হাই কোর্ট কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে পুনর্বহালের সিদ্ধান্তকে খারিজ করে দিল। কলকাতা হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চ মঙ্গলবার এমনটা জানিয়েছে। রাজ্য সরকার কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে সোনালি চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায়কে পুনর্নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়। যদিও সেই নিয়োগ উচ্চ আদালত খারিজ করে দিয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদটিতে পুনর্বহালের সিদ্ধান্তকে চ্যালাঞ্জ জানিয়ে জনস্বার্থ মামলা করা হয় কলকাতা হাই কোর্টে। মামলাকারীর পক্ষে আইনজীবী বিল্বদল ভট্টাচার্য বলেন, অনেক দিন ধরে মামলাটির শুনানি হয়েছে। উভয় পক্ষের বক্তব্য আদালত শুনেছে আদালত। আইনজীবীর কথায়, ‘‘আদালত তার রায়ে বলেছে, যিনি উপাচার্য, তিনি এই রায় ঘোষণার সময় থেকে আর উপাচার্য নন। তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।’’
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদটিতে পুনর্বহালের সিদ্ধান্তকে চ্যালাঞ্জ জানিয়ে জনস্বার্থ মামলা করা হয় কলকাতা হাই কোর্টে। মামলাকারীর পক্ষে আইনজীবী বিল্বদল ভট্টাচার্য বলেন, অনেক দিন ধরে মামলাটির শুনানি হয়েছে। উভয় পক্ষের বক্তব্য আদালত শুনেছে আদালত। আইনজীবীর কথায়, ‘‘আদালত তার রায়ে বলেছে, যিনি উপাচার্য, তিনি এই রায় ঘোষণার সময় থেকে আর উপাচার্য নন। তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।’’
আরও পড়ুন:
আজকের আলোচনা মাধ্যমিক ইংরেজি পরীক্ষার খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে — PHRASAL VERB
আরও ১৫ হাজার স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড দেবে নবান্ন, নভেম্বরের মধ্যে মোট ৫০ হাজারের লক্ষ্যমাত্রা নিল রাজ্য
সরকারি সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজ্য সরকার হাই কোর্টের এই রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জানাবে। কিন্তু কলকাতা হাই কোর্টের এই রায়ে ২০২১ সালের ২৭ আগস্ট কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে তাঁর পুনর্নিয়োগ বাতিল হয়ে গেল। ফলে এই মুহূর্তে তিনি উপাচার্য পদে রয়েছেন কি না, তা পরিষ্কার নয়।
উপাচার্য পদে সোনালি চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে গত বছর। সে বছরই ২৭ আগস্ট তাঁকে ফের উপাচার্য পদে পুনর্নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয় রাজ্য সরকার। সেই মতো উপাচার্য তাঁর কাজও শুরু করেন। তবে তাঁর সেই নিয়োগ নিয়ে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয় হাই কোর্টে। মঙ্গলবার বিছারপতিরা জানান, নিয়োগ পদ্ধতিতে গলদ রয়েছে। রাজ্য সরকার একক ভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে কোনও বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্যকে পুনর্নিয়োগ করতে পারে না। সে কারণে গত বছর অর্থাৎ ২০২১ সালের ২৭ আগস্ট রাজ্যের বিজ্ঞপ্তিটি বাতিল করা হল।
উপাচার্য পদে সোনালি চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে গত বছর। সে বছরই ২৭ আগস্ট তাঁকে ফের উপাচার্য পদে পুনর্নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয় রাজ্য সরকার। সেই মতো উপাচার্য তাঁর কাজও শুরু করেন। তবে তাঁর সেই নিয়োগ নিয়ে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয় হাই কোর্টে। মঙ্গলবার বিছারপতিরা জানান, নিয়োগ পদ্ধতিতে গলদ রয়েছে। রাজ্য সরকার একক ভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে কোনও বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্যকে পুনর্নিয়োগ করতে পারে না। সে কারণে গত বছর অর্থাৎ ২০২১ সালের ২৭ আগস্ট রাজ্যের বিজ্ঞপ্তিটি বাতিল করা হল।