পেট ভুলে যাওয়া বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার আকার ধারণ করে। তাই এর কারণগুলো জেনে নেওয়া খুবই জরুরি। আসুন দেখে নিই পেট ফুলে যাওয়ার কারণগুলো কী কী।

পেট ভুলে যাওয়া বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার আকার ধারণ করে। তাই এর কারণগুলো জেনে নেওয়া খুবই জরুরি। আসুন দেখে নিই পেট ফুলে যাওয়ার কারণগুলো কী কী।
অনিয়মিত জীবনযাপন আর খিদে পেলেই যখন তখন ফাস্ট ফুড, চাউমিন, বিরিয়ানিতে পেট ভরানোর যুগে ওবেসিটি আর ফ্যাটি লিভার খুবই পরিচিত অসুখ এখনকার দিনে ঘরে ঘরে।
সেই তালিকায় যেমন রয়েছে বাংলার শুক্তো, তেমনই আছে বিহারের ছাতুর মতো সহজলভ্য খাদ্যবস্তু। বেগুন, পেঁপে, কাঁচকলা, সজনে ডাঁটা এবং বড়ি দিয়ে তৈরি হয় বাঙালির শুক্তো।
পুষ্টিবিদরা আর্থারাইটিসের সমস্যা কমাতে একটি পানীয়ের খোঁজ দিয়েছেন। খাদ্যতালিকায় এই পানীয় বা স্মুদি রাখলে উপকার পাবেন দ্রুত। কীভাবে বানাবেন সেই জাদু পানীয়? রইল প্রণালী।
এখন বাতের সমস্যায় ভোগেন না এমন মানুষের সংখ্যাটা খুবই কম। বাড়ির বয়স্ক ব্যক্তিদের মধ্যে তো এই সমস্যা রয়েছেই। এখন আবার বয়স ৩০ পেরোলেই শুরু হয় বাতের ব্যথা।
গরমে তরমুজের মতো একটি সুমিষ্ট রসালো ফলের জুড়ি মেলা ভার। লাল টকটকে তরমুজ ভালোবাসেন না এমন মানুষের সংখ্যা খুবই কম। তরমুজে রয়েছে ৯২ শতাংশ জলীয় উপাদান যা শরীরের প্রয়োজনীয় জলের চাহিদা পূরণ করে।।
এই গরমে ভরসা রাখুন মরসুমি ফল ও সবজির ওপর। যে সমস্ত সবজিতে জলের পরিমাণ বেশি থাকে সেই ধরনের সবজি এবং ফল অপরিহার্য। খাদ্যতালিকায় অবশ্যই রাখতে হবে হালকা কম মশলা যুক্ত খাবার।
ভিটামিন-সি চোখের বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি কমায়। তাই প্রতিদিন খাবারের তালিকায় ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ খাবার থাকা বাঞ্ছনীয়।
সারাবছর ডায়েট মেনে চলেন এমন মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। কিন্তু গ্রীষ্মকালে, শীতকালের মতো অত মরশুমি সবজি পাওয়া যায় না। তাই অনেকেই এই সময়ে কী খাওয়া উচিত আর কী খাওয়া উচিত নয় তা নিয়ে ধন্দে পড়ে যান। শরীর সচেতনরা আবার ভাবেন গরমে ওজন নিয়ন্ত্রণে রেখেও কীভাবে সুস্থ থাকবেন? তবে এত চিন্তিত হওয়ার দরকার নেই, এই প্রতিবেদনে আমি আপনাদের বিস্তারিত জানাব—গ্রীষ্মকালে নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি সুস্থ থাকতে কী কী খাওয়া উচিত, আর কী কী এড়াতে হবে। খাদ্যতালিকায় অবশ্যই রাখুন জল ● স্বাভাবিকভাবেই গ্রীষ্মকালে আমাদের প্রচুর জলতেষ্টা পায়। সেক্ষেত্রে...
এমন খাবার আমাদের খাওয়া উচিত যাতে যথাযথভাবে শক্তি সঞ্চয়ও হবে আবার ক্যালোরিও কম থাকবে।
সকালে আপনি যেসব খাবার খাচ্ছেন, সেগুলোই আপনার ওজন বাড়িয়ে দিচ্ছে না তো? তাহলে ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে আপনার সকালের খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিন এই পাঁচটি জিনিস।
প্রতিদিনের ডায়েটে চিনেবাদাম, কাজুবাদাম, পেস্তা, আমন্ড প্রভৃতি রাখতে পারেন। কিছু বাদাম রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে ঘুম থেকে উঠে জলখাবারের আগে খেয়ে নিন। এতে দারুণ উপকার পাবেন।
ডায়েটিশিয়ানরা প্রায়ই শসা খাওয়ার পরামর্শ দেন। গরমকালে শরীর ঠান্ডা রাখতে শসার জুড়ি মেলা ভার। একদিকে যেমন হজমে সাহায্য করে, তেমনি খাদ্যনালী ও অন্ত্র পরিষ্কার রাখে। তাই যাঁরা নিয়মিত শসা খান তাঁদের ত্বকের সমস্যা অনেক কম হয়। মেটাবলিজিমে সাহায্য করে বলে মেদ ঝরিয়ে ওজন কমাতেও সাহায্য করে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে থাকে শসা। শসার ‘কিউকাম্বার ডায়েট’ যদি সাত থেকে দশ দিন পর্যন্ত মেনে চলা যায় তাহলে কমবেশি ৭ কেজি পর্যন্ত ওজন কমতে পারে, এমনটাই মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। কিউকাম্বার ডায়েটজলখাবার ● দুটো সিদ্ধ ডিম ● এক...
গাজরে থাকা বিটা ক্যারোটিন শরীরে ভিটামিন-এ-তে পরিণত হয়, যা শরীরে আয়রন শোষণে সাহায্য করে। শরীরে আয়রনের উৎস হল রেডমিট। বিশেষ কোনও শারীরিক সমস্যা না থাকলে আয়রনের ঘাটতি মেটাতে চর্বি ছাড়া রেডমিট ডায়েটে রাখুন। রেডমিট ছাড়া আর উপাদান হল চিকেন ও মাছ। রেডমিট যেহেতু বেশি পরিমাণে খাওয়া যায় না, তাই চিকেন এবং মাছ দিয়েও আপনি শরীরে রক্তাল্পতা কমিয়ে ফেলতে পারেন। সবুজ শাকসবজিতেও প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। তাই আপনি আপনার ডায়েটে মাছ-মাংসের পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে সবুজ শাকসবজি রাখুন। কিসমিস ও অ্যাপ্রিকট-এর মতো ড্রাই ফুডও...
প্রবাদ আছে, প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় যদি একটা করে আপেল রাখা যায় তাহলে নাকি সারাজীবন ডাক্তারের থেকে দূরে থাকা যায়। অর্থাৎ রোগ থাকবে আপনার থেকে শত যোজন দূরে। এর কারণ আপেলের মধ্যে থাকে কম পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট, খুব বেশি পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এবং মিনারেলস। ফলে সারা পৃথিবী জুড়েই এর ভীষণ কদর। তবে বাজারে গেলে আমরা লাল ও সবুজ রংয়ের আপেলের দেখা পেয়ে থাকি। কিন্তু প্রশ্ন জাগতে পারে কোন আপেলটা খাব বা কোনটা বেশি স্বাস্থ্যকর? লাল আপেল সবুজ আপেলের থেকে অনেক বেশি জনপ্রিয়। কারণ এটি খেতেও বেশ মিষ্টি এবং সব...