পাঁঠার মাংস থেকে মসুর ডাল— বর্জনের তালিকাটা খুব ছোট নয় শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে! কিন্তু এর মানে কি আজীবন ওষুধ খেয়ে যেতে হবে? কিন্তু বিশেষজ্ঞেরা বলছেন, তার আদৌ কোন দরকার নেই। ঘরোয়া কিছু উপায় মেনে চললেই সারতে পারে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা।

পাঁঠার মাংস থেকে মসুর ডাল— বর্জনের তালিকাটা খুব ছোট নয় শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে! কিন্তু এর মানে কি আজীবন ওষুধ খেয়ে যেতে হবে? কিন্তু বিশেষজ্ঞেরা বলছেন, তার আদৌ কোন দরকার নেই। ঘরোয়া কিছু উপায় মেনে চললেই সারতে পারে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা।
আজকাল তো বাসে, ট্রেনে, ট্রামে, বাড়িতে সর্বত্রই মোবাইলের পর্দায় তাকিয়ে থাকা যেন জীবনচর্চায় পরিণত হয়েছে। কিন্তু সমস্যা হল, এরই হাত ধরেই আমাদের শরীরে হানা দিচ্ছে নানা ধরনে অসুখ। চিকিৎসাবিজ্ঞান এর নামকরণ করেছে ‘টেক নেক’!
অনেক সময় যৌন সম্পর্কের সময় পর্যাপ্ত পরিমাণে উত্তেজিত না হতে পারাটাও এর অন্যতম একটি কারণ। পুরুষদের বন্ধ্যাত্ব তৈরি হওয়ার পাঁচটি সম্ভাব্য কারণের কথা উল্লেখ করেছেন এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা।
মুশকিল হল দীর্ঘক্ষণ এসি-তে থাকার অভ্যাস আসলে আমাদের শরীরের জন্য ভালো নয়। এটা হয়তো অনেকেরই জানা। বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, আমাদের বাইরের হাওয়া-বাতাসের সঙ্গে কোনও সম্পর্ক না থাকলে ‘সিক বিল্ডিং সিন্ড্রোম’-এর শিকার হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
কর্মব্যস্ত জীবন এবং পরিবর্তিত খাদ্যাভ্যাস যে সব অসুখকে গুরুতর আকারে পরিণত করে তার মধ্যে অন্যতম রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া। এর ফলে পায়ের আঙুলে ব্যথা, গোড়ালিতে ব্যথা কিংবা অস্থিসন্ধি ফুলে গিয়ে তীব্র যন্ত্রণা প্রভৃতি সমস্যা দেখা যায়।
দু’ ধরনের দারচিনি পাওয়া যায় বাজারে। ক্যাসিয়া এবং সিলন। সিলনের দারচিনি পুষ্টিগুণ বেশি বলে মনে করেন অনেকেই। কিন্তু জানেন কি এই মশলার গুণ কী কী।
বেকায়দায় গলায় মাছের কাঁটা বিঁধে যাওয়া আকছারই ঘটে থাকে আমাদের জীবনে। কাজে বের হবার সময় তাড়াহুড়োয় প্রায়ই এমন সমস্যার সম্মুখীন হন না এমন মানুষ বিরল।
হাড় ভালো রাখতে সঠিক খাদ্যাভ্যাসের পাশাপাশি নিয়মিত হাঁটাহাঁটি, ব্যায়াম, যোগাসন করার অভ্যাস জরুরি। প্রতিদিনের শরীরচর্চায় এমন কিছু যোগাসন রাখতে হবে যা শরীরের হাড়কে শক্তিশালী করে তুলতে সাহায্য করবে।
তুলসীপাতার নানা ধরনের উপকারিতার কথা অজানা নয়। অনেকেই সর্দি-কাশির হাত থেকে বাঁচতে তুলসীপাতা খান। ঠাকুমা-দিদিমারাও প্রতিদিন নিয়মিত সকালে খালি পেটে তুলসীপাতা খাওয়ার কথা বলতেন। আগে অনেকে নিয়মিত তুলসীপাতা খেতেনও। তবে এখন সেই অভ্যাস ছেড়েছেন অনেকেই।
ডাবের জল খেয়ে যেন আলাদা স্বস্তি বোধ হয়! শরীরও ভিতর থেকে ঠান্ডা হয়। এত উপকারিতা থাকা সত্ত্বেও রোজ দিন ডাবের জল খাওয়া উচিত নয় বলেই পুষ্টিবিদরা মনে করেন। কেন প্রতিদিন ডাবের জল খাওয়া উচিত নয়? কী কী সমস্যা হতে পারে?
রেইকি থেরাপি বহুকাল পূর্ব থেকেই জাপান, তিব্বত এবং চিনে প্রচলিত ছিল। রেইকি শব্দটি দুটি শব্দ্যাংশ দ্বারা তৈরি। ‘রেই’ এর মানে হল ‘গডস উইজডম’ বা ‘ভগবানের জ্ঞান’ এবং ‘কি’ এর মানে হল-‘ভাইটাল এনার্জি’ বা ‘জীবনী শক্তি’।
ওজন কমছে না? আসলে নিয়ম মেনে খাবার খাচ্ছেন না বলেই কিন্তু ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারছেন না। তবে চিন্তা নেই, এর উপায়ও রয়েছে। নিত্যদিন স্যালাড বা স্মুদির সঙ্গে কিছু বীজ খান। তাতেই চটজলদি ওজন কমবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) এর মতে, খাদ্যাভ্যাসই বলে দেয় পরিবারের সদস্যদের স্বাস্থ্যের হাল কেমন থাকবে। স্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়া বলতে ঠিক কী বোঝানো হয়? পরিবারের সবাইকেই একই রকম খাবার খেতে হবে? কোন বেশি নজর দেওয়া দরকার?
জানেন কি হৃদরোগের উপসর্গ মহিলা এবং পুরুষভেদে আলাদা করা যায়? তাই পরিস্থিতি বাড়াবাড়ি পর্যায়ে পৌঁছনোর আগেই যদি লক্ষণ সম্পর্কে সচেতন থাকা যায় তাহলে মৃত্যুর ঝুঁকি থেকেও মানুষকে ফিরিয়ে আনা অসম্ভব কিছু নয়।
কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে তার উপসর্গ আমাদের নানা অঙ্গে ফুটে ওঠে। আগে থেকেই সতর্ক হলে, কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে রেখে হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমানো যায়।