ত্বকের হারানো আর্দ্রতা ফিরে পেতে শীতে কী ভাবে নেবেন ত্বকের যত্ন?

ত্বকের হারানো আর্দ্রতা ফিরে পেতে শীতে কী ভাবে নেবেন ত্বকের যত্ন?
উৎসবের মরসুমে সবাই আপনারা কমবেশি ঠাকুর দেখে বেরোন। কেউ সারা দিন ধরে ঠাকুর দেখেন। কেউ বা দিন-রাত ভাগ করে আবার কেউ সারারাত ধরে ঠাকুর দেখেই অভ্যস্ত।
কারও যদি ত্বক স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি শুষ্ক হয় তাহলে সিন্থেটিক কাপড়ের বদলে সুতির পোশাক পরতে হবে। কারণ সিন্থেটিক পোশাকে ত্বকে একপ্রকার জ্বালা বা চিড়চিড়ে ভাব আসতে পারে।
বর্ষাকালে কলকাতায় বড়দের মতো ছোটদের হাতে, পায়ে, মুখের ভেতরে, হাঁটুতে, ছোট ছোট লাল লাল দানার মতো কিংবা ছোট ছোট ফোস্কার মতো দেখা দিচ্ছে। এতে ছোট বাচ্চারা খেতে পারছে না।
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্বকে নানান সমস্যা দেখা দেয়। ধীরে ধীরে ত্বক কুঁচকে যেতে থাকে। মুখের চোয়াল ঝুলতে শুরু করে। ছোপ, বলিরেখা, মুখে ব্রণ এবং কালো দাগ থেকে শুরু করে স্কিনের রঙেও পরিবর্তন হয়।
অনেকে মনে করেন বাজার চলতি ওষুধ পাঁচ থেকে সাত দিন ওষুধ খেলেই ভালো হয়ে যাবে। আপাত দৃষ্টিতে ভালো হয়ে যাচ্ছে বলে মনে হলেও আসলে কিন্তু এটি ভেতরে রয়ে যাচ্ছে। ছাই চাপা আগুনের মতো।
একটু আধটু ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ানো যেতেই পারে। সেই ভাবনায় কোনও গলদও নেই। তবে সেটা করার আগে অবশ্যই ত্বক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।
চুল পড়ার সমস্যা নিয়ে অনেকেই নাজেহাল। নারী-পুরুষ উভয়ই এই সমস্যায় ভুগে থাকেন। প্রতি দিন গড়ে ৫০ থেকে ১০০টি চুল এমনিতেই পড়ে। তবে অতিরিক্ত মাত্রায় চুল পড়লে সেটা কিন্তু চিন্তার বিষয়।
কোনও শারীরিক সমস্যা ধরা পড়লে তার চিকিৎসা করতে হবে। আবার যদি দেখা যায় পরীক্ষায় কোনও কিছুই পাওয়া যায়নি, তাহলে কিছু ক্রিমের সাহায্যে অবাঞ্ছিত চুলের বৃদ্ধি কমাতে চেষ্টা করা হয়।
বেশির ভাগ সময় জলের কাজ করার জন্য অনেক সময় মা-বোনেদের হাতের ত্বক শুকনো হয়ে যায়। কারও কারও ফেটে যায় এবং একটা সময় সেই ত্বক থেকে ছাল উঠতে থাকে।
আজকের আলোচনার বিষয় হল, দাদ। এই রোগটি এখন প্রায় ঘরে ঘরে দেখা যাচ্ছে। দাদ যেহেতু ছোঁয়াচে তাই পরিবারের একজনের এই রোগ হলে অন্যান্য সদস্যদের মধ্যে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
‘টাকপোকা’ দেখতে খারাপ লাগলেও এটি একটি সাধারণ শারীরিক সমস্যা। বিষয়টি নিয়ে অযথা উদ্বিগ্ন হওয়ার দরকার নেই। খুব বাড়াবাড়ি কিছু না হলে চিকিৎসকের পরামর্শে সেরে যায়।