জন্মের পর থেকে অন্তত ছ’মাস নবজাতককে জল দেওয়ার কোনও প্রয়োজনই পড়ে না। যদি একান্ত প্রয়োজন হয়, সে ক্ষেত্রে কয়েক ফোঁটা জল দেওয়া যেতে পারে। তবে তা অবশ্যই আগে থেকে ফুটিয়ে ঠান্ডা করে নিতে হবে।

জন্মের পর থেকে অন্তত ছ’মাস নবজাতককে জল দেওয়ার কোনও প্রয়োজনই পড়ে না। যদি একান্ত প্রয়োজন হয়, সে ক্ষেত্রে কয়েক ফোঁটা জল দেওয়া যেতে পারে। তবে তা অবশ্যই আগে থেকে ফুটিয়ে ঠান্ডা করে নিতে হবে।
শীতের সাজে জুবুথুব না হয়ে বরং নানা ধরনের জ্যাকেট ব্যবহার করেই সকলের থেকে আলাদা করে ফেলুন নিজেকে।
গুড় ও ছোলায় প্রচুর মাত্রায় আয়রন থাকে। যাঁরা রক্তাল্পতার সমস্যায় ভোগেন, তাঁরাও নিয়মিত এই খাবার খান। মহিলারা ঋতুস্রাবের সময়েও অবশ্যই খাওয়া উচিত গুড়-ছোলা।
খালি পেটে ফল আর ভরা পেটে ফল খাওয়ার চল বহু দিনের। কিন্তু পুষ্টিবিদদের মতে, এই অভ্যাস কিন্তু পেটের গোলমাল বাধাতে যথেষ্ট। যদি ফল খেতেই হয়, সকালে জলখাবার খাওয়ার পর খেয়ে নেওয়াই বুদ্ধিমানে কাজ হবে।
পাতিলেবু সুস্বাস্থ্য এবং দৈনন্দিন জীবন দু’ দিকেই সমানভাবে উপকারী। কিন্তু জানেন কি, পাতিলাবুর খোসাও কম উপকারী নয়। এর খোসায় ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় অসংখ্য উপাদান রয়েছে।
ঠোঁটের দাগ কি কোনও ভাবেই এড়ানো যাবে না? চিন্তা নেই, সমাধান আছে। এমন উপায় রয়েছে যাতে মেকআপ দিয়ে আর ঠোঁটের দাগ আড়াল করতে হবে না। মেকআপ ছাড়াও বেরোতে পারবেন।
শিশুর নতুন দাঁত ওঠার সময়ে অনেক সময় খুব ব্যথা হয়। সবার সেই ব্যথা সহ্য করার ক্ষমতা এক রকম নয়। তাই খুব বেশি ব্যথা হলে, চিকিৎসকের পরামর্শ জরুরি।
পরিবারের খুদে সদস্যদের প্রতিরোধশক্তি বাড়াতে নানা ধরনের চেষ্টা চলে ঘরে ঘরে। প্রতিরোধ ক্ষমতা যে শক্তিশালী হওয়া দরকার তা করোনার অতিমারি আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে।
আপনার শরীরে থাইরয়েডের সমস্যা দেখা দিয়েছে কী না বুঝবেন কীভাবে? তাহলে এই আট উপসর্গের দিকে খেয়াল রাখুন। এই সব উপসর্গ দেখা দিলে তাড়াতাড়ি সতর্ক হয়ে যাওয়া উচিত।
দিনরাত ফোনের স্ক্রিনে চোখ থাকলে একাধিক সমস্যা হতে পারে। সবথেকে বেশি সমস্যা হয়, চোখ লাল হয়ে যাওয়া, চোখে ব্যথা, জ্বালা ভাব ইত্যাদি।
কোন জায়গায় এবং কী ভাবে রাখা হচ্ছে, তার উপরেই নির্ভর করে রূপচর্চার সামগ্রীর আয়ু। ফেস প্যাকের ক্ষেত্রে আরও বেশি যত্নশীল হতে হবে।
আমাদের এমন কিছু অভ্যাস থাকে যেগুলোর ক্ষতি সম্পর্কে চিকিৎসক বা কাছের মানুষ কেউই আপনাকে সতর্ক করেন না। কেন? কারণ, হয়তো তাঁরাও সে সব বিষয়ে ততটা সচেতন নন।
অনেকের কাছে ত্বকের যত্ন মানে খুব জোর মাসে এক বার ফেশিয়াল! এতেই ত্বকের যত্ন শেষ? উত্তর, একেবারেই না। ত্বক ভালো রাখতে এক আধ বার খেয়াল খুশি মতো তার যত্ন নিলেই হয় না।
ইস্ত্রি একটি গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র। তাই এমন যন্ত্র আচমকা বিগড়ে গেলে ভারী মুশকিল। হয়তো জরুরি কোনও মিটিংয়ের জন্য বেরোবেন। তখনই ইস্ত্রি গিয়েছে খারাপ হয়। তখন কী করবেন?
শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টির কথা মাথায় রেখে যে সব খাবার খাবেন, তা যেন শরীরের ক্ষতিকর না হয়ে দাঁড়ায়, সে দিকে অবশ্যই রাখতে হবে।