
বইয়ের প্রচ্ছদ ও লেখিকা শম্পা সাহা।
‘এসব কথা বলতে নেই’ এর পর ‘যে সব কথা হয় না বলা’! প্রথম বইতে ছিল যৌন স্বাস্থ্য ও যৌনতা বিষয়ের উপর আলোকপাত। শম্পা সাহার
লেখা এই বইটিতে আলোচনা হয়েছে আরও বিস্তারিত। এই বইয়ে বিভিন্ন যৌন সমস্যা নিয়ে যেমন আলাপ আলোচনা হয়েছে, তেমনি মানুষের যৌন জীবনের নানা দিক, নানা যৌনক্রিয়াকলাপের বিজ্ঞান সম্মত পদ্ধতি ও প্রচলিত অভ্যাসগুলোর ঠিক-ভুল নিয়েও তথ্য সমৃদ্ধ আলোচনা হয়েছে!
লেখা এই বইটিতে আলোচনা হয়েছে আরও বিস্তারিত। এই বইয়ে বিভিন্ন যৌন সমস্যা নিয়ে যেমন আলাপ আলোচনা হয়েছে, তেমনি মানুষের যৌন জীবনের নানা দিক, নানা যৌনক্রিয়াকলাপের বিজ্ঞান সম্মত পদ্ধতি ও প্রচলিত অভ্যাসগুলোর ঠিক-ভুল নিয়েও তথ্য সমৃদ্ধ আলোচনা হয়েছে!
যারা কিশোর-কিশোরী, তাদের সঙ্গে সঙ্গে সদ্য যুবক-যুবতী এবং বিবাহিত থেকে শুরু করে প্রৌঢ়ত্বে পৌঁছেও যে যৌন জীবনের প্রশ্ন তারও উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। এক কথায় যৌন জীবনের সব প্রশ্নের সুস্থ ও বিজ্ঞান সম্মত উত্তর এই ‘যেসব কথা হয় না বলা’ বইটি।
আরও পড়ুন:

বিখ্যাতদের বিবাহ-বিচিত্রা, পর্ব-১৩: রাগ অনুরাগের বন্ধন, ডিএইচ লরেন্স ও ফ্রিডা

গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি, পর্ব-১০৯: কী ছিল চিঠিতে, উত্তর লিখতে গিয়ে উত্তেজনায় রবীন্দ্রনাথের হাত কেঁপেছিল
আশা করা যায়, বহু অজানা প্রশ্নের উত্তর পেলে সমাজ থেকে যৌনতা সম্বন্ধিত কৌতুহল যেমন কমবে, তেমনি কমবে যৌনতা সম্পর্কিত ক্রাইমও! শম্পা সাহার লেখা ‘যে সব কথা হয় না বলা’ বইটির প্রকাশক পালক। বইমেলা ছাড়াও সর্বত্র পাওয়া যাচ্ছে। দাম ২৫০ টাকা।
আরও পড়ুন:

সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৮৫: সুন্দরবনের পাখি — মাছরাঙা

দশভুজা, সরস্বতীর লীলাকমল, পর্ব-৪৮: প্রতিভা দেবী—ঠাকুরবাড়ির সরস্বতী
‘যে সব কথা হয় না বলা’ বইটি লিখেছেন শম্পা সাহা। শম্পা শুঁড়াকন্যা বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষিকা। পাশাপাশি তিনি একজন সেক্সুয়াল হেল্থ ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবেও পরিচিত মুখ। আবৃত্তি, পরিবেশবিদ্যা ও সাইকোলজিতে স্নাতকোত্তর! পড়াশোনা করেছেন মেডিটেশন, এনার্জি হিলিং, মাইন্ডফুল ইন্টিমেসি, সেক্সুয়াল সাইকোলজি, মেন্টাল হেলথ ও কাপল থেরাপি নিয়েও। আবার ভালোবাসার টানে কখনও কবিতা, কখনও গল্প, উপন্যাস আবার কখনও প্রবন্ধ লেখালেখি করেন। তাঁর লেখা কয়েকটি উল্লেখযোগ্য বই হল: ‘নিখিলেশ তোমাকে’, ‘এলোমেলো গল্পগাথা’, ‘কলমে জীবন প্রবাহ’ ছাড়াও ‘বাহারে বিজ্ঞান’, ‘এসব কথা বলতে নেই’ এর পর ‘যে সব কথা হয় না বলা’! মূলত চাকরি, পড়াশোনা, সচেতনতা বিষয়ক কর্মশালা ও তার ফাঁকে ফাঁকেই লেখালেখি করেন তিনি। এই বই প্রকাশের মূল উদ্দেশ্য, সমাজের সবচেয়ে বড় দুই অন্ধকার ক্ষেত্র, মানসিক এবং যৌন স্বাস্থ্য নিয়ে জনসচেতনতা গড়ে তোলা।