রবিবার ২৪ নভেম্বর, ২০২৪


মাধ্যমিক শুরু হবে ২ ফেব্রুয়ারি। প্রতীকী ছবি। সংগৃহীত।

তোমরা সকলেই বিদ্যালয়ের টেস্ট পরীক্ষায় সাফল্যের পর, এখন জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষায় বসার প্রস্তুতি নিচ্ছো। সঠিক পদ্ধতিতে নিয়মিত অনুশীলন করলে তোমরা ভালো রেজাল্ট করবেই। মনে রাখতে হবে সবার মেরিট কিন্তু সমান নয়। ইংরেজিতে একটা কথা আছে “Hard work is the key to success”. কঠোর পরিশ্রম ও নিয়মিত অনুশীলনই, ক্রমোন্নতির মাধ্যমে তোমাকে সাফল্যের শিখরে পৌঁছে দিতে পারে। মাধ্যমিকে ভূগোল বিষয়ে কীভাবে ভালো ফলাফল করা যায় এবং কোনও পথে তোমরা তোমাদের কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছতে পারবে, সে বিষয়ে এখন আলোচনা করছি।
 

খাতায় উপস্থাপন

মাধ্যমিক পরীক্ষায় কোনও পরীক্ষক তোমার ভূগোল খাতা চেক করবেন, তা কিন্তু সকলের অজানা। তাই পরীক্ষকের কাছে ওই খাতাটাই তোমার পরিচয় বহন করবে। খাতায় মার্জিন দেওয়া, নির্ভুল বানান, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হাতের লেখা এবং প্রশ্নের ক্রমানুসারে গুছিয়ে যথাযথ উত্তর লেখার মাধ্যমে পরীক্ষকের কাছে এই বার্তা পৌঁছে দিতে হবে যে তুমি একজন ভালো ছাত্র।
 

খাতায় ভালো উত্তর লেখার কিছু সাধারণ পরামর্শ

পুরো প্রশ্ন পত্রটি মনোযোগ সহকারে ভালো করে পড়ে প্রশ্ন নির্বাচন করবে।
প্রতিটা বিভাগের উত্তর সংক্ষিপ্ত যথাযথ এবং প্রশ্নের ক্রমানুসারে লেখার চেষ্টা করতে হবে।
২, ৩ এবং ৫ নম্বর প্রশ্ন মানের উত্তর লেখার সময় যে সমস্ত জায়গায় চিত্র অঙ্কন করা যায়, চিত্রের মাধ্যমে বিষয়টিকে আরও স্পষ্ট করে তুলতে হবে।
যে সকল দীর্ঘ উত্তরধর্মী প্রশ্নে পয়েন্ট ভিত্তিক উত্তর দেওয়া যায় এবং চিত্রের মাধ্যমে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা যায় সেগুলিকে লেখার চেষ্টা করো।
উত্তর নিজের ভাষায় লেখ এবং সকল প্রশ্নের উত্তর যাতে সমমানের হয় সেদিকে খেয়াল রাখবে।
 

খাতায় সতর্কতা

প্রশ্নপত্রে কোনও উত্তর লেখা বা চিত্র অঙ্কন করা যাবে না।
উত্তরপত্রে কোনও সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার করা যাবে না, যাতে তোমার উত্তরপত্রটি আলাদা করে চিহ্নিত করা যায়।
প্রশ্নের দাগ নম্বর লেখার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। যাতে ভুল না হয়।
 

খাতায় ছবি নিয়ে জরুরি কথা

ছবিগুলিকে পয়েন্টের পাশে কিংবা লেখার ডানপাশে আঁক।
আঁকা ছবিগুলিকে বক্স করে দাও।
ছবি বেশি বড় করে আকার কোনও প্রয়োজন নেই। দৈর্ঘ্য প্রস্থে যেন সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়।
প্রতিটি ছবির হেডিং, ক্যাপশন নির্দিষ্ট স্থানে ঠিক করে লিখবে।
ছবিটি পরিস্কার পরিচ্ছন্ন হতে হবে।
ছবি আঁকার ক্ষেত্রে রং পেনসিল ব্যবহার করতে পারো যাতে চিত্রটি আরও সুন্দর ও স্পষ্ট হয়।

 

খাতায় বিভাগ অনুযায়ী প্রস্তুতি ও উত্তর লেখার কৌশল

 

খাতায় বিভাগ-ক

MCQ-এর জন্য পাঠ্য বইটা ভালোভাবে খুঁটিয়ে পড়তে হবে।
বিগত বছরগুলির মাধ্যমিকের প্রশ্ন, এ বছরের টেস্ট পেপারগুলি ভালোভাবে অনুশীলন করতে হবে।
MCQ-এর ক্ষেত্রে প্রশ্নের সঠিক দাগ নম্বর দিয়ে উত্তরটি করলেই হবে।
প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর প্রশ্নের ক্রমানুযায়ী পরপর লিখতে হবে।
 

খাতায় বিভাগ-খ

শুদ্ধ ও অশুদ্ধ লেখার সময় দাগ নম্বর প্রশ্নের ক্রমানুসারে লিখবে।
একটি বা দুটি শব্দে উত্তরগুলি লেখার সময়, বানানের ক্ষেত্রে বিশেষ সর্তকতা অবলম্বন করবে।
এক্ষেত্রেও পাঠ্যবই, টেস্ট পেপার ও বিগত বছরের প্রশ্নপত্র গুলি ভালোভাবে অনুশীলন করতে হবে।
 

খাতায় বিভাগ-গ

কী, সংজ্ঞা ও কাকে বলে এই ধরনের প্রশ্নের ক্ষেত্রে অবশ্যই উদাহরণ দিতে চেষ্টা করবে।
ছবি যদি দেওয়া যায় অবশ্যই ছবি দেবে।
অনধিক ত্রিশটি শব্দের মধ্যে উত্তর লেখার চেষ্টা করবে।
বিগত বছরগুলির প্রশ্ন, টেস্ট পেপারের প্রশ্ন এবং সাজেশনের প্রশ্নগুলি লক্ষ্য কর।
 

খাতায় বিভাগ-ঘ

উত্তর লেখার জন্য কমপক্ষে তিনটি পয়েন্টের দিতে হবে।
পার্থক্য লেখার ক্ষেত্রে পার্থক্যের বিষয়টি বাঁদিকে একটি আলাদা স্তম্ভে উল্লেখ করতে হবে।
উত্তরের স্বপক্ষে প্রয়োজনীয় ছবি দেবে।
বিগত বছরের মাধ্যমিকের প্রশ্নপত্র, সাজেশন ও টেস্ট পেপার এর প্রশ্নগুলির উত্তর ভালোভাবে প্রস্তুত করো।
 

খাতায় বিভাগ-ঙ

কমপক্ষে পাঁচটি প্রধান পয়েন্টে উত্তর লেখার চেষ্টা করবে।
মূল হেডিং উত্তরপত্রের মাঝামাঝি এবং সাব হেডিং গুলি লেখার বা দিকে করার চেষ্টা করবে।
চিত্রগুলি খাতার ডানদিকে বক্স করে আঁকবে।
কমন পাওয়ার জন্য সাজেশন দেখো।
 

খাতায় বিভাগ-চ

পরীক্ষায় যে মানচিত্রটি দেওয়া হবে, তাতে প্রথমেই তোমরা নিজের রোল নম্বর লিখবে।
যে বিষয়গুলিকে মানচিত্রে চিহ্নিত করতে দেবে, সেগুলিকে দাগ নম্বর অনুযায়ী প্রতিটি বিষয়ের আলাদা প্রতীক চিহ্ন ব্যবহার করে সঠিক অবস্থানে বসাবে।
মানচিত্রের ফাঁকা স্থানে নির্দেশিকার ঘর তৈরি করে বিষয়ের জন্য ব্যবহৃত প্রতীক চিহ্ন ও তার পাশে বিষয়ের নাম লিখবে।
সাজেশন ফলো করো, টেস্ট পেপার সলভ করো এবং বারংবার নিজে প্র্যাকটিস করো, নিজেই বই দেখে ভুলটা সংশোধন করে নাও।

আরও পড়ুন:

মহাকাব্যের কথকতা, পর্ব-৪৪: রামচন্দ্রকে ঘিরে যুগান্তরেও কেন উন্মাদনা? একজন কথকঠাকুরানির সাধারণ সমীক্ষা

এগুলো কিন্তু ঠিক নয়, পর্ব-৫০: কুষ্টি বিচার, না কি রক্ত বিচার! জরুরি কোনটা?

 

খাতায় মাধ্যমিক পরীক্ষায় সম্ভাব্য গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নাবলী

 

খাতায় অধ্যায়: বহির্জাত প্রক্রিয়া ও সৃষ্ট ভূমিরূপ

 

খাতায় প্রশ্নের মান-২

ধারণ অববাহিকা কাকে বলে?
নদীবাক বা মেয়েন্ডার কী?
জলচক্র কী?
ষষ্ঠ ঘাতের সূত্র কী?
মন্থকূপ কী?
অবঘর্ষ কী?
অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ কাকে বলে?
হিমরেখা কী?
ফিয়োর্ড কী?
নুনাটক কী?
গ্রাবরেখা কাকে বলে?
ড্রামলিন কী?
বহিবিধৌত সমভূমি কাকে বলে?
লোয়েশ কী?
মরুকরণ কী?
ওয়াদি কী?
 

খাতায় প্রশ্নের মান-৩

গিরিখাত ও ক্যানিয়ন এর পার্থক্য লেখ।
জলপ্রপাত সৃষ্টির কারণ ব্যাখ্যা কর।
সুন্দরবনের বদ্বীপ গুলির উপর বিশ্ব উষ্ণায়নের প্রভাব লেখ।
নদীর মোহনায় বদ্বীপ গড়ে ওঠার অনুকূল পরিবেশ লেখ।
অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ কিভাবে সৃষ্টি হয়।
ড্রামলিন ও রসেমতানের মধ্যে পার্থক্য লেখ।
ইয়ারদাং ও জুগ্যানের পার্থক্য লেখ।
মরু প্রসারণ প্রতিরোধের উপায় লেখ।
পেডিমেন্ট ও বাজাদার পার্থক্য লেখ।
 

খাতায় প্রশ্নের মান-৫

বায়ু বা হিমবাহের ক্ষয় কার্যের ফলে সৃষ্ট প্রধান তিনটি ভূমিরূপ চিত্রসহ ব্যাখ্যা কর।
শুষ্ক অঞ্চলে বায়ু ও জলধারার মিলিত কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ গুলি চিত্রসহ ব্যাখ্যা দাও।
হিমবাহ ও জলধারার মিলিত কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ গুলি বর্ণনা কর।
বায়ুর সঞ্চয় কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ এর ব্যাখ্যা দাও।
 

খাতায় অধ্যায়: বায়ুমণ্ডল

 

খাতায় প্রশ্নের মান-২

এরোসল কী?
উষ্ণতা স্বাভাবিক হ্রাস হার কী?
ওজন গহ্বর কাকে বলে?
অ্যালবেডো কী?
সমোষ্ণরেখা কী?
গর্জনশীল চল্লিশা কী?
অশ্ব অক্ষাংশ বলতে কী বোঝো?
জেট বায়ু কী?
বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চল কাকে বলে?
বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলে?
শিশিরাঙ্ক কী?
ফেরেলের সূত্রটি লেখ।
বৈপরীত্য উত্তাপ কী?
বাইশ ব্যালট সূত্রটি লেখ।
ডোলড্রাম কী?
ITCZ কী?
অধক্ষেপণ কী?
ঘুর্ণবাতের চক্ষু কী?
 

খাতায় প্রশ্নের মান-৩

ট্রপোস্ফিয়ারে উচ্চতা বৃদ্ধির সাথে সাথে উষ্ণতার হ্রাস পায় কেন?
আয়ন বায়ুর প্রবাহপথে মহাদেশের পশ্চিমাংশে মরুভূমি সৃষ্টির কারণ লেখ।
মৌসুমী বায়ুর উপর জেট বায়ুর প্রভাব লেখ।
ঘুর্ণবাত ও প্রতীপ ঘুর্ণবাতের পার্থক্য লেখ।
বৈপরীত্য উত্তাপ সৃষ্টির কারণ লেখ।
মৌসুমী ও ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু অঞ্চলের জলবায়ুগত পার্থক্য লেখ।
 

খাতায় প্রশ্নের মান-৫

উষ্ণতার ভিত্তিতে বায়ুমণ্ডলের স্তরবিন্যাস করে যে কোন একটি আলোচনা কর।
বিশ্ব উষ্ণায়নের ফলাফল লেখ।
পৃথিবীর নিয়ত বায়ু প্রবাহ গুলির উৎপত্তি ও গতিপথ চিত্রসহ ব্যাখ্যা কর।
 

খাতায় অধ্যায়: বারিমন্ডল

 

খাতায় প্রশ্নের মান-২

মগ্ন চড়া কাকে বলে?
শৈবাল সাগর কী?
বান ডাকা কী?
অ্যাপোজি ও পেরিজি কী?
সমুদ্রস্রোত কাকে বলে?
সিজিগি কী?
গ্রান্ড ব্যাংক কী?
প্রতিযোগ অবস্থান বলতে কী বোঝো?
 

খাতায় প্রশ্নের মান-৩

মগ্নচড়া গুলি মৎস্য চাষে উন্নত কেন?
নিউফাউন্ডল্যান্ড উপকূলে ঘন কুয়াশা ও ঝড়ঝঞ্ঝার সৃষ্টি হয় কেন?
সমুদ্রস্রোত ও সমুদ্র তরঙ্গের পার্থক্য লেখ।
কোন স্থানে দুটি মুখ্য জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান ২৪ ঘণ্টা ৫২ মিনিট হয় কেন?
 

খাতায় প্রশ্নের মান-৫

জোয়ার ও ভাটা সৃষ্টির কারণ ব্যাখ্যা কর।
পৃথিবীর জলবায়ুর উপর সমুদ্র স্রোতের প্রভাব লেখ।
 

খাতায় অধ্যায়: বর্জ্য ব্যবস্থাপনা

 

খাতায় প্রশ্নের মান-২

ভার্মি কম্পোস্টিং কী?
স্ক্রাবার কী?
বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কাকে বলে?
ই-বর্জ্য কী?
ভরাট করণ কী?
ম্যানিওর পিট কী?
গঙ্গা অ্যাকশন প্ল্যান কী?
 

খাতায় প্রশ্নের মান-৩

জীব বিশ্লেষ্য ও জীব অবিশ্লেষ্য বর্জ্যর পার্থক্য লেখ।
বজ্র ব্যবস্থাপনায় ৩R সম্পর্কে লেখ।
গ্যাসীয় বর্জ্য নিয়ন্ত্রণের উপায় লেখ।
বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় শিক্ষার্থীর ভূমিকা লেখো।
ল্যান্ডফিলের সুবিধা ও অসুবিধা লেখ।
পরিবেশে বর্জ্য পদার্থের তিনটি প্রভাব লেখ।

আরও পড়ুন:

হুঁকোমুখোর চিত্রকলা, পর্ব-২৬: কে জানে ক’ঘণ্টা?

বারো ক্লাস ফেল ছেলের প্রায় জগৎ জয়ের কাহিনি মন ছুঁয়েছে সবার

 

খাতায় অধ্যায়: ভারত (প্রাকৃতিক ও অর্থনৈতিক পরিবেশ)

 

খাতায় প্রশ্নের মান-২

দুন কী?
ডেকান ট্রাপ কী?
কারেওয়া কী?
কয়াল কী?
কচ্ছের রণ কী?
মালনাদ কী?
বহুমুখী নদী পরিকল্পনা কাকে বলে।
মৌসুমী বিস্ফোরণ কী?
কালবৈশাখী কী?
ভারতের শীতকাল শুষ্ক কেন?
স্থিতিশীল উন্নয়ন কী?
আদমশুমারি কী?
জনঘনত্ব কী?
শহর কাকে বলে?
মহানগরের সংজ্ঞা দাও।
পশ্চিমী ঝন্ঝা কী?
লু ও আঁধি কী?
কৃষি বনসৃজন কী?
বাগিচা কৃষি কাকে বলে?
জীবিকা সত্ত্বাভিত্তিক কৃষি কাকে বলে?
রেটুন প্রথা কী?
রবি, খারিফ ও জায়িদ ফসল কী?
সবুজ বিপ্লব কাকে বলে?
শেকড় আলগা শিল্প কাকে বলে?
অনুসারী শিল্প কাকে বলে?
তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পের সংজ্ঞা দাও।
লৌহ ইস্পাত শিল্পের কাঁচামালগুলি লেখ।
সোনালী চতুর্ভুজ কী?
উদীয়মান শিল্প কী?
বিশুদ্ধ কাঁচামাল কাকে বলে?
 

খাতায় প্রশ্নের মান-৩

রাজস্থানে থর মরুভূমি সৃষ্টির কারণ ব্যাখ্যা কর।
খাবার ও ভাঙার এর পার্থক্য লেখ।
করমন্ডল বা তামিলনাড়ু উপকূলে বছরে দুইবার বৃষ্টিপাত হয় কেন?
মৃত্তিকা সংরক্ষণের পদ্ধতিগুলি লেখ।
পশ্চিম বাহিনী নদীর মোহনায় বদ্বীপ গড়ে ওঠেনি কেন?
ভারতের কৃষিতে জল সেচের প্রয়োজনীয়তা লেখ।
ভারতের কৃষির বৈশিষ্ট্যগুলি লেখ।
রবি ও খারিফ ফসলের পার্থক্য লেখ।
উত্তর ভারতে গম চাষ বেশি হয় কেন?
দক্ষিণ ভারতে জলাশয়য়ের মাধ্যমে অধিক জলসেচ করা হয় কেন?
পরিবহন ও যোগাযোগের পার্থক্য লেখ।
ভারতের ম্যানচেস্টার কাকে বলে ও কেন?
দুর্গাপুর কে ভারতের রূঢ় বলে কেন?
জলপথকে উন্নয়নের জীবনরেখা বলে কেন?
ভারতে ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও ক্রান্তীয় পণ্যমোচী উদ্ভিদের পার্থক্য লেখ।
আধুনিক শিল্প দানব কাকে বলে ও কেন?
আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থা বলতে কী বোঝো?
উত্তর ভারতের জলসেচ প্রথা বেশি কেন?
কৃষ্ণ মৃত্তিকার বৈশিষ্ট্য লেখ।
লোহিত ও ল্যাটেরাইট মাটির পার্থক্য লেখ।
ভারতে অপরিকল্পিত নগরায়নের সমস্যাগুলি লেখ।
 

খাতায় প্রশ্নের মান-৫

ভারতের পশ্চিম হিমালয়ের ভূপ্রকৃতি বর্ণনা দাও।
ভারতের পশ্চিম ও পূর্ব উপকূলীয় সমভূমির পার্থক্য লেখ।
ভারতের জলবায়ুর প্রধান তিনটি নিয়ন্ত্রক লেখ।
ভারতে গম চা ও কফি উৎপাদনের অনুকূল পরিবেশ ব্যাখ্যা কর।
ভারতে নগর গড়ে ওঠার কারণ লেখ।
পশ্চিম ভারতে কার্পাস বয়ন শিল্প গড়ে ওঠার কারণ লেখ।
পূর্ব ও মধ্য ভারতেলৌহ ইস্পাত শিল্প গড়ে ওঠার কারণ লেখ।
 

খাতায় অধ্যায় : উপগ্রহ চিত্র ও ভূবৈচিত্রসূচক মানচিত্র

 

খাতায় প্রশ্নের মান-২

ভূবৈচিত্রসূচক মানচিত্র কাকে বলে?
প্রচলিত প্রতীক চিহ্ন কী?
দূর সংবেদন কী?
সেন্সর কী?
প্ল্যাটফর্ম কী?
FCC এবং TCC কী?
 

খাতায় প্রশ্নের মান-৩

উপগ্রহ চিত্রের তিনটি ব্যবহার লেখ।
ভূসমলয় ও সূর্য সমলয় উপগ্রহের পার্থক্য লেখ।
উপগ্রহ চিত্র ও ভূবৈচিত্রসূচক মানচিত্রের পার্থক্য লেখ।
ভূবৈচিত্রসূচক মানচিত্রে ব্যবহৃত বিভিন্ন স্কেলের উল্লেখ কর।
 

খাতায় ম্যাপ পয়েন্টিং

 

ভারত : অবস্থান ও প্রশাসনিক বিভাগ।

কাথিয়াবার উপদ্বীপ।
কন্যাকুমারিকা অন্তরীপ।
ম্যাকমোহন লাইন।
পক প্রণালী।
খাম্বাত উপসাগর।
ইন্দিরা পয়েন্ট।
মান্নার উপসাগর।
১০ ডিগ্রি চ্যানেল।
ভারতের প্রধান প্রশাসনিক কেন্দ্র।
 

খাতায় ভারতের ভূ প্রকৃতি

আরাবল্লী পর্বত।
সাতপুরা পর্বত।
শিবালিক পর্বতশ্রেণি।
কারাকোরাম পর্বতশ্রেণি।
গডউইন অস্টিন।
কাঞ্চনজঙ্ঘা।
দক্ষিণ ভারতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ আনাইমুদি।
পশ্চিমঘাট পর্বতমালা।
ভারতের সর্বোচ্চ মালভূমি লাদাখ।
মরুস্থলি।
কাশ্মীর উপত্যকা।
কচ্ছের রণ।
কোঙ্কন উপকূল।
করমন্ডল উপকূল।
মালাবার উপকূল।
উত্তর সরকার উপকূল।
গারো পাহাড়।
ছোটনাগপুর মালভূমি।
গুরু শিখর।

আরও পড়ুন:

এই দেশ এই মাটি, সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৩০: সুন্দরবনে লৌকিক দেবতা ছাওয়াল পীর ও রাখাল ঠাকুর

গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি, পর্ব-৭৭: আস্তাবলে সহিসদের রাখি পরাতে রবীন্দ্রনাথ ছুটে গিয়েছিলেন

 

ভারতের জনসম্পদ

নর্মদা নদী।
লুনি নদী।
গোদাবরী নদী।
মহানদী।
কৃষ্ণা নদী।
গঙ্গা নদী।
ব্রহ্মপুত্র নদ।
কাবেরী নদী।
কোলেরু হ্রদ।
প্যাংগং হ্রদ।
ভেম্বনাদ কয়াল।
অষ্টমুদি কয়াল।
ডাল হ্রদ।
সম্বর হ্রদ।
পুলিকট হ্রদ।
চিলকা উপহ্রদ।
 

ভারতের জলবায়ু

ভারতের সর্বাধিক বৃষ্টিপাত যুক্ত স্থান।
পূর্ব ভারত ও দক্ষিণ ভারতের একটি বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চল।
ভারতের শুষ্কতম স্থান।
 

ভারতের মৃত্তিকা

ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা অঞ্চল।
পডজল বা পার্বত্য মৃত্তিকা অঞ্চল।
ভারতের মৃত্তিকা গবেষণাগার।
মরু মৃত্তিকা গবেষণাগার যোধপুর।
পূর্ব ভারতের একটি লবণাক্ত মৃত্তিকা অঞ্চল।
লোহিত মৃত্তিকা অঞ্চল।
কৃষ্ণ মৃত্তিকা অঞ্চল।
 

ভারতের স্বাভাবিক উদ্ভিদ

ভারতের অরণ্য গবেষণাগার।
ম্যানগ্রোভ অরণ্য অঞ্চল।
ক্রান্তীয় শুষ্ক পর্ণমোচী অরণ্য।
মরু উদ্ভিদ অঞ্চল।
ক্রান্তীয় চিরহরিত অরণ্য।
 

ভারতের কৃষি

 

কৃষিজ ও ফসলের উৎপাদক অঞ্চল

আখ।
কফি।
চা।
ধান।
কার্পাস।
মিলেট।
 

কৃষিজ ফসলের গবেষণাগার

কফি।
কার্পাস।
ধান।
গম।
চা।
 

ভারতের শিল্প

দুর্গাপুর।
ভিলাই।
দক্ষিণ ভারতের ম্যানচেস্টার।
ভারতের বৃহত্তম মোটর গাড়ি নির্মাণ কেন্দ্র।
বৃহত্তম পেট্রোরসায়ন শিল্পকেন্দ্র।
বৃহত্তম রেল ইঞ্জিন নির্মাণকেন্দ্র।
বেঙ্গালুরু।
পশ্চিমবঙ্গের একটি তৈল শোধনাগার।
বৃহত্তম তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পকেন্দ্র।
পূর্ব ভারতের একটি পেট্রো রসায়ন শিল্পকেন্দ্র।
ভারতের বৃহত্তম জাহাজ নির্মাণকেন্দ্র।
 

ভারতের জনসংখ্যা

ভারতের সর্বাধিক জনঘনত্ব পূর্ণ রাজ্য।
ভারতের সর্বনিম্ন জনঘনত্বপূর্ণ রাজ্য।
ভারতের সর্বাধিক জনসংখ্যা বিশিষ্ট রাজ্য।
ভারতের সর্বনিম্ন জনসংখ্যা বিশিষ্ট রাজ্য।
ভারতের সর্বনিম্ন জনঘনত্ব পূর্ণ কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল।
ভারতের সর্বনিম্ন জনসংখ্যা বিশিষ্ট কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল।
আরব সাগরের রানি।
দক্ষিণ ভারতের বৃহত্তম শহর চেন্নাই।
হাইটেক সিটি।
পশ্চিম উপকূলের বৃহত্তম মহানগর।
 

পরিবহন ও যোগাযোগ

শুল্কমুক্ত বন্দর।
হাইটেক বন্দর।
চেন্নাই বন্দর।
হলদিয়া বন্দর।
নবনির্মিত বন্দর পোর্ট ব্লেয়ার।
মার্মাগাও বন্দর।
পূর্ব উপকূলের একটি স্বাভাবিক বন্দর।
পারাদ্বীপ বন্দর।
ভারতের বৃহত্তম বিমানবন্দর।
সোনালী চতুর্ভুজ।
দক্ষিণ ভারতের একটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।

সবশেষে বলি, আত্মবিশ্বাস নিয়ে ফাইনালে পরীক্ষা দাও। জয় তোমার হবেই। তোমাদের পরিশ্রম ও প্রচেষ্টা বিফলে যাবে না। ঠাকুর মা, স্বামীজির আশীর্বাদ সবসময়ই তোমাদের মাথার উপর আছে। আত্মবিশ্বাস নিয়ে নির্ভয়ে, নিশ্চিন্তে নিজের সেরাটা তুলে ধরো। তোমাদের জন্য শুভেচ্ছা শুভেচ্ছা ভালোবাসা ও শুভকামনা রইল।

মিঠুন দাস, ভূগোলের শিক্ষক, আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশন হাই স্কুল।

Skip to content