ছবি: প্রতীকী। সংগৃহীত।
দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার দেশ, যেমন জাপান, কোরিয়া, চিন, সিঙ্গাপুর ইত্যাদি দেশের মানুষের তারুণ্যোজ্জ্বল ত্বকের অন্যতম রহস্য কোলাজেন সমৃদ্ধ খাবার। তাঁরা দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় এমন খাবার রাখা হয়, যা শরীরে কোলাজেন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এ জন্যই অন্যান্য দেশের তুলনায় এ সব দেশের মানুষজনকে তাদের বয়সের চেয়ে অনেক বেশি তরুণ দেখায়।
কোলাজেন কী?
ডায়েট টিপস: শিশুর শরীরেও হানা দিতে পারে ডায়াবিটিস! কোন কোন উপসর্গে সতর্ক হবেন? কী করণীয়?
রিভিউ: দ্য নাইট ম্যানেজার: দেশীয় সংস্করণে চোখে চোখ রেখে লড়েছেন আদিত্য, অনিল, শাশ্বত ও শোভিতা
কোলাজেনের ঘাটতিতে কী কী সমস্যা হয়?
প্রাকৃতিক উপায়ে কোলাজেনের ঘাতটি মেটাতে কী কী খাবার খাবেন?
ভিটামিন সি জাতীয় খাবার
হাত বাড়ালেই বনৌষধি: একাধিক সমস্যার অব্যর্থ দাওয়াই, বাজিমাত হবে এই ‘অমৃত’ ফলে
হুঁকোমুখোর চিত্রকলা, পর্ব-৪: আমারে তুমি অশেষ করেছ
ম্যাঙ্গানিজ জাতীয় খাবার
জিঙ্ক জাতীয় খাবার
উত্তম কথাচিত্র, পর্ব-৪১: কান্না হাসির দোল দোলানো ‘একটি রাত’
রহস্য উপন্যাস: পিশাচ পাহাড়ের আতঙ্ক, পর্ব-২১: আবার কালাদেও?
প্রোটিন জাতীয় খাবার
মাংস
শরীরে কোলাজেন উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে অ্যামিনো অ্যাসিড। মুরগির মাংসে অ্যামিনো অ্যাসিড ভালো মাত্রায় থাকে। ফলে খাবার পাতে মিয়মিত চিকেন রাখলে শরীরে কোলাজেন উৎপাদনের হারও বাড়বে।
মাছ
মাছেও ভালো পরিমাণ অ্যামিনো অ্যাসিড রয়েছে। এছাড়াও মাছে জিঙ্ক ও কপারের মতো খনিজ পদার্থ পর্যাপ্ত পরিমাণে আছে। আমাদের শরীরে কোলাজেন উৎপাদনের জন্য এই প্রকার খনিজের প্রয়োজন। এগুলি কোলাজেন প্রোটিন ধ্বংস হতে দেয় না। পাশাপাশি মাছে ফ্যাটও ত্বকের জেল্লা বাড়তে সাহায্য করে।
যোগাযোগ: ৯৮৩০৭৬৮১৫২