গরম জলের প্রভাবে রক্ত চলাচলের হার বেড়ে যায়। এর কারণে শরীরের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে।

গরম জলের প্রভাবে রক্ত চলাচলের হার বেড়ে যায়। এর কারণে শরীরের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে।
চুলের একটু বাড়তি যত্ন নেওয়ার জন্য অনেকেই হেয়ার মাস্ক লাগানোর চেষ্টা করেন। এটি হতে পারে বাড়িতে তৈরি প্রাকৃতির উপাদানের হেয়ার মাস্ক হোক কিংবা বাজার থেকে কেনা কোনও ভালো ব্র্যান্ডের হেয়ার মাস্ক।
ঘরে ক্যামেরা লুকনো আছে কি না, তা টের পাবেন কী করে? এক্ষেত্রে মুশকিল হাসান হতে পারে স্মার্টফোন। কী ভাবে তা সম্ভব?
এ নিয়ে ‘ল্যানসেট’ পত্রিকায় একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। সেই রিপোর্ট অনুযায়ী ‘হু’-এর বক্তব্য, মদ্যপান পরিমাণ যত বেশি হবে, ততই ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও বাড়তে থাকবে।
ঘরোয়া কিছু টোটকা আছে, যা দিয়ে সহজেই বমি বন্ধ করা যায়। বমি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ তো খেতেই হবে। তা ছাড়াও কয়েকটি ঘরোয়া উপায় জেনে রাখা যায়।
দিন দিন বিশ্বজুড়ে চা খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে চলেছে। দুধ-চিনি ছাড়া কালো চা এখন প্রায় সব মানুষের পছন্দের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে।
শরীরে পুষ্টি জোগাতে ডালের ভূমিকা অস্বীকার করা যায় না। ডালের মতো পুষ্টিকর খাবার খুব কম রয়েছে। মুসুর ডাল, অড়হড় ডাল, রাজমার মতো ডালগুলি অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় বেশি করে খেতে চিকিৎসকরা পরামর্শ দিয়ে থাকেন
পুষ্টিবিদদের মতে, কালো কফির জনপ্রিয়তা ব্যাপক হলেও ইদানীং স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের কাছে সবুজ কফির চাহিদাই বেশি। কারণ, কালো কফির তুলনায় সবুজ কফিতে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টের পরিমাণ তুলনায় অনেক বেশি।
জন্মের পর থেকে অন্তত ছ’মাস নবজাতককে জল দেওয়ার কোনও প্রয়োজনই পড়ে না। যদি একান্ত প্রয়োজন হয়, সে ক্ষেত্রে কয়েক ফোঁটা জল দেওয়া যেতে পারে। তবে তা অবশ্যই আগে থেকে ফুটিয়ে ঠান্ডা করে নিতে হবে।
শীতের সাজে জুবুথুব না হয়ে বরং নানা ধরনের জ্যাকেট ব্যবহার করেই সকলের থেকে আলাদা করে ফেলুন নিজেকে।
গুড় ও ছোলায় প্রচুর মাত্রায় আয়রন থাকে। যাঁরা রক্তাল্পতার সমস্যায় ভোগেন, তাঁরাও নিয়মিত এই খাবার খান। মহিলারা ঋতুস্রাবের সময়েও অবশ্যই খাওয়া উচিত গুড়-ছোলা।
খালি পেটে ফল আর ভরা পেটে ফল খাওয়ার চল বহু দিনের। কিন্তু পুষ্টিবিদদের মতে, এই অভ্যাস কিন্তু পেটের গোলমাল বাধাতে যথেষ্ট। যদি ফল খেতেই হয়, সকালে জলখাবার খাওয়ার পর খেয়ে নেওয়াই বুদ্ধিমানে কাজ হবে।
পাতিলেবু সুস্বাস্থ্য এবং দৈনন্দিন জীবন দু’ দিকেই সমানভাবে উপকারী। কিন্তু জানেন কি, পাতিলাবুর খোসাও কম উপকারী নয়। এর খোসায় ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় অসংখ্য উপাদান রয়েছে।
ঠোঁটের দাগ কি কোনও ভাবেই এড়ানো যাবে না? চিন্তা নেই, সমাধান আছে। এমন উপায় রয়েছে যাতে মেকআপ দিয়ে আর ঠোঁটের দাগ আড়াল করতে হবে না। মেকআপ ছাড়াও বেরোতে পারবেন।
শিশুর নতুন দাঁত ওঠার সময়ে অনেক সময় খুব ব্যথা হয়। সবার সেই ব্যথা সহ্য করার ক্ষমতা এক রকম নয়। তাই খুব বেশি ব্যথা হলে, চিকিৎসকের পরামর্শ জরুরি।