শুক্রবার ২২ নভেম্বর, ২০২৪


রোনাল্ডো এবং জর্জিনা।

তিন তিন বার ‘মিসক্যারেজ’ হয় ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর বান্ধবী জর্জিনা রদ্রিগেজের। আর চতুর্থ বার যমজ সন্তান জন্ম দেওয়ার সময় এক সন্তান মারা যায়। সেই সময় যে মানসিক কষ্টের মধ্যে দিয়ে তাঁদের যেতে হয়েছে, সেই কথা প্রকাশ্যে আনলেন জর্জিনা। নেটফ্লিক্সের ‘আই অ্যাম জর্জিনা’ নামে একটি শো-য়ে এই কথা জানান তিনি।
রোনাল্ডো মানেই মাঠে আগ্রাসী মনোভাব। গোলের পর লাফিয়ে উঠে উচ্ছ্বাস। ৩৮ বছর বয়সেও গোল করার জন্য তিনি প্রস্তুত। কিন্তু এর বাইরে আরও এক রোনাল্ডো আছেন। যিনি সন্তানের মৃত্যুতে ভেঙে পড়েন। বান্ধবীর পাশে দাঁড়াতে খেলা ছেড়ে দেশে ফেরেন। এই অচেনা রোনাল্ডোকেই চেনালেন জর্জিনা।

গত বছর এপ্রিল মাসে যমজ সন্তান জন্ম দেওয়ার কথা ছিল জর্জিনার। কিন্তু সেই সময় মেয়ে বেলার জন্ম হলেও ছেলের মৃত্যু হয়। জর্জিনা কথায়, “আল্ট্রাসাউন্ড করাতে যেতে খুব ভয় করত আমার। তিন বার গর্ভেই সন্তান নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। তাই প্রতি বার আল্ট্রাসাউন্ড করানোর সময় ভয়ে কেঁপে যেতাম, ভেঙে পড়েছিলাম। বুঝতে পারতাম না ঠিক কী করা উচিত।” কন্যা বেলাকে নিয়ে বাড়ি ফিরে বাকি সন্তানদের পারেননি যে, পুত্রসন্তান আর নেই। বলেছিলেন, ও পরে আসবে।
আরও পড়ুন:

নারীর যৌনাকাঙ্ক্ষা সপ্তাহের ঠিক কোন দিনে তীব্র হয়, জানাল সমীক্ষা

আখের রস না ডাবের জল, কোন পানীয়তে পাওয়া যাবে বেশি পুষ্টি

নেটফ্লিক্সের শো-টি মুক্তি পাবে ২৪ মার্চ। সেই শো-য়ে জর্জিনা জানাবেন তাঁর এবং রোনাল্ডোর সেই সময়ের কথা। রোনাল্ডো একটি সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, সেই সময় তাঁর মনের অবস্থা কেমন ছিল। রোনাল্ডো জানিয়েছিলেন, বাবা এবং সন্তানের চিতাভস্ম রাখা আছে তাঁর বাড়িতে। তাঁর কথায়, “সারা জীবন রেখে দেব এটা আমার কাছে। কখনও ভাসিয়ে দেব না। বাড়ির নীচে একটা চার্চ আছে। সেখানে রেখেছি দু’জনের চিতাভস্ম। আমি ওদের সঙ্গে রোজ কথা বলি। আমার মনে হয় ওরা আমার পাশেই আছে।”

সেই সাক্ষাৎকারেই রোনাল্ডো জানান, তাঁর সন্তানের মৃত্যুর পর বাড়ির অবস্থার কথা। তিনি জানান, “জর্জিনা বাড়ি ফেরার পর অন্য সন্তানরা বলতে থাকে, আর এক জন কোথায়? যখন ওরা সবটা জানতে পারে তখন ওদের বিষয়টি মেনে নিতে সময় লেগেছিল।”
আরও পড়ুন:

পঞ্চমে মেলোডি, পর্ব-৩: ‘তিসরি মঞ্জিল’ ছিল পঞ্চমের প্রথম অগ্নিপরীক্ষা

স্বাদে-আহ্লাদে: কুলের আচারের নাম শুনলে জিভে জল আসে? রইল সহজ রেসিপি

নেটফ্লিক্সের শো-টি মুক্তি পাবে ২৪ মার্চ। সেই শো-য়ে জর্জিনা জানাবেন তাঁর এবং রোনাল্ডোর সেই সময়ের কথা। রোনাল্ডো একটি সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, সেই সময় তাঁর মনের অবস্থা কেমন ছিল। রোনাল্ডো জানিয়েছিলেন, বাবা এবং সন্তানের চিতাভস্ম রাখা আছে তাঁর বাড়িতে। তাঁর কথায়, “সারা জীবন রেখে দেব এটা আমার কাছে। কখনও ভাসিয়ে দেব না। বাড়ির নীচে একটা চার্চ আছে। সেখানে রেখেছি দু’জনের চিতাভস্ম। আমি ওদের সঙ্গে রোজ কথা বলি। আমার মনে হয় ওরা আমার পাশেই আছে।”

সেই সাক্ষাৎকারেই রোনাল্ডো জানান, তাঁর সন্তানের মৃত্যুর পর বাড়ির অবস্থার কথা। তিনি জানান, “জর্জিনা বাড়ি ফেরার পর অন্য সন্তানরা বলতে থাকে, আর এক জন কোথায়? যখন ওরা সবটা জানতে পারে তখন ওদের বিষয়টি মেনে নিতে সময় লেগেছিল।”

Skip to content