ছবি প্রতীকী
পরিবহণ দফতরের ডিপোয় পড়ে থাকা বাসগুলিকে রাস্তায় নামতে চাইছে রাজ্য সরকার। এক্ষেত্রে পরিবহণ দফতর বাসগুলিকে পথে নামাতে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) মডেলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরিবহণমন্ত্রী স্নেহাশিস চক্রবর্তীর কথায়, “ভবিষ্যতে পিপিপি মডেলে বাস চালবে। আশা করা হচ্ছে, তাড়াতাড়িই এ ব্যাপারে পরিবহণ দফতর সঠিক পদক্ষেপ করবে।’’ এ নিয়ে একাংশের মতে, এই উদ্যোগ আসলে সরকারি পরিবহণ ব্যবস্থার বেসরকারিকরণের প্রথম ধাপ। যদিও এর আগে বাম জমানাতেও এরকম উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। তখন কলকাতা স্টেট ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশন, দক্ষিণবঙ্গ পরিবহণ নিগম এবং ওয়েস্ট বেঙ্গল ট্রান্সপোর্ট ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের কিছু বাস পিপিপি মডেলে ফ্র্যানচাইজির মাধ্যমে পথে নেমেছিল। যদিও তা সফল হয়নি।
আরও পড়ুন:
শিশু হ্যান্ড, ফুট অ্যান্ড মাউথ ডিজিজ-এ ভুগছে? কষ্টকর হলেও ভয়ের কিছু নেই, হোমিওপ্যাথিতে রয়েছে সমাধান
মহাভারতের আখ্যানমালা, পর্ব-৩৫: বাহুকরূপী নলের রথ ঋতুপর্ণরাজাকে নিয়ে তীব্র বেগে বিদর্ভের পথে চলল
পরিবহণ দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, এ ক্ষেত্রে ওয়েস্ট বেঙ্গল ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশনের পড়ে থাকা বাসকে বেসরকারি হাতে তুলে দেওয়ার কথা বিবেচনা করা হচ্ছে। সম্ভবত পুজোর পরেই প্রথম ধাপে পিপিপি মডেলে ১০০টি বাস চলবে। দ্বিতীয় ধাপে আরও ১২০টি বাসকে নামানো হবে। এ ভাবে মোট ৪০০টি বাসকে চালানোর পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে।
এক্ষেত্রে রাজ্য সরকারকে বেসরকারি বাস মালিকদের পক্ষ থেকে কিছু শর্ত দেওয়া হয়েছে। যেমন: গাড়ি ইউরো-চার পর্যায়ের হতে হবে। যে রুটে পিপিপি মডেলে বাস চলবে, সেই রুটে সরকারি চলবে না। ভাড়া বাবদ নির্দিষ্ট টাকা প্রতি মাসে পরিবহণ দফতরের হাতে দিতে হবে। বাস পরিচালনা করবেন বেসরকারি চালক ও কন্ডাক্টররা। বেসরকারি পক্ষই গাড়ি সারানো, কাগজপত্র নবীকরণ ও কর্মীদের বেতন দেবে। এছাড়া আরও কয়েটি শর্ত রাখা হয়েছে।
এক্ষেত্রে রাজ্য সরকারকে বেসরকারি বাস মালিকদের পক্ষ থেকে কিছু শর্ত দেওয়া হয়েছে। যেমন: গাড়ি ইউরো-চার পর্যায়ের হতে হবে। যে রুটে পিপিপি মডেলে বাস চলবে, সেই রুটে সরকারি চলবে না। ভাড়া বাবদ নির্দিষ্ট টাকা প্রতি মাসে পরিবহণ দফতরের হাতে দিতে হবে। বাস পরিচালনা করবেন বেসরকারি চালক ও কন্ডাক্টররা। বেসরকারি পক্ষই গাড়ি সারানো, কাগজপত্র নবীকরণ ও কর্মীদের বেতন দেবে। এছাড়া আরও কয়েটি শর্ত রাখা হয়েছে।