একের পর এক দুর্নীতি। রাজ্যে শিক্ষাক্ষেত্রে নিয়োগ দুর্নীতি যেন পিছু ছাড়ছে না। এবার এসএসসি, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের পর কলেজের অধ্যাপক নিয়োগ নিয়েও অভিযোগ উঠেছে বেনিয়মের! এ নিয়ে কলকাতা হাই কোর্টে একটি জনস্বার্থ মামলাও করা হয়েছে। মনে করা হচ্ছে আগামিকাল শুক্রবার কলকাতা হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটির শুনানি হতে পারে।
বিষয়টি নিয়ে মামলাকারীর অভিযোগ, কলেজে গেস্ট লেকচারার নিয়োগের ক্ষেত্রেও নিয়ম না মেনে নিয়োগ হয়েছে। নিয়োগ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছিল ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে। এ নিয়ে মামলাকারীদের প্রশ্ন, ‘কলেজে পোড়ানোর যোগ্যতা নেই, অথচ লেকচারার হিসেব নিয়োগ করা হল কীভাবে?’ গেস্ট লেকচারার নিয়োগ নিয়ে এই প্রশ্ন তুলে দায়ের করা হয়েছে মামলা। এই মামলায় ১২ থেকে ১৪ হাজার পদে গেস্ট লেকচারার নিয়োগ নিয়ে অভিযোগ জানান হয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে মামলাকারীর অভিযোগ, কলেজে গেস্ট লেকচারার নিয়োগের ক্ষেত্রেও নিয়ম না মেনে নিয়োগ হয়েছে। নিয়োগ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছিল ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে। এ নিয়ে মামলাকারীদের প্রশ্ন, ‘কলেজে পোড়ানোর যোগ্যতা নেই, অথচ লেকচারার হিসেব নিয়োগ করা হল কীভাবে?’ গেস্ট লেকচারার নিয়োগ নিয়ে এই প্রশ্ন তুলে দায়ের করা হয়েছে মামলা। এই মামলায় ১২ থেকে ১৪ হাজার পদে গেস্ট লেকচারার নিয়োগ নিয়ে অভিযোগ জানান হয়েছে।
ইতিমধ্যে স্কুল শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে ইডি বা (এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট) গ্রেপ্তার করেছে। একাধিক জায়গায় তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে ইডি। এই পরিস্থিতিতে শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সময়ে কলেজে নিয়োগ নিয়েও দুর্নীতির অভিযোগ উঠল। কলেজ সার্ভিস কমিশনের যোগ্য অথচ বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থীরা পার্থর বিরুদ্ধে তদন্তের দাবিতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে খোলা চিঠি দিয়েছেন।
কলেজ সার্ভিস কমিশনের যোগ্য অথচ বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থীদের দাবি, তাঁরা ২০২০ সালে প্যানেল প্রকাশের পরই অনেক বার মুখ্যমন্ত্রীর কাছে অভিযোগ জানিয়েছিলেন।
কলেজ সার্ভিস কমিশনের যোগ্য অথচ বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থীদের দাবি, তাঁরা ২০২০ সালে প্যানেল প্রকাশের পরই অনেক বার মুখ্যমন্ত্রীর কাছে অভিযোগ জানিয়েছিলেন।