ছবি প্রতীকী, সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে
ইতিহাসের সঙ্গে ইচ্ছা বা অনিচ্ছা সত্ত্বেও আমাদের সকলেরই সখ্যতা গড়ে ওঠে, কেননা স্কুল জীবনের প্রাথমিক পর্যায় থেকেই ‘ইতিহাস’ অন্যতম পাঠ্য। অনেকেই মাধ্যমিকের গণ্ডি পেরোনোর পর ইতিহাসকে টাটা-বাই বাই করলেও এই বিষয়টিকে আঁকড়ে ধরে মেধার জগৎ থেকে শুরু করে পেশার অন্যতম বিষয় হিসেবে অনেকেই বেছে নেয়। এই অতি আধুনিক মুঠোফোনের যুগেও কিছু মানুষ এই ‘ইতিহাস’ নামক বিষয়টিকে জীবনযাপনের ও মেধা উৎকর্ষের অন্যতম মাধ্যম হিসেবে বেছে নেয়। এই বিষয়টির বিবিধ রূপ ও তার আনুষঙ্গিক প্রয়োজনীয়তাই আজকের মূল আলোচ্য বিষয়—যা ইতিহাস পড়তে ইচ্ছুক উচ্চমাধামিক উত্তীর্ণ ছাত্রছাত্রীদের নানান মানসিক দ্বিধাদ্বন্দ্বের বিরাম ঘটাবে আশা করি।
ইতিহাস কী?
ইতিহাসের সংজ্ঞা ও পরিধি সম্পর্কে ঐতিহাসিকদের মধ্যে বিতর্ক থাকলেও, সাধারণত অতীতে ঘটে যাওয়া বিষয়কেই আমরা ইতিহাস বলে জানি। ফলত ইতিহাসের আলোচ্য বিষয় বহু বিস্তৃত। তবে ইতিহাসের অন্তর্গত সন, তারিখ, তর্ক-বিতর্ক ইত্যাদি মেধাকর্ষিত পাঠ্য বিষয় ছাড়াও এতে রয়েছে অতীতে ফেলে আসা মানব সমাজের বিভিন্ন দিক। প্রাচীন, মধ্য ও আধুনিক যুগের প্রথাভিত্তিক ইতিহাসের পাঠ্য বিষয় ছাড়াও উচ্চমাধ্যমিকের পর ভিন্ন ধারার ইতিহাসের নানান বিষয় যথা প্রত্নতত্ত্ব, মিউজোলজি, স্থাপত্য ও ভাস্কর্য, ইসলামিক ইতিহাস, তুলনামূলক ইতিহাস, আঞ্চলিক ইতিহাস ইত্যাদিও যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।
ইতিহাস পাঠের সামগ্রিক উপযোগিতা
রোমাঞ্চকর রোমহর্ষক ঘটনাপঞ্জির ধারাবাহিকতা যেমন আমাদের বর্তমান সমাজ ব্যবস্থার মূল্যায়ন করতে সাহায্য করে তেমনি অদূর ভবিষ্যতের পূর্বাভাসও দেয় ইতিহাস। ধর্ম, অর্থ, জাতি, পরিবেশ-প্রকৃতি, ভূগোল তথা সমাজের প্রতিটি রন্ধ্রে ছড়িয়ে রয়েছে সুদীর্ঘ ঐতিহাসিক বিবর্তন। সেই বিবর্তনের পঠন-পাঠন আমাদের মানসিক স্বস্তি ও বিকাশ উভয়ই ঘটে। আর বর্তমান দিশাহীন যুবসমাজের মানসিক স্বস্তির ভিত্তি হয়ে তাদেরকে সঠিক পথে পরিচালিত করতেও ইতিহাসের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ ও যুগোপযোগী।
জীবন ও জীবিকায় ইতিহাসের পরিধি
ইতিহাসের পাঠ্য পরিধি যেমন বৃহৎ, তেমনি ইতিহাস এমএ করার পর পেশা নির্বাচনেও ইতিহাসের ক্ষেত্র বৃহৎ।
গবেষণা
ইতিহাসে গবেষণায় সুযোগ দেশে ও বিদেশে সর্বত্র রয়েছে। দেশে স্কলারশিপ পাওয়া যায় NET, SET, Ph.D., Swami Vivekananda Fellowship, University Fellowship both for India and Foreign Countries, Archaeological Survey of India ইত্যাদির মাধ্যমে। এছাড়া অনেক বিদেশি সংস্থাও ইতিহাস নিয়ে পড়াশুনার জন্য স্কলারশিপের ব্যবস্থা করে থাকে।
কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা
নেট, সেট, পিএইচডি শেষে যেমন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনার সুযোগ রয়েছে, তেমনি এসব পরীক্ষা পাশ করতেও ‘ইতিহাস’ ছাত্রছাত্রীদের বিশেষভাবে সাহায্য করে। কেননা নেট বা সেট পরীক্ষায় প্রথম পত্র তথা জেনারেল পেপারে ইতিহাসের অনেক বিষয় এক্ষেত্রে ইতিহাসের ছাত্রছাত্রীদের এগিয়ে রাখে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ইতিহাস বিষয়টি অধিকাংশ কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হয়, তাই শিক্ষাক্ষেত্রে চাকুরির ক্ষেত্রটাও বড়।
স্কুলে শিক্ষকতা
প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে উচ্চমাধ্যমিক স্কুল পর্যন্ত ইতিহাসের ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষকতার সুযোগ রয়েছে। আমাদের রাজ্যে স্কুল সার্ভিস কমিশন ও পাবলিক সার্ভিস কমিশন শিক্ষক নিয়োগ করে থাকে। এছাড়াও কেন্দ্রীয় সরকার, নানান প্রাইভেট স্কুল প্রায় প্রতি বছর ইতিহাসের শিক্ষক নিয়োগ করে থাকে।
প্রশাসনিক চাকুরি
প্রশাসনিক চাকুরির ক্ষেত্রে ইতিহাসের প্রাথমিক জ্ঞান সব পরীক্ষার্থীরই থাকতে হয়। আইএএস, আইপিএস, ডব্লুবিসিএস, ডব্লুবিপিএস, আইএফএস ইত্যাদি সব পরীক্ষাতেই ইতিহাসকে মূল পেপার হিসেবে বেছে নেওয়া যেতে পারে। উল্লেখ্য, ইতিহাস ইন্টারভিউতেও পরীক্ষার্থীকে বিশেষ সাহায্য করে।
গুগল বা ইন্টারনেট জগতে কাজের সম্ভাবনা (Google or Internet)
বর্তমানে গুগল, ইউক্লিপেডিয়া ইত্যাদি সার্ভারনির্ভর কর্মক্ষেত্রে ইতিহাসের ছাত্রছাত্রীদের কাজের সম্ভাবনা প্রচুর। নির্ভুল ঐতিহাসিক তথ্য সংগ্রহ ও নেট দুনিয়ায় তার সঠিক উপস্থাপন করার জন্য একজন দক্ষ ইতিহাসবিদের কদর সর্বত্র।
ঐতিহাসিক গাইড (Historical Guide)
সমগ্র বিশ্ব ও ভারতবর্ষে ঐতিহাসিক ইমারতের সংখ্যা অগণিত। পর্যটন শিল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি হল এই সব ঐতিহাসিক ইমারত। আর এই সব ঐতিহাসিক ইমারতকে সঠিকভাবে বোঝার জন্য একজন গাইডের ভূমিকা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। এই পেশাটি খুবই মজাদার ও রোমাঞ্চকর।
আইনি পেশা
আইনি পেশায় নিযুক্ত ছাত্রছাত্রীদের ইতিহাস পড়া বাধ্যতামূলক। আইনের ঐতিহাসিক বিবর্তন, সমাজ, ধর্ম, অর্থনৈতিক কাঠামোয় আইনের উপযোগিতা ও গুরুত্ব বোঝার জন্য ইতিহাসের জ্ঞান অন্যতম। বিশেষ করে ভারতের মতো বৃহৎ বহুমাত্রিক, বহু ভাষাভাষীর দেশে ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে আইনি সমস্যার সমাধান জরুরি ও বর্তমানে সর্বজনস্বীকৃত।
সেনাবাহিনী
ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগদান করতে ইতিহাসের জ্ঞান সাহায্য করে। সেনা নির্বাচনের পরীক্ষায়, যুদ্ধনীতি নির্ধারণ, বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ঐতিহাসিক চুক্তির সমন্বয়ে কাজ করা ইত্যাদিতে ইতিহাস আবশ্যিক। এমনকী, চাকুরিতে যোগদানের পরেও বর্তমান ভারতীয় সেনাবাহিনীতে ইতিহাস পড়ার সুযোগ রয়েছে।
সমাজসেবামূলক কাজ
একজন আদর্শ মানুষ গড়ে তোলার জন্য ইতিহাসলব্ধ শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। সুদক্ষ রাজনীতিবিদের যেমন ঐতিহাসিক জ্ঞান থাকা জরুরি, তেমনি একজন সমাজ সেবকের সামাজিক সেবায় মনোনিবেশ করতে ইতিহাস থেকে নেওয়া শিক্ষা তাকে সবসময় সমাজসেবায় উদ্বুদ্ধ করে।
অন্যান্য পেশা
ব্যাংক, পোস্ট অফিস, রেল ইত্যাদি সরকারি ও বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থার চাকুরির পরীক্ষায় ইতিহাসের বিশেষ জ্ঞান চাকুরির সম্ভাবনাকে এগিয়ে রাখে।
পরিশেষে রোজভ্যাল্টের ভাষায় বলি, ‘যে ব্যক্তি ইতিহাস সম্পর্কে যত বেশি জানে, সে ভবিষ্যতের জন্য তত বেশি প্রস্তুত৷’ জীবনযাপনের সমস্ত সমস্যার সমাধানে আমরা যদি অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে সকল সমস্যার সমাধান করি, তাহলে জীবন চলা অনেক সহজতর হবে।
ইতিহাসের সংজ্ঞা ও পরিধি সম্পর্কে ঐতিহাসিকদের মধ্যে বিতর্ক থাকলেও, সাধারণত অতীতে ঘটে যাওয়া বিষয়কেই আমরা ইতিহাস বলে জানি। ফলত ইতিহাসের আলোচ্য বিষয় বহু বিস্তৃত। তবে ইতিহাসের অন্তর্গত সন, তারিখ, তর্ক-বিতর্ক ইত্যাদি মেধাকর্ষিত পাঠ্য বিষয় ছাড়াও এতে রয়েছে অতীতে ফেলে আসা মানব সমাজের বিভিন্ন দিক। প্রাচীন, মধ্য ও আধুনিক যুগের প্রথাভিত্তিক ইতিহাসের পাঠ্য বিষয় ছাড়াও উচ্চমাধ্যমিকের পর ভিন্ন ধারার ইতিহাসের নানান বিষয় যথা প্রত্নতত্ত্ব, মিউজোলজি, স্থাপত্য ও ভাস্কর্য, ইসলামিক ইতিহাস, তুলনামূলক ইতিহাস, আঞ্চলিক ইতিহাস ইত্যাদিও যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।
রোমাঞ্চকর রোমহর্ষক ঘটনাপঞ্জির ধারাবাহিকতা যেমন আমাদের বর্তমান সমাজ ব্যবস্থার মূল্যায়ন করতে সাহায্য করে তেমনি অদূর ভবিষ্যতের পূর্বাভাসও দেয় ইতিহাস। ধর্ম, অর্থ, জাতি, পরিবেশ-প্রকৃতি, ভূগোল তথা সমাজের প্রতিটি রন্ধ্রে ছড়িয়ে রয়েছে সুদীর্ঘ ঐতিহাসিক বিবর্তন। সেই বিবর্তনের পঠন-পাঠন আমাদের মানসিক স্বস্তি ও বিকাশ উভয়ই ঘটে। আর বর্তমান দিশাহীন যুবসমাজের মানসিক স্বস্তির ভিত্তি হয়ে তাদেরকে সঠিক পথে পরিচালিত করতেও ইতিহাসের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ ও যুগোপযোগী।
ইতিহাসের পাঠ্য পরিধি যেমন বৃহৎ, তেমনি ইতিহাস এমএ করার পর পেশা নির্বাচনেও ইতিহাসের ক্ষেত্র বৃহৎ।
ইতিহাসে গবেষণায় সুযোগ দেশে ও বিদেশে সর্বত্র রয়েছে। দেশে স্কলারশিপ পাওয়া যায় NET, SET, Ph.D., Swami Vivekananda Fellowship, University Fellowship both for India and Foreign Countries, Archaeological Survey of India ইত্যাদির মাধ্যমে। এছাড়া অনেক বিদেশি সংস্থাও ইতিহাস নিয়ে পড়াশুনার জন্য স্কলারশিপের ব্যবস্থা করে থাকে।
নেট, সেট, পিএইচডি শেষে যেমন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনার সুযোগ রয়েছে, তেমনি এসব পরীক্ষা পাশ করতেও ‘ইতিহাস’ ছাত্রছাত্রীদের বিশেষভাবে সাহায্য করে। কেননা নেট বা সেট পরীক্ষায় প্রথম পত্র তথা জেনারেল পেপারে ইতিহাসের অনেক বিষয় এক্ষেত্রে ইতিহাসের ছাত্রছাত্রীদের এগিয়ে রাখে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ইতিহাস বিষয়টি অধিকাংশ কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হয়, তাই শিক্ষাক্ষেত্রে চাকুরির ক্ষেত্রটাও বড়।
প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে উচ্চমাধ্যমিক স্কুল পর্যন্ত ইতিহাসের ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষকতার সুযোগ রয়েছে। আমাদের রাজ্যে স্কুল সার্ভিস কমিশন ও পাবলিক সার্ভিস কমিশন শিক্ষক নিয়োগ করে থাকে। এছাড়াও কেন্দ্রীয় সরকার, নানান প্রাইভেট স্কুল প্রায় প্রতি বছর ইতিহাসের শিক্ষক নিয়োগ করে থাকে।
প্রশাসনিক চাকুরির ক্ষেত্রে ইতিহাসের প্রাথমিক জ্ঞান সব পরীক্ষার্থীরই থাকতে হয়। আইএএস, আইপিএস, ডব্লুবিসিএস, ডব্লুবিপিএস, আইএফএস ইত্যাদি সব পরীক্ষাতেই ইতিহাসকে মূল পেপার হিসেবে বেছে নেওয়া যেতে পারে। উল্লেখ্য, ইতিহাস ইন্টারভিউতেও পরীক্ষার্থীকে বিশেষ সাহায্য করে।
বর্তমানে গুগল, ইউক্লিপেডিয়া ইত্যাদি সার্ভারনির্ভর কর্মক্ষেত্রে ইতিহাসের ছাত্রছাত্রীদের কাজের সম্ভাবনা প্রচুর। নির্ভুল ঐতিহাসিক তথ্য সংগ্রহ ও নেট দুনিয়ায় তার সঠিক উপস্থাপন করার জন্য একজন দক্ষ ইতিহাসবিদের কদর সর্বত্র।
সমগ্র বিশ্ব ও ভারতবর্ষে ঐতিহাসিক ইমারতের সংখ্যা অগণিত। পর্যটন শিল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি হল এই সব ঐতিহাসিক ইমারত। আর এই সব ঐতিহাসিক ইমারতকে সঠিকভাবে বোঝার জন্য একজন গাইডের ভূমিকা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। এই পেশাটি খুবই মজাদার ও রোমাঞ্চকর।
আইনি পেশায় নিযুক্ত ছাত্রছাত্রীদের ইতিহাস পড়া বাধ্যতামূলক। আইনের ঐতিহাসিক বিবর্তন, সমাজ, ধর্ম, অর্থনৈতিক কাঠামোয় আইনের উপযোগিতা ও গুরুত্ব বোঝার জন্য ইতিহাসের জ্ঞান অন্যতম। বিশেষ করে ভারতের মতো বৃহৎ বহুমাত্রিক, বহু ভাষাভাষীর দেশে ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে আইনি সমস্যার সমাধান জরুরি ও বর্তমানে সর্বজনস্বীকৃত।
ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগদান করতে ইতিহাসের জ্ঞান সাহায্য করে। সেনা নির্বাচনের পরীক্ষায়, যুদ্ধনীতি নির্ধারণ, বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ঐতিহাসিক চুক্তির সমন্বয়ে কাজ করা ইত্যাদিতে ইতিহাস আবশ্যিক। এমনকী, চাকুরিতে যোগদানের পরেও বর্তমান ভারতীয় সেনাবাহিনীতে ইতিহাস পড়ার সুযোগ রয়েছে।
একজন আদর্শ মানুষ গড়ে তোলার জন্য ইতিহাসলব্ধ শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। সুদক্ষ রাজনীতিবিদের যেমন ঐতিহাসিক জ্ঞান থাকা জরুরি, তেমনি একজন সমাজ সেবকের সামাজিক সেবায় মনোনিবেশ করতে ইতিহাস থেকে নেওয়া শিক্ষা তাকে সবসময় সমাজসেবায় উদ্বুদ্ধ করে।
ব্যাংক, পোস্ট অফিস, রেল ইত্যাদি সরকারি ও বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থার চাকুরির পরীক্ষায় ইতিহাসের বিশেষ জ্ঞান চাকুরির সম্ভাবনাকে এগিয়ে রাখে।
পরিশেষে রোজভ্যাল্টের ভাষায় বলি, ‘যে ব্যক্তি ইতিহাস সম্পর্কে যত বেশি জানে, সে ভবিষ্যতের জন্য তত বেশি প্রস্তুত৷’ জীবনযাপনের সমস্ত সমস্যার সমাধানে আমরা যদি অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে সকল সমস্যার সমাধান করি, তাহলে জীবন চলা অনেক সহজতর হবে।