সিনিয়রের নেতৃত্বে, দেখানো পথে জুনিয়র চলেছে, মহাজন যে পথে যায় তাই-ই পথ হয়ে উঠেছে, এই ‘বড়দের মেনে চলা’ যেমন সত্য, তেমনই “ছোট মুখে বড় কথা” শোনার মতো, সমমর্মী হতে পারার মতো ‘বড়’ কি অনায়াসেই হয়ে ওঠা যায়?
হরেকরকম্বা
ক্যাবলাদের ছোটবেলা
পর্ব-৩৬: আহা শ্রীরাধিকে চন্দ্রাবলী কারে রেখে কারে ফেলি
জন্মান্তরবাদ, অধ্যাত্মতত্ত্ব কিংবা মানুষের লৌকিক ইতিহাসটাই কেমন আপেক্ষিক আর মায়া বলে মনে হয় না? নাকি আদৌ এসব একটা বড় কৈবল্যবাদী ক্যাবলামির ছোট ছোট মণিরত্ন?
দেখা যাক মহেশ কি ভাবছেন। ইনি শরত্ চাটুয্যের নন, রীতিমতো মানুষ। পেশায় অধ্যাপক।
পর্ব-৩৫: কী যে করি করি ভেবে মরি মরি
হিউম্যান এরর। মনুষ্যকৃত ভ্রান্তি, যা যন্ত্র করে না, মানুষ, মানুষ বলেই করে। এদিকে ব্যাকরণের বাইরে মানুষের যে সামাজিক লক্ষণ তাতে বলা হয় মান আর হুঁশ নিয়েই নাকি মানুষ। তো, মান মানে কচু, আর হুঁশ… কী জানি, পরে দেখা যাবে। ব্যাপারটা হল এই যে, যাদের মান আর হুঁশ আছে, তারা ভুল করে।
পর্ব-৩৪: পুণ্য আষাঢ়ের প্রথম দিবসে
নববর্ষার দিনক্ষণ আসে, নববর্ষা হয়তো বা আসে না তেমন করে। এই দাবদাহ-ই বুঝি সত্য, তার অবসানের কল্পনাও হয়তো দুরাশা, ভুবন-চরাচর জুড়ে মোহন বর্ষণভার নামে না।
পর্ব-৩৩: এখনও সারেঙ্গিটা বাজছে
“তর্কবাগীশ মশাই নাসিরুদ্দিনের সঙ্গে তর্ক করবেন বলে দিনক্ষণ ঠিক করে তার বাড়িতে এসে দেখেন মোল্লাসাহেব বেরিয়ে গিয়েছেন। মহা বিরক্ত হয়ে তিনি মোল্লার সদর দরজায় খড়ি দিয়ে লিখে গেলেন মূর্খ।
বাঙালির মৎস্যপুরাণ
পর্ব-১০৯: সমুদ্রজগতে অভিনবত্বের দাবি রাখে সামুদ্রিক সি-হর্স, জানতেন?
সি-হর্সের বাহারি এই নাকটি অদ্ভুত সৌন্দর্য্য বাড়িয়ে তোলেছে। শরীরকে হেলিয়ে দুলিয়ে দেহের বায়ুর পরিমাণ কমিয়ে বাড়িয়ে যখন এরা জলে দুলকি চালে চলাফেরা ও ওঠানামা করে সে দৃশ্য যে কোনও মানুষকেই আকৃষ্ট করে থাকে।
পর্ব-১০৮: গভীর সমুদ্রবাসী ‘ডাক্তার মাছ’-এর নাম শুনেছেন?
সমাজে সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে আমাদের যেমন ডাক্তারবাবুকে দরকার, তেমনই মাছেদের মধ্যেও বিশেষ করে গভীর সমুদ্রে বসবাসকারী মাছেদেরও এইরকম কিছু চিকিৎসকের প্রয়োজন হয়। এইরকম এক মাছেদের ডাক্তার হল, ল্যাবরয়ডেস ডিমিডিয়েটাস।
পর্ব-১০৭: মাছচাষ করেও মশার জন্ম ও বংশবিস্তার প্রশিক্ষণের সাহায্যে আটকানো সম্ভব
পতঙ্গবাহিত কিছু রোগবালাই বিশেষ করে ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে একটি চ্যালেঞ্জ। এ সব ক্ষেত্রে মূল লক্ষ্য হল, রোগসৃষ্টিকারী বাহক অর্থাৎ মশার উৎপত্তি এবং বংশবিস্তারকে সমূলে বিনাশ।
পর্ব-১০৬: উৎকৃষ্ট মানের চিংড়ি চাষে সতর্কতার পাশাপাশি জরুরি বিশেষজ্ঞের পরামর্শও
হোয়াইট স্পট ডিজিজ নিয়ন্ত্রণে কোনও ওষুধই কার্যকরী নয়। বিভিন্ন জৈব সুরক্ষাবিধি মেনে চলাই একমাত্র উপায়। এ ভাবে রোগ সংক্রমণের সম্ভাবনা অনেকটাই কমানো সম্ভব। পুকুরে চাষের শুরুতে পিসিআর পরীক্ষিত চিংড়ির মীন ছাড়তে পারলে অনেকটাই নিশ্চিন্ত থাকা যায়।
পর্ব-১০৫: সুস্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে মাছচাষে রাসায়নিক ব্যবহারে সতর্ক হতে হবে
মাছচাষের প্রসারের সঙ্গে সঙ্গে কিছু কিছু উৎপাদনের প্রতিবন্ধকতাও তৈরি হচ্ছে। বিভিন্ন প্রকার জীবাণুঘটিত রোগ বিঘ্ন সৃষ্টি করছে। প্রথাগত বা কিছুটা উন্নত চাষে এই প্রতিবন্ধকতা বিশেষ নেই। আধুনিক মাছ ও চিংড়িচাষে তাই নানা ধরণের রাসায়নিক প্রায়শই ব্যবহৃত হচ্ছে।
বিচিত্রের বৈচিত্র
গল্পবৃক্ষ, পর্ব-১৩: তুণ্ডিল-জাতক
বোধিসত্ত্ব নানাজন্মে নানারূপ ধারণ করেছিলেন। আজকের কাহিনিটি একটু বিচিত্র, সেবার ব্রহ্মদত্তের শাসনকালে বারাণসী নগরে বোধিসত্ত্ব এক শূকরীর গর্ভে জন্ম নিয়েছিলেন। একদিন শূকরী তার দুটি পুত্রকে নিয়ে গর্তে শুয়ে ছিল। তখন এক বৃদ্ধা কার্পাসক্ষেত্র থেকে কার্পাসপূর্ণ ঝুড়ি নিয়ে হাতের লাঠিটিতে ঠকঠক আওয়াজ করতে করতে পথ দিয়ে যাচ্ছিল। শূকরী সেই শব্দ শুনে প্রাণভয়ে ভীত হয়ে পুত্রদুটিকে ফেলে পালিয়ে গেল।
পৌষ সংক্রান্তি
আজ মকরসংক্রান্তি। ভারতীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানে সংক্রান্তি সূর্যের রাশি পরিবর্তনের সঙ্গে সম্পর্কিত। মকর সংক্রান্তিতে সূর্য প্রবেশ করে মকররাশিতে। প্রচলিত বিশ্বাস অনুসারে, এই সময় থেকে সূর্যের উত্তরায়ণের সূচনা। কিন্তু বৈজ্ঞানিক-ভৌগোলিক গণনায় উত্তরায়ণের সূচনা ঘটে গিয়েছে দিনপনেরো আগে থেকেই। সে যাই হোক, ভারতবর্ষের সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ধর্মীয়জীবনে, পরম্পরাগত বিশ্বাসে ও যুগবাহিত সমাজদর্শনে মকরসংক্রান্তি এক বিশেষ দিন।
গল্পবৃক্ষ, পর্ব-১২: দর্দরজাতক
জীবনে বহুকৌণিক ও আপাতবিরুদ্ধ বিবিধ ধর্মের নির্ণয় ও পালনেই আসে সার্থকতা। মহাদর্দর সেই কর্তব্যের পালনে চ্যুত হননি বলেই তাঁর সেই ক্ষুদ্র তুচ্ছ জীবন একদা মিশবে মহাসাগরে, মহাজীবনের ছন্দোময় মন্দমধুর মহাধ্বনির অমলিন ঝঙ্কারে সার্থক হবে একদিন।
গল্পবৃক্ষ, পর্ব-১১: কাঁটার মুকুট
সেবার বোধিসত্ত্ব স্বর্গের অন্যতম দেবপুত্রভাবে অবস্থান করছেন। ব্রহ্মদত্ত তখন বারাণসীর রাজা, সেসময় বারাণসীতে এক বিশাল উত্সব আয়োজিত হল। বারাণসী বলে কথা! সেই মহোত্সবে নাগ, পক্ষী, দেবগণ নানালোক থেকে বারাণসীতে আসতে থাকলেন। নানাবিধ স্বর্গলোক থেকে দেবতারা আসছেন, তাঁদের মধ্যে চারজন দেবপুত্র ছিলেন। বোধিসত্ত্ব এঁদের অন্যতম।
গীতা: সম্ভবামি যুগে যুগে, পর্ব-১৫: ত্রিগুণধারিণী দ্বিগুণ করেছে সগুণে
আজ যে ক্ষুদ্র, কাল সে বৃহৎ। আজ যে দীন, কাল সে-ই দীনবন্ধু। যাকে যতটা ভালো ভাবো সে হয়তো ততো ভালো নয়। যাকে যতটা খারাপ ভেবেছো, সেও ততটা খারাপ নয়। দোষে-গুণে যে পূর্ণ হয়ে যে জীবদেহ আর প্রাণের খেলা তার গুণের ভাণ্ডারে ত্রিবিধ গুণের টানাপোড়েন চলছে অবিরত।
বৈষম্যের বিরোধ-জবানি
পর্ব-৪৪: বৈষম্যের চোরাবালি ভাবনার কিনারায়
দিল্লির রাজপথে মহিলা কুস্তীগিরদের সঙ্গে কাঁধ মিলিয়ে পুরুষ কুস্তীগিরদের আন্দোলন করতে দেখা গিয়েছে। আন্দোলন সফল হল না বিফল হল তা নিয়ে পরে আলোচনা করা যাবে। কিন্তু এই অনুভুতি যে নিজেদের উপর হয়ে যাওয়া কাঠামোগত অত্যাচারের বিরুদ্ধে সরব হতে হবে।
পর্ব-৪৩: মহিলা সহকর্মী বা স্ত্রী কি কেবল খেলার পুতুল?
পুরুষ নিজের স্ত্রীকে অন্যের স্ত্রীর সঙ্গে তুলনা করে বলতে শোনা যাচ্ছে তার স্ত্রী দায়িত্ব পালন করছে না। আবার অন্য দিকে স্ত্রী পুরুষের কম রোজগার বা স্ত্রীর ভরণপোষণ ভালো ভাবে করলে না পারার অনুযোগ জানালে বলা হচ্ছে স্ত্রী সব সময় টাকা চেয়ে অত্যাচার করছে।
পর্ব-৪২: অভীপ্সা বনাম অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন
নারীদের অভীপ্সা থাকে বা রাখতে বলা হয় কীভাবে এই সব নারীরা সন্তান মানুষ করবেন যাতে তাদের সন্তানরা বা মূলত পুত্র সন্তানরা সমাজে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে কিছু নির্দিষ্ট পেশা গ্রহণ করে।
পর্ব-৪১: রিল জীবিকা বনাম জীবিকার বাজারে মেয়েরা
নারীকে লিলিথ হতে দিতে সমাজ যখন বাধা দিতে পারবে না তখন নারীর শরীরে নারীর অধিকার কায়েম হবে। কিন্তু সমাজে তখন কে শিশুর পিতা আর কেই বা মাতা তাই নিয়ে বিবাদের সম্ভবনা বাড়বে।
পর্ব-৪০: রূপ, অলঙ্কার ও নারীর অবস্থান
গয়না পরব কিনা বা পরলেও কীভাবে পরব সেই চেতনা একটি মেয়ের যেমন থাকা দরকার তেমনি যে ছেলে বিয়ে করতে যাচ্ছে একটি মেয়েকে সেও বলবে গয়না না পরলেও মেয়েটিকে একটি গুণী, বুদ্ধিদীপ্ত মেয়ে মনে হচ্ছে, রূপে লক্ষ্মী নয়।
অজানার সন্ধানে
সেকালের দোল উৎসব
বসন্তের আগমনে দেশের নানা জায়গায় মানুষের মধ্যে যে উৎসব পালিত হয় সেটাই কালক্রমে দোল উৎসব নামে পরিচিত। উত্তর ভারতের লোকেরা অবশ্য এই দোলকে হোলি বলে থাকেন। কিন্তু বাংলা এবং ওড়িশায় এটি দোলযাত্রা নামে পরিচিত।
দেশের ও দশের জন্য নিবেদিত প্রাণ সুভাষ
জানকিনাথ তাঁর স্ত্রীকে বললেন, আমার তো সময়ই হয় না, তুমি তো একটু খোঁজখবর নিতে পারো সুভাষের। প্রভাবতী দেবী স্থির করলেন, এ বার থেকে ছেলের দিকে তিনি কড়া নজর রাখবেন।
নাবালক বয়সে হ্যাক নাসার ওয়েবসাইট, মাত্র ২৪-এই রহস্যমৃত্যু! কে এই জোনাথন?
জোনাথন জোসেফ জেমস। ছোট থেকেই জোনাথনের অমোঘ আকর্ষণ ছিল কম্পিউটার এবং কম্পিউটারের যাবতীয় যন্ত্রাংশের প্রতি। জোনাথনই ছিলেন আমেরিকার প্রথম কিশোর হ্যাকার।
এই ভূতুড়ে দ্বীপে তিনিই একমাত্র মহিলা, দিন কাটে দাগি অপরাধীদের সঙ্গে, ‘দ্বীপের রানি’র কেন এমন সিদ্ধান্ত?
সেটা ২০১১ সাল। সে বছর নিজের সঙ্গে একান্তে সময় কাটানোর জন্য পিয়ানোসাকে বেছে নিয়েছিলেন জিউলিয়া। পিয়ানোসা দ্বীপে অতীতে ইতালির বন্দিদের রাখা হত। ওই দ্বীপে একটাই মাত্র হোটেল রয়েছে।
এক লিটার পেট্রলে গাড়ি ছুটবে ১০০ কিমি! যুগান্তকারী যন্ত্র আবিষ্কার করেও রহস্যজনক ভাবে উধাও হন বিজ্ঞানী ওগলে
টম এমন এক যন্ত্র আবিষ্কার করেছিলেন, যা গাড়ির ইঞ্জিনের কার্বুরেটরে প্রতিস্থাপন করলে এক লিটার পেট্রোলে গাড়ি ১০০ কিলোমিটার পর্যন্ত ছুটতে পারবে। টমের বক্তব্য, তাঁর এই যন্ত্র গাড়ির জ্বালানি সঞ্চয়ী করে তুলবে।
ইতিহাস কথা কও
শিলচরের ভাষা শহিদ দিবস: উনিশের ভাষা আন্দোলনে নকল আদালত
১৯ মে গুলিবর্ষণে শহিদ হলেন-সত্যেন্দ্র দেব,চন্ডীচরণ সূত্রধর,বীরেন্দ্র সূত্রধর, সুনীল সরকার, হীতেশ বিশ্বাস, সুকোমল পুরকায়স্থ, কমলা ভট্টাচার্য, শচীন্দ্র পাল, তরণী দেবনাথ, কানাইলাল নিয়োগী ও কুমুদ দাস। অবশ্য এগারো জন শহিদ হবার পরও আন্দোলন থামেনি।
পূর্বোত্তরে ইতিহাস ঐতিহ্যে হাতি
পূর্বোত্তরে সর্বাধিক হাতি রয়েছে অসমে। অতীতের তুলনায় অবশ্য বর্তমানে এর সংখ্যা দারুণ ভাবে কমে এসেছে। একদা রাজশক্তির অন্যতম মাপকাঠি এবং গৌরবের প্রতীক ছিল হাতি। অসমের ইতিহাসের নানা অধ্যায়ে জড়িয়ে আছে আপাত নিরীহ এই প্রাণীটি।
পর্ব-১৫: দেবদেউল কথা ও গোসানিমারি কামতেশ্বরী মন্দির
জনশ্রুতি খেন বংশীয় রাজা নীলধ্বজ ‘দেবী কামদা’ বা ‘কামতার’ উপাসক ছিলেন। উপাস্য দেবীর নাম অনুসারেই রাজ্যের নাম হয় কামতা এবং রাজধানীর নাম হয় কামতাপুর। নীলধ্বজই এই মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা।
পর্ব-১৪: মধুপুর ধাম, বাণেশ্বর মন্দির ও ধলুয়াবাড়ি সিদ্ধ নাথ শিবমন্দির
কোচবিহার শহর থেকে ১০ কিলোমিটার উত্তরে কোচবিহার আলিপুরদুয়ার পাকা রাস্তার উপর এবং রেলপথে বাণেশ্বর রেলস্টেশনের পাশেই উত্তরবঙ্গ ও অসমের অগনিত ভক্তের তীর্থক্ষেত্র বাণেশ্বর শিবমন্দির।
কোচবিহারের রাজকাহিনি, পর্ব-১৩: সাগর দীঘির ধারে হিরণ্যগর্ভ শিবমন্দির ও মধুপুর ধাম
হিরণ্যগর্ভ শিবমন্দিরের কথা বলতে গেলে আমাদের সেই কৈশোর বেলা ঘুরে ঘুরে আসে। বাড়ির মেয়ে বউয়েরা সকলে শিব পজোর নির্জলা উপোস করত। কেউ কেউ আগের দিন থেকে পারণ পর্ব ও চালাত।
প্রিয় পোষ্য
ভালোবেসে নিজের খাবার প্রিয় পোষ্যের মুখেও তুলে দিচ্ছেন? অজান্তেই ওর বিপদ ডাকছেন না তো?
আসলে মানুষ খায়, এমন বহু খাবারই কুকুরকে খাওয়ানোটা ঠিক না। এতে কুকুরছানার ক্ষতি হতে পারে। জেনে নিন, কোন খাবারগুলি আপনার জন্য ভালো হলেও, আদতে কুকুরদের জন্য ক্ষতিকারক।
কোকিল কাহিনি
পরিযায়ী পাখি হওয়ার জন্য এরা যেমন বিভিন্ন রোগের জীবাণু বহন করে, তেমনি বিভিন্ন রোগে মৃত্যুও ঘটে এদের। শীতের শুরু এবং গ্রীষ্মকালে শুষ্কতার জন্য বহু জঙ্গলের দাবানল ঘটে, এর ফলে অন্যান্য পশু-পাখির মতো কোকিলেরও মৃত্যু ঘটে প্রতিবছর।
পাখি সব করে রব, পর্ব-৬: হাজারে হাজারে গোপালি ছটা মাখা ফ্লেমিংগো পাখিদের অবাধ আড্ডা সেখানে
ফ্লেমিংগো পাখির নাম নিশ্চই আপনারা শুনেছেন। আমি যেহেতু পুণের বাসিন্দা তাই এই অনন্যসুন্দর পাখিটি দেখার সৌভাগ্য হয়েই থাকে।
পাখি সব করে রব, পর্ব-৫: জঙ্গল অভিযানের পরে অবশেষে দেখা মিলল মন ভুলিয়ে দেওয়া সেই রেইন কোয়েলের
আজকের লেখাটি রেইন কোয়েল (Rain Quail) বা ব্ল্যাক ব্রেস্টেড কোয়েল (Black Breasted Quail) নিয়ে। রেইন কোয়েল একটি ১৫ থেকে ১৭ সেনটিমিটারের ছোট পাখি।
পাখি সব করে রব, পর্ব-৪: অরুণাচলের সেলা পাসে বরফ পড়তেই ঝাঁকে ঝাঁকে উড়ে এল গ্র্যান্ডেলা পাখি
ওখানে প্রচণ্ড জোর হাওয়া বইছিল, সঙ্গে কনকনে ঠান্ডা। আমরা সবাই অনেক শীতের পোশাক পরেও ঠকঠক করে কাঁপছিলাম। এ বার আমাদের ভয় হল যে এত ঠান্ডা আর হাওয়ার মধ্যে আদৌ কোনও পাখির দেখা পাওয়া যাবে কিনা।
প্রবাসীর ডায়েরি
কোনও ফলাফল পাওয়া যায়নি
আপনার অনুরোধ করা পৃষ্ঠাটি খুঁজে পাওয়া যাবে না। আপনার অনুসন্ধান পরিমার্জিত করার চেষ্টা করুন অথবা ওয়েবসাইট মেনু থেকে পোস্টটি সনাক্ত করুন।
বরণীয় মানুষের স্মরণীয় সঙ্গ
পর্ব-১৪: সত্যজিৎ রায়ের চিকিৎসার দায়-দায়িত্ব নিজের হাতে তুলে নিয়েছিলেন বিশিষ্ট হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ কান্তিভূষণ বক্সী
মাধবী মুখোপাধ্যায়ের স্মৃতিচারণ— ‘মানিকদা একদিন ফোন করে বললেন, কবিগুরুর নষ্টনীড় গল্পটা পাঠাচ্ছি৷ পড়ে দেখো৷ বলেছিলাম, আমার পড়া৷ উনি বললেন, আবার পড়ো৷
পর্ব-১৩: কবিগুরুর ‘নষ্টনীড়’ অবলম্বনে ‘চারুলতা’ ছবির নায়িকা আমি! ভাবতেও পারছিলাম না: মাধবী
মাধবীদির সঙ্গে আমার কথা হচ্ছিল ‘মহানগর’ ছবি নিয়ে। তাঁর কথায়: ‘ঋত্বিক ঘটকের 'সুবর্ণরেখা'র শ্যুটিং আগে শুরু হলেও মানিকদার 'মহানগর'ই প্রথম মুক্তি পেয়েছিল৷ ১৯৬৩ সালের কথা৷ দেখতে দেখতে প্রায় ৬০ বছর হয়ে গেল৷ কারও কারও হয়তো মনে আছে 'মহানগর'-এ আমার চরিত্রের নাম ছিল আরতি মজুমদার৷ আমার স্বামীর ভূমিকায় ছিলেন অনিল চট্টোপাধ্যায়৷ স্বামীর চাকরি চলে যায়৷ সংসার চালানোর জন্য বাধ্য হয়ে আরতিকে সেলসগার্লের চাকরি নিতে হয়৷ একদিন তার সহকর্মী অ্যাংলো ইন্ডিয়ান বন্ধু এডিথেরও চাকরি চলে যায়৷ এডিথের চাকরি যাওয়ায় এই প্রথম ক্ষোভে...
পর্ব-১২: সত্যজিৎ রায়ের শ্যুটিং দেখার সেই স্বপ্নপূরণের ঘটনা আজও ভুলতে পারিনি
মাধবীদি’র ফ্ল্যাটের দেওয়ালে দুটো বড় ফোটো পাশাপাশি—রবীন্দ্রনাথ এবং সত্যজিৎ রায়৷ মাধবীদি বলেছিলেন, ‘কবিগুরু হলেন আমার জীবনদেবতা৷ আর মানিকদা বিরাট মাপের মানুষ৷ আলোর ঠিকানা৷’
পর্ব-১১: পরজন্মে যেন বাঙালি হয়েই জন্মগ্রহণ করি: অশোককুমার
চলচ্চিত্রের পাশাপাশি বেশ কয়েকটি টিভি সিরিয়ালেও অভিনয় করেছেন অশোককুমার৷ কীভাবে নিজেকে তৈরি করেছিলেন দাদামণি? তিনি বেশ জোর দিয়ে বলেছিলেন, 'আমরা যাঁরা অভিনয় করি, অন্যদের অভিনয় আমাদের বেশি করে দেখা উচিত৷ আমার মধ্যে যেটার অভাব সেটা ধীরে ধীরে মেরামত করে নিতে পারলেই আর সমস্যা থাকে না৷ আমার অভিনয়ের অনেক দোষত্রুটি ছিল৷ কিছু কিছু কাটাতে পেরেছি৷ তবে আজও মনে হয়, আমি একজন শিক্ষার্থী৷ ক্যামেরার সামনে যখন দাঁড়াই মনে করি, এই প্রথম ক্যামেরা ফেস করছি৷' হলিউডের ছবি দেখার প্রচণ্ড নেশা ছিল অশোককুমারের৷ তাঁর প্রিয় অভিনেতা...
পর্ব-১০: হিন্দি ছবির এক সময়ের যাত্রাধর্মী অভিনয়কে বদলে দিয়েছিলেন অশোককুমার
ছেলে অভিনয়ের জগতে থাকলেও নায়িকাদের সঙ্গে তাঁর মাখামাখি পছন্দ হয়নি কুঞ্জলাল গাঙ্গুলি ও গৌরীদেবীর৷ বেশিদিন এরকম চলতে থাকলে ছেলের মাথা বিগড়ে যেতে পারে এই ভয়ে কুঞ্জলালবাবু স্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে অশোককুমারকে ডেকে পাঠালেন খান্ডোয়ায়৷ মধ্যপ্রদেশের খান্ডোয়া অশোককুমারের পৈতৃক বাড়ি৷ তখন 'বচন' ছবির শ্যুটিং চলছে৷ খান্ডোয়া রেল স্টেশনে নেমে অশোককুমার দেখেন বাবা দাঁড়িয়ে আছেন৷ জানালেন, এখুনিই কলকাতায় যেতে হবে৷ কেন? কুঞ্জলালবাবুর মুখে কোনও উত্তর নেই৷ ঘণ্টাচারেক পর একটা বড় জংশন স্টেশনে ট্রেন থামতেই তিনি ছেলেকে বললেন,...