রবিবার ২৪ নভেম্বর, ২০২৪


ছবি প্রতীকী

পরিবারের খুদে সদস্যদের প্রতিরোধশক্তি বাড়াতে নানা ধরনের চেষ্টা চলে ঘরে ঘরে। প্রতিরোধ ক্ষমতা যে শক্তিশালী হওয়া দরকার তা করোনার অতিমারি আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে। বুঝিয়ে দিয়েছে প্রতিরোধশক্তি বাড়ানোর বিষয়ে আমাদের অনেক বেশি সচেতন হতে হবে। এই পরিস্থিতিতে ছোট থেকেই শিশুদের কয়েকটি অভ্যাস শেখাতে পারলে কিন্তু তাদের প্রতিরোধশক্তি ধীরে ধীরে বেড়ে যায়।
 

কোন কোন দিকে বাড়তি নজর দেবেন?

 

ফাইবারযুক্ত খাবার

সন্তানের রোজকার পাতে এমন কিছু খাবার খাওয়ার অভ্যাস করান, যাতে ফাইবার পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকে। এতে ওদের হজমশক্তি ক্রমশ বাড়বে। বেশি হবে প্রতিরোধ ক্ষমতাও। ডাল, সব্জিতে কিন্তু যথেষ্ট পরিমাণ ফাইবার থাকে।

আরও পড়ুন:

বিশ্বসেরাদের প্রথম গোল, পর্ব-২: পর্তুগালের ‘কালো চিতা’

মাছের ডিম বার্ধক্যের ছাপ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়! মাছের ডিমের এই অবাক করা গুণের কথা জানতেন?

 

পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম

শিশুকে ঘড়ি ধরে ঘুমনোর অভ্যাস ক্রান। মনে রাখতে হবে, পর্যাপ্ত ঘুম না পেলে নিয়ম মেনেও লাভের লাভ কিছুই হয় না। সুস্থ শরীরের জন্য রাতে ৮ ঘণ্টা ঘুম ভীষণ ভাবে দরকার।
 

রোজ পাতে থাকুক শাক-সব্জি

ছোট থেকেই শাক-সব্জি খাওয়া অভ্যাস করান। ভিটামিন, মিনারেল সহ একাধিক অতি দরকারি উপাদান শরীরে প্রবেশ এসব নিয়মিত খেলে।

চেনা দেশ অচেনা পথ, পর্ব-১: ছুটি ও ছোটা ছুটি

উত্তম কথাচিত্র, পর্ব-১৯: দেখতে দেখতে ‘সদানন্দের মেলা’

 

জলপান

জল খেতে হবে বার বার। ও যেন ছোট থেকে নিজেই জল খায়, এমন অভ্যাস করাতে হবে। শরীর ঠিক মতো জল পেলে রোগের সঙ্গে লড়াই করার শক্তি পাবে।
 

পরিচ্ছন্নতা

সুস্বাস্থ্যের জন্য পরিচ্ছন্নতা কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা সন্তানকে শেখান। খেলে এসে হাত-মুখ পরিষ্কার করা, খাওয়ার আগে হাত ধোয়া, খাওয়ার পর ব্রাশ করা, স্নান করা প্রভৃতি যেন প্রথম থেকেই অভ্যাস হয়ে যায় সেই চেষ্টা করতে হবে। তবেই সঠিক প্রতিরোধশক্তি বাড়ানো সম্ভব।


Skip to content