প্রতিষ্ঠিত ডাক্তারদের পাশাপাশি নতুন ডাক্তারদের নিয়েও যে ঘটনার বাতাবরণ তৈরি করা হয়েছিল ‘হসপিটাল’ ছবিতে তার কাহিনীকার একজন ডাক্তার। তিনি হলেন ডাঃ নীহাররঞ্জন গুপ্ত।
পর্দার আড়ালে
পর্ব-১৬: পরিচালকের কথা শুনে মেকআপ ছেড়ে সুচিত্রা বললেন, যে কাউ ‘দেবাশিস’ করলে আমি কাজ করব না
ছবিতে এই গানে দেবাশিসকে দেখা যায় ব্যাক টু ক্যামেরা। তার কার্যত কিছুই করার ছিল না। ক্যামেরার দিকে পেছন করে রকিং চেয়ারে বসে থাকা ছাড়া।
পর্ব-১৫: ‘সাগর সঙ্গমে’ ছবিতে ভারতী দেবী দাক্ষায়নীর চরিত্র করলে ছবি করতে দেবো না: প্রেমেন্দ্র মিত্র
প্রেমেন্দ্র মিত্রের মতে, ভারতী চরিত্রটি ধরতেই পারবে না। দেবকীকুমার বসু যতই তাঁকে বোঝানোর চেষ্টা করুন না কেন, কে শোনে কার কথা।
পর্ব-১৪: দীনেন গুপ্তের পরিচালনায় অসম্পূর্ণ ‘রোহিনী’ ছবি ও সুচিত্রা সেন
সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্রের ‘দেবী চৌধুরানী’ উপন্যাস অবলম্বনে দীনেন গুপ্ত নির্মাণ করেছিলেন ‘দেবী চৌধুরানী’ ১৯৭৪ সালে। নাম ভূমিকায় সেখানে ছিলেন সুচিত্রা সেন। বিপরীতে ছিলেন রঞ্জিত মল্লিক।
পর্ব-১৩: স্বাধীনতা সংগ্রামের পটভূমিকায় ছবি ৪২
ভারতবর্ষের স্বাধীনতা সংগ্রামকে মাথায় রেখে যে দুটি অসাধারণ ছবি নির্মিত হয়েছিল তার একটি হল ‘ভুলিনাই’, অপরটি ‘৪২’।
পর্ব-১২: বিষকন্যা ছবিতে ছবি বিশ্বাসের চতুরতা
একদিন স্টুডিওতে গাড়ি থেকে নামার পর ছবি বিশ্বাস খোঁড়াতে খোঁড়াতে মেকআপ রুমের দিকে এগোতে শুরু করলেন। অন্য ফ্লোরে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় ‘স্বরলিপি’ ছবির শ্যুটিং করছিলেন।
পর্ব-১১: বিকাশ রায় ও কমল মিত্রকে বাজিতে হারালেন পাহাড়ি সান্যাল
পাহাড়ি সান্যাল বাংলা ছবি স্বর্ণযুগের এক স্মরণীয় শিল্পী। নানান ধরনের চরিত্রে তিনি আমাদের মুগ্ধ করেছেন। ১৯৫৩ সালে মুক্তি পেল দেবকীকুমার বসু পরিচালিত ‘ভগবান শ্রীকৃষ্ণ চৈতন্য’ ছবিটি।
পর্ব-১০: উত্তমবাবু বইটির লেখক কিন্তু রবীন্দ্রনাথ, এত সহজ নয়, আপনি টপস্টার, রবীন্দ্রনাথ নন—বলেছিলেন দেবকীকুমার
বাংলা ছবির এক সময়ের দাপুটে পরিচালক ছিলেন দেবকীকুমার বসু। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চিরকুমার সভা নাটকের দেবকীবাবু চিত্ররূপ দেওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছিলেন।
পর্ব-৯: ‘পঞ্চতপা’ ছবিতে ক্রেনে চড়ে শ্যুটিং করতে গিয়ে সে এক অদ্ভুত কাণ্ড
একটি দৃশ্যের শর্ট নেওয়া হবে ক্রেনে চড়ে। ক্রেনে উঠেছেন ছবির চারজন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন দু’জন শিল্পী ছবির নায়িকা অরুন্ধতী দেবী এবং সহনায়ক প্রশান্ত কুমার আর রয়েছেন পরিচালক অসিত সেন ও ক্যামেরাম্যান।
পর্ব-৮: পরিচালক উত্তমকুমারের আত্মপ্রকাশ কীভাবে?
ছায়াছবি প্রতিষ্ঠানের ব্যানারে যখন ‘শুধু একটি বছর’ ছবির কাজ সলিল দত্ত শুরু করেছিলেন তখন তিনিই পরিচালক ছিলেন। তাঁর সঙ্গে খুবই বন্ধুত্ব ছিল মহানায়ক উত্তমকুমারের।
পর্ব-৭: পাছে কাজটা হাতছাড়া হয়, চরিত্রের প্রয়োজনে সবার অজান্তে ঘোড়ায় চড়া শিখেছিলেন উত্তমকুমার
উত্তমকুমার প্রসঙ্গে নরেশ মিত্র বলেছিলেন, ‘উত্তম যে একটি অসাধারণ অভিনেতা হবে আমি বউ ঠাকুরানীর হাট ছবি তৈরি করার সময় ভালোভাবে বুঝতে পেরেছিলাম।
পর্ব-৬: সবাক যুগের প্রথম দেবদাস প্রমথেশ বড়ুয়া
বিমর্ষ হয়ে এক বিকেলে প্রমথেশ বড়ুয়া জানালেন, দেবদাস করার শিল্পী তিনি খুঁজে পাচ্ছেন না। প্রমথেশের কথা শুনে বীরেন্দ্রনাথ সরকার মুচকি হেসে বললেন, ‘আমি দেবদাস পেয়ে গেছি৷’
পর্ব-৫: অঞ্জন চৌধুরির লেখা গল্প নিয়ে বহু পরিচালক সফল হয়েছেন
যশস্বী পরিচালক অঞ্জন চৌধুরির ছবি হীরক জয়ন্তী৷ অঞ্জন চৌধুরি নিজের লেখা কাহিনি নিয়েই ছবি করেন৷ তাঁর চিত্রনাট্য ও সংলাপ তিনিই রচনা করেন৷ পরিচালক হয়ে অবতীর্ণ হওয়ার পর তাঁর জীবদ্দশায় তিনি অত্যন্ত সফল চিত্রপরিচালক৷ এমনকী তাঁর লেখা গল্প নিয়ে বহু পরিচালক সফল ছবি করে গিয়েছেন। সেই তালিকায় আছে 'অনুরাগের ছোঁয়া', 'অভিমান', 'বৌমা', 'অমর সঙ্গী', 'মঙ্গলদীপ', 'অভাগিনী', 'মেজবউ', 'বন্দিনী', 'শঠে শাঠ্যং', 'নবাব' প্রভৃতি ছবি। অঞ্জন চৌধুরি পরিচালিত পরপর তিনটি ছবি বাম্পার হিট—'শত্রু', 'গুরুদক্ষিণা' এবং 'ছোটবউ'৷ এবারে তিনি নিজের...
পর্ব-৪: বাংলা ছবিতে প্রথম রবীন্দ্রসংগীতের ব্যবহার
স্বনামধন্য প্রযোজক বীরেন্দ্রনাথ সরকারের নিজস্ব প্রতিষ্ঠান নিউ থিয়েটার্স প্রাইভেট লিমিটেড। হাতিমার্কা লোগোর ব্যানারে তিনি যে ছবিগুলো প্রযোজনা করছেন, তেমনি একটি ছবির নাম হল 'মুক্তি'। এই ছবির পরিচালক প্রমথেশ বড়ুয়া। কাহিনিকার প্রমথেশ বড়ুয়া, ফণী মজুমদার এবং সজনীকান্ত দাস। ছবির সংগীত পরিচালক পঙ্কজকুমার মল্লিক। প্রমথেশ বড়ুয়ার বহুদিনের সাধ ছিল রবীন্দ্রনাথের কোনও কবিতার যদি সুর করে তাঁর ছবিতে গানের জন্য ব্যবহার করতে পারা যায়, তাহলে খুব ভালো হয়। সেইমতো তিনি পঙ্কজকুমার মল্লিককে দিয়ে রবীন্দ্রনাথের 'দিনের শেষে ঘুমের...
পর্ব-৩:’দীপার প্রেম’ ছবির সূত্রে প্রযোজক-পরিচালকের বিবাদ
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের বহুপঠিত একটি ছোটগল্পের নাম 'দীপার প্রেম'। সেই গল্প নিয়ে অরুন্ধতী দেবী একটি ছবি পরিচালনা শুরু করেছিলেন। অভিনেত্রী অরুন্ধতী দেবী ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি ছবি পরিচালনা করেছেন। যার মধ্যে ছিল ছুটি, পদিপিসির বর্মীবাক্স, মেঘ ও রৌদ্র প্রভৃতি। দীপার প্রেম ছবির প্রযোজক হলেন প্রখ্যাত প্রযোজক আর ডি বানশালের ছেলে কমল বানশাল। নাম ভূমিকায় অর্থাৎ দীপার চরিত্রে মুনমুন সেন৷ তিনি ব্রাহ্মণ পরিবারের শিক্ষিত সুন্দরীর চরিত্রে। তিনি যাকে ভালোবাসেন সেই দেবপ্রিয় নিচুজাতের যুগী সম্প্রদায়ের। সেই চরিত্রে তাপস...