ছবি প্রতীকী
দেশের নানা ব্যাঙ্কে বেওয়ারিশ টাকার পরিমাণ বেড়েই চলেছে। সেই প্রচুর পরিমাণ বেওয়ারিশ টাকার দাবিদার খুঁজতে এ বার অভিযান চালাতে সচেষ্ট হচ্ছে আরবিআই।
সূত্র থেকে জানা গিয়েছে, যে সব রাজ্য থেকে সবচেয়ে বেশি বেওয়ারিশ টাকা জমা পড়েছে এমন মোট আটটি রাজ্যের উপরই আরবিআইয়ের নজর রয়েছে। যে রাজ্যগুলি থেকে সবচেয়ে বেশি বেওয়ারিশ টাকা জমা পড়েছে সেগুলি হল— তামিলনাড়ু, পঞ্জাব, গুজরাত, মহারাষ্ট্র, পশ্চিমবঙ্গ, কর্নাটক, বিহার, তেলঙ্গনা ও অন্ধ্রপ্রদেশ। আরবিআইয়ের নিয়ম অনুযায়ী, যদি কোনও গ্রাহক ১০ বছর নিজের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে লেনদেন না করেন, তা হলে সেই অ্যাকাউন্টে জমা টাকাকে বেওয়ারিশ ঘোষণা করা হয়। যে সব ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে কোনও রকম লেনদেন হয় না, সেই অ্যাকাউন্ট ‘ডরম্যান্ট’ বা নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়।
২০২০-২১ অর্থবর্ষে বিভিন্ন ব্যাঙ্কগুলিতে যে পরিমাণ বেওয়ারিশ টাকা জমা পড়েছিল তার পরিমাণ ৩৯ হাজার ২৬৪ কোটি। আরবিআইয়ের তথ্য বলছে, ২০২১-২২ অর্থবর্ষে তাদের ভাণ্ডরে বেওয়ারিশ টাকার পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৮ হাজার ২৬২ কোটি টাকা। আরবিআই জানিয়েছে, ব্যাঙ্কের মাধ্যমে গ্রাহকদের মধ্যে সচেতনতা অভিযান চালানো সত্ত্বেও বেওয়ারিশ টাকার পরিমাণ বেড়েই চলেছে।
সূত্র থেকে জানা গিয়েছে, যে সব রাজ্য থেকে সবচেয়ে বেশি বেওয়ারিশ টাকা জমা পড়েছে এমন মোট আটটি রাজ্যের উপরই আরবিআইয়ের নজর রয়েছে। যে রাজ্যগুলি থেকে সবচেয়ে বেশি বেওয়ারিশ টাকা জমা পড়েছে সেগুলি হল— তামিলনাড়ু, পঞ্জাব, গুজরাত, মহারাষ্ট্র, পশ্চিমবঙ্গ, কর্নাটক, বিহার, তেলঙ্গনা ও অন্ধ্রপ্রদেশ। আরবিআইয়ের নিয়ম অনুযায়ী, যদি কোনও গ্রাহক ১০ বছর নিজের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে লেনদেন না করেন, তা হলে সেই অ্যাকাউন্টে জমা টাকাকে বেওয়ারিশ ঘোষণা করা হয়। যে সব ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে কোনও রকম লেনদেন হয় না, সেই অ্যাকাউন্ট ‘ডরম্যান্ট’ বা নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়।
২০২০-২১ অর্থবর্ষে বিভিন্ন ব্যাঙ্কগুলিতে যে পরিমাণ বেওয়ারিশ টাকা জমা পড়েছিল তার পরিমাণ ৩৯ হাজার ২৬৪ কোটি। আরবিআইয়ের তথ্য বলছে, ২০২১-২২ অর্থবর্ষে তাদের ভাণ্ডরে বেওয়ারিশ টাকার পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৮ হাজার ২৬২ কোটি টাকা। আরবিআই জানিয়েছে, ব্যাঙ্কের মাধ্যমে গ্রাহকদের মধ্যে সচেতনতা অভিযান চালানো সত্ত্বেও বেওয়ারিশ টাকার পরিমাণ বেড়েই চলেছে।
আরবিআই জানিয়েছে, এমন অনেক গ্রাহক আছেন যাঁরা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলার পরেও দীর্ঘ সময় ধরে সেই অ্যাকাউন্টে লেনদেন করেন না। এমনকি, অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়ার কোনও আগ্রহও দেখান না। সচেতনতা প্রচার চালানো সত্ত্বেও এই ধরনের অ্যাকাউন্টের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। বেওয়ারিশ টাকার পরিমাণ কেন বাড়ছে? এর উত্তর খুঁজতে গিয়ে আরবিআই দেখেছে, এর অনেকগুলি কারণ রয়েছে। যেমন, কোনও অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের মৃত্যু হওয়া, পরিবারের লোকেদের ওই ব্যক্তির অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে অবহিত না হওয়া, ভুল ঠিকানা বা অ্যাকাউন্টে কোনও নমিনি না থাকা ইত্যাদি সেই সব কারণগুলির মধ্যে অন্যতম।
যদি কোনও গ্রাহকের দাবিহীন টাকা আরবিআইয়ের ‘ডেফ’ অ্যাকাউন্টে জমা পড়ে যায়, সেই টাকা ফেরত পেতে হলে যে ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট রয়েছে, গ্রাহককে সেই ব্যাঙ্কের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।
দাবিহীন টাকা সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানা যায় ব্যাঙ্কের ওয়েবসাইটে। সেই টাকা ফেরত পেতে হলে অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের প্যান কার্ড, জন্ম, তারিখ, নাম এবং ঠিকানা দিয়ে ওই ওয়েবসাইট থেকেই সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির দাবিহীন টাকা সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে।
যদি কোনও গ্রাহকের দাবিহীন টাকা আরবিআইয়ের ‘ডেফ’ অ্যাকাউন্টে জমা পড়ে যায়, সেই টাকা ফেরত পেতে হলে যে ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট রয়েছে, গ্রাহককে সেই ব্যাঙ্কের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।
দাবিহীন টাকা সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানা যায় ব্যাঙ্কের ওয়েবসাইটে। সেই টাকা ফেরত পেতে হলে অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের প্যান কার্ড, জন্ম, তারিখ, নাম এবং ঠিকানা দিয়ে ওই ওয়েবসাইট থেকেই সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির দাবিহীন টাকা সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে।