিয়োগের কাজ সাত দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে। সেই সঙ্গে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, সোমাকে নবম ও দশম শ্রেণির বাংলার শিক্ষিকা হিসেবে নিয়োগ করার। উল্লেখ্য, রক্তের ক্যানসারে আক্রান্ত সোমা দাস বীরভূমের নলহাটির বাসিন্দা। এসএসসি চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে ২০১৯ সাল থেকে আন্দোলন করছেন তিনি। তবে এই চাকরি সোমা গ্রহণ করবেন কি না সেটাই এখন দেখার বিষয়। কারণ একাংশের মতে, সোমা দাস বিচারপতির চাকরির প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়ে বলেছিলেন,— বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় সহমর্মী হয়ে অন্য দফতরে চাকরি করে দিতে চেয়েছিলেন। প্রস্তাব গ্রহণ করলে হয়তো সবই হয়ে যেতো। তবে শিক্ষক হওয়ার স্বপ্ন পূরণ হতো না। আমার এই লড়াই কেবল দুর্নীতির বিরুদ্ধে। সম্মানের সঙ্গে বিচারপতিকে জানাচ্ছি, স্যর আমি আপনার সঙ্গে রয়েছি। চাকরি হলে একসঙ্গে সবার হবে। একা চাকরির প্রস্তাব গ্রহণ করে এই লড়াই থেকে সরে যেতে চাই না।