বাংলাদেশের চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে কন্টেনার ডিপোতে ভয়াবহ আগুন লেগেছে। এই দুর্ঘটনায় অগ্নিকাণ্ডে ঝলসে কমপক্ষে। ৪৯ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে খবর। আশঙ্কা করা হচ্ছে, মৃতের সংখ্যা আরও অনেক বাড়তে পারে। ডিপোর কর্মী, পুলিশ এবং দমকলের কর্মী-সহ প্রায় দেড়শোর বেশি আহত হয়েছেন। এঁদের মধ্যে বেশির ভাগেরই চিকিৎসা চলছে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। এখনও পর্যন্ত ফায়ার সার্ভিসের ৬ জন নিহত এবং ২১ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ডিপোয় শনিবার বাংলাদেশের স্থানীয় সময় রাত ১১টা নাগাদ পর পর বিস্ফোরণ হয়। এতে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে ডিপোতে। পুলিশ এবং দমকল বিভাগের প্রাথমিক অনুমান, কন্টেনারে মজুত থাকা রাসায়নিক থেকেই একের পো এক ভয়ঙ্কর বিস্ফোরণ ঘটেছে। পরে সেই আগুন ডিপোর একাধিক জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে। বিস্ফোরণের তীব্রতা এতটাই গভীর ছিল যে, আশপাশের অনেক বাড়ি-ঘরের জানলার কাচও ভেঙে গিয়েছে। এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রামের দমকল বিভাগের সহ-অধিকর্তা মহম্মদ ফারুক হোসেন শিকদারের বক্তব্য, আগুন নেভানোর কাজে দমকলের ১৯টি ইঞ্জিনকে কাজে লাগানো হয়েছে। তবে এখনও আগুনকে নিয়ন্ত্রণে আনা যায়নি। ফায়ার সার্ভিসের বক্তব্য, ঘটনাস্থলে মালিকপক্ষের কোনও ব্যক্তি উপস্থিত না থাকায় কনটেইনার ডিপোতে কী ধরনের কেমিক্যাল আছে, তা জানতে পারছে না ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকারী দল। ফলে উদ্ধারকার্য চালাতে সমস্যা হচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ডিপোয় শনিবার বাংলাদেশের স্থানীয় সময় রাত ১১টা নাগাদ পর পর বিস্ফোরণ হয়। এতে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে ডিপোতে। পুলিশ এবং দমকল বিভাগের প্রাথমিক অনুমান, কন্টেনারে মজুত থাকা রাসায়নিক থেকেই একের পো এক ভয়ঙ্কর বিস্ফোরণ ঘটেছে। পরে সেই আগুন ডিপোর একাধিক জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে। বিস্ফোরণের তীব্রতা এতটাই গভীর ছিল যে, আশপাশের অনেক বাড়ি-ঘরের জানলার কাচও ভেঙে গিয়েছে। এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রামের দমকল বিভাগের সহ-অধিকর্তা মহম্মদ ফারুক হোসেন শিকদারের বক্তব্য, আগুন নেভানোর কাজে দমকলের ১৯টি ইঞ্জিনকে কাজে লাগানো হয়েছে। তবে এখনও আগুনকে নিয়ন্ত্রণে আনা যায়নি। ফায়ার সার্ভিসের বক্তব্য, ঘটনাস্থলে মালিকপক্ষের কোনও ব্যক্তি উপস্থিত না থাকায় কনটেইনার ডিপোতে কী ধরনের কেমিক্যাল আছে, তা জানতে পারছে না ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকারী দল। ফলে উদ্ধারকার্য চালাতে সমস্যা হচ্ছে।
16+ dead and 200+ severely wounded by terrible explosion and fire at a large container deport, port city Chittagong.
Death tool is increasing, and fire till now not in control.
My heartfelt condolences and sympathies go to victims families. #chittagongfire pic.twitter.com/8TPCacoNhV
— Ershad Khan (@ershadkhandu) June 5, 2022