মায়ের শেষযাত্রায় কিশোর রথীন্দ্রনাথ যাননি। পুত্রের হাতের আগুন পাননি মৃণালিনী। শোকস্তব্ধ রবীন্দ্রনাথও যাননি। শোকযন্ত্রণার মধ্যে কবি টানা ক-দিন বাড়িতেই ছিলেন। পাঁচ দিন পর বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ। গিয়েছিলেন প্রিয়-বান্ধব আচার্য জগদীশচন্দ্রের বাড়িতে, পার্শিবাগানে।
সেরা পাঁচ
পর্ব-৬৯: এক লড়কি কো দেখা তো অ্যায়সা লগা
কুমার শানু রেকর্ডিং স্টুডিয়োতে পৌঁছে গিয়েছেন। সেখানে উপস্থিত পঞ্চম এবং তাঁর সতীর্থরা। শানুর কথায়, সেদিন নিজের আবরণ সম্পর্কে খুব একটি যত্নবান হয়ে রেকর্ডিং করতে যাননি। গাল ভর্তি দাঁড়ি। মাথার চুল উস্কোখুস্কো। পোশাকও খুবই নৈমিত্তিক। পঞ্চম লক্ষ্য করেন সেটি। শানুকে আরডি বলেন, সেদিন রেকর্ডিং হবে না।
কত দিন অন্তর পরিবর্তন করবেন আপনার টুথব্রাশ? না হলে বাড়তে পারে বিপদ
দেখে আন্দাজ করা সম্ভব না হলেও, একটি নির্দিষ্ট সময়ের পরে টুথব্রাশ নষ্ট হয়ে যায়। কারণ, এতে নানান জীবাণু বাসা বাঁধে, যা শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর।
দেশবন্ধুকে নিয়ে দুর্লভ সংখ্যার পুনরুদ্ধার
শুধু রবীন্দ্রনাথ নন, দেশের সাধারণ মানুষও দেশবন্ধুর মৃত্যুতে ভেঙে পড়েছিলেন। তিনি ছিলেন দেশের শ্রেষ্ঠ ব্যারিস্টার। খ্যাতি, প্রভাব-প্রতিপত্তি আর অগাধ অর্থ। সব ছেড়েছুড়ে চিত্তরঞ্জন ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন অসহযোগ আন্দোলনে। তাঁর সেই অসামান্য ত্যাগের সংবাদ নিমেষে ছড়িয়ে পড়েছিল দিগ্বিদিকে।
৩য় খণ্ড, পর্ব-২৩: স্বর্ণ মনেপ্রাণে চাইত বিনয়কান্তির গরিমা যেন সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে
ঠাকুরদালানে স্বর্ণময়ীর শ্রাদ্ধাদির ব্যবস্থা হয়েছে ছেলেরা বসে একে একে মাতৃশ্রাদ্ধের করণীয় সারছে, নিজের ঘরের সঙ্গে লাগোয়া বারান্দায় বসে দূর থেকে বিনয়কান্তি স্বর্ণময়ীর স্বর্গযাত্রা দেখছিলেন। আজ তিনি কারও সঙ্গে বার্তালাপ করেননি। আত্মীয়-অনাত্মীয় বাড়ির বিশিষ্ট কুটুম্বেরা বা সমাজের নানান ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ মানুষজন।
পর্ব-১০৮: গভীর সমুদ্রবাসী ‘ডাক্তার মাছ’-এর নাম শুনেছেন?
সমাজে সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে আমাদের যেমন ডাক্তারবাবুকে দরকার, তেমনই মাছেদের মধ্যেও বিশেষ করে গভীর সমুদ্রে বসবাসকারী মাছেদেরও এইরকম কিছু চিকিৎসকের প্রয়োজন হয়। এইরকম এক মাছেদের ডাক্তার হল, ল্যাবরয়ডেস ডিমিডিয়েটাস।
পর্ব-৫৬: প্রথমে ‘সাড়ে চুয়াত্তর’ ছবির বিজ্ঞাপনে উত্তম কুমারকে খুঁজেই পাওয়া যায়নি
উত্তমকুমারের ‘সাড়ে চুয়াত্তর’ ছবির প্রেক্ষিতে অনেক তথ্য জানিয়েছেন বিশিষ্ট অভিনেতা-অধ্যাপক ড. শঙ্কর ঘোষ।
সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৫৪: সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ ও লৌকিক চিকিৎসা— উকড়ি বেগুন, মধুফল ও নিশিন্দা
উকড়ি বেগুন বা বৃহতি গাছের নাকি অনেক ভেষজ গুন আছে, ঠাকুমার মুখে শুনেছিলাম। পরে নানা জনের মুখে এর গুণাগুন শুনেছি। কাউকে কাউকে আমাদের বাঁশবাগান থেকে ওই গাছের মূল তুলে নিয়ে যেতে দেখেছি।
রোজ সকালে এলাচ ভিজিয়ে জল খান, এতে সারবে বহু অসুখ
রান্নায় এলাচ দিলে নানা ধরনের পুষ্টিগুণ শরীরে যায়। কিন্তু এলাচের গুণ আরও বেশি মাত্রায় পাওয়া সম্ভব। যদি আপনি রোজ সকালে খালি পেটে এলাচ ভিজিয়ে জল খান তাহলে অনেক উপকার হবে।
পর্ব-৭১: সাইকেল ও জীবন
গাড়িটা অরক্ষিত অবস্থায় রেখে গিয়েছিল জীবন। আসলে ঘটনার আকস্মিকতায় তার মাথায় আসেনি যে, অরক্ষিত গাড়িতে চাবি ঝুলিয়ে চলে গেলে, যে কোনও সময় যে কেউ গাড়িটা নিয়ে কেটে পড়তে পারত। এখানে এমন আকছার ঘটে। আর একবার গাড়ি চালিয়ে পার্শ্ববর্তী রাজ্যে ঢুকে পড়লে আর তাকে ধরে কে?
দক্ষিণবঙ্গে প্রবেশে করেছে বর্ষা, কবে থেকে শুরু বৃষ্টি? উত্তরবঙ্গের কী পরিস্থিতি? জানাল হাওয়া দফতর
কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু এলাকায় বর্ষা ঢুকেছে। শুক্রবারই আলিপুর আবহাওয়া দফতর সে কথা জানিয়ে দিয়েছিল। তবে বর্ষা প্রবেশ করলেও দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে এখন ততটা বৃষ্টির পূর্বাভাস নেই।
রোজ দিন কেন দারচিনি খাবেন? জেনে নিন এই মশলার সাতটি গুণ
মশলা হিসেবে দারুচিনি প্রচুর গুণাগুণ থাকলেও এটি খুব সামান্য পরিমাণেই খাওয়া ভালো। অতিরিক্ত দারুচিনি খেলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে, যেমন লিভার, ফুসফুস, কিডনির সমস্যা, মুখে ঘা, আবার রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা অনেক কমে যেতে পারে।
বিখ্যাতদের বিবাহ-বিচিত্রা, পর্ব-১: প্রাক-কথন
এ সব মতামতের অনন্ত প্রবাহ চলেছে যুগে যুগে। বিবাহজনিত অশান্তির ভুরি ভুরি গল্প ছড়িয়ে আছে চারদিকে। এক সমীক্ষায় পয়তাল্লিশ জন বলেছে, বিয়ের পর অশান্তি বেড়েছে। বাকি পঞ্চান্নজন চুপ করে ছিল, বললে আরও অশান্তি বাড়বে বলে। এরকম মজা বিবাহিতদের নিয়ে সারাক্ষণই চলে।
মুভি রিভিউ: পঞ্চায়েত সিজিন-১ এবং ২ এক অন্য স্বাদের নেশা ধরাবে
দু’শো-তিনশো কোটি টাকা বাজেটের বলিউডি ছবি দেখতে দেখতে বহু দিন চোখে পড়েনি নিপাট গ্রামজীবনের সরল গল্প। অথচ খবরের পাতায় রোজই পড়ছি, উত্তর বা মধ্যপ্রদেশের গ্রামে আজও প্রান্তিক মানুষের জীবন প্রাগৈতিহাসিক।
অবশেষে বর্ষা এল দক্ষিণবঙ্গে, গরম কমবে কি? এখনই কলকাতা-সহ কোনও জেলাতেই ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস নেই
অবশেষে দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা প্রবেশ করল। যদিও নির্ধারিত সময়ের ১১ দিন পরে বৃষ্টি ঢুকল। এ প্রসঙ্গে মৌসম ভবন জানিয়েছে, শুক্রবার উত্তরবঙ্গের বাকি অংশ এবং গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের বেশির ভাগ জেলার একাধিক অংশে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু ঢুকেছে। দক্ষিণবঙ্গের কোন কোন জেলায় প্রবেশ করেছে, আলিপুর আবহাওয়া দফতর তা জানিয়ে দিয়েছে। তবে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের বেশির ভাগ জায়গায় মৌসুমি বায়ু প্রবেশ করলেও এখনই ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস নেই। কলকাতায় শনিবার থেকে বৃষ্টির সতর্কতাও নেই। দক্ষিণের সর্বত্রই বৃষ্টি কমবে।গত ৩১ মে উত্তরবঙ্গে প্রবেশ করেছিল...