অফলাইনেই হবে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা। অনলাইন না কি অফলাইনে পরীক্ষা হবে, সেটা পরীক্ষার্থীরা ঠিক করতে পারেন না। সিঙ্গল বেঞ্চের রায়ই বহাল রাখল কলকাতা হাই কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। মঙ্গলবার এই রায় দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্টের সুব্রত তালুকদার এবং লপিতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ। সেই সঙ্গে বিচারপতি সুব্রত তালুকদার এবং লপিতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বেঞ্চ এও জানায়, অফলাইনেই কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা হবে।
অতিমারীতে দীর্ঘদিন অনলাইনে ক্লাস হয়েছে। সিলেবাসও শেষ হয়নি। এমন পরিস্থিতিতে অফলাইন বা পরীক্ষাকেন্দ্রে গিয়ে পরীক্ষার পরিবর্তে অনলাইনেই পরীক্ষা নিতে হবে এই দাবিতে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েক’শো পড়ুয়া।
মঙ্গলবার মামলার শুনানিতে হাই কোর্ট বলে, কোন ‘মোড’-এ পরীক্ষা নেওয়া হবে, পড়ুয়াদের সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার নেই। সেই সঙ্গে আদালত এও জানায়, অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়ার দাবিতে করা মামলায় পড়ুয়াদের মৌলিক অধিকার ঠিক কী, তারও স্পষ্ট করে উল্লেখ নেই।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, পড়ুয়ারা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক স্তরের চূড়ান্ত সিমেস্টারের পরীক্ষার রুটিন প্রকাশের পর থেকেই বিক্ষোভ শুরু করেন। কলেজ স্ট্রিট চত্বরে বিক্ষোভ-অবস্থান চলে বেশ কয়েকদিন। পড়ুয়াদের বক্তব্য, অফলাইন ঠিক মতো ক্লাস হয়নি। শেষ হয়নি পাঠ্যক্রমও। পাশাপাশি রাজ্য সরকার একাধিক বার ছুটি ঘোষণা করায় বিঘ্ন হয়েছে পড়াশোনা। এমতাবস্থায় পরীক্ষা নেওয়া হোক অনলাইনেই। আদালতের পর্যবেক্ষণ ছিল, পাঠ্যক্রম শেষ হওয়া বা না হওয়া এটা একান্তই বিশ্ববিদ্যালয়ের আভ্যন্তরীণ বিষয়। তাই অফলাইন নাকি অনলাইনে পরীক্ষা নেবে সে বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে বিশ্ববিদ্যালয়ই।
অতিমারীতে দীর্ঘদিন অনলাইনে ক্লাস হয়েছে। সিলেবাসও শেষ হয়নি। এমন পরিস্থিতিতে অফলাইন বা পরীক্ষাকেন্দ্রে গিয়ে পরীক্ষার পরিবর্তে অনলাইনেই পরীক্ষা নিতে হবে এই দাবিতে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েক’শো পড়ুয়া।
মঙ্গলবার মামলার শুনানিতে হাই কোর্ট বলে, কোন ‘মোড’-এ পরীক্ষা নেওয়া হবে, পড়ুয়াদের সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার নেই। সেই সঙ্গে আদালত এও জানায়, অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়ার দাবিতে করা মামলায় পড়ুয়াদের মৌলিক অধিকার ঠিক কী, তারও স্পষ্ট করে উল্লেখ নেই।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, পড়ুয়ারা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক স্তরের চূড়ান্ত সিমেস্টারের পরীক্ষার রুটিন প্রকাশের পর থেকেই বিক্ষোভ শুরু করেন। কলেজ স্ট্রিট চত্বরে বিক্ষোভ-অবস্থান চলে বেশ কয়েকদিন। পড়ুয়াদের বক্তব্য, অফলাইন ঠিক মতো ক্লাস হয়নি। শেষ হয়নি পাঠ্যক্রমও। পাশাপাশি রাজ্য সরকার একাধিক বার ছুটি ঘোষণা করায় বিঘ্ন হয়েছে পড়াশোনা। এমতাবস্থায় পরীক্ষা নেওয়া হোক অনলাইনেই। আদালতের পর্যবেক্ষণ ছিল, পাঠ্যক্রম শেষ হওয়া বা না হওয়া এটা একান্তই বিশ্ববিদ্যালয়ের আভ্যন্তরীণ বিষয়। তাই অফলাইন নাকি অনলাইনে পরীক্ষা নেবে সে বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে বিশ্ববিদ্যালয়ই।