ছবি প্রতীকী
ওষুধ খেতে না চাইলে বাচ্চাকে কীভাবে রাজি করাবেন?
শিশুদের ওষুধ খাওয়ানোর ব্যাপারে আরও কয়েকটি সতর্কবার্তা
কোভিশিল্ড টিকা নিয়েই মৃত্যু মেয়ের, হাজার কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে বিল গেটসকে নোটিস বম্বে হাই কোর্টের
প্রসবের সময় বা জন্মের পর সদ্যোজাতের মৃত্যু হলে ৬০ দিনের ছুটি পাবেন কেন্দ্রীয় সরকারি মহিলা কর্মীরা
শিশুদের ওষুধ খাওয়ানোর সঙ্গে খাবারের সম্পর্ক
সাধারণভাবে প্রায় সব ওষুধই শিশুদের খাবারের আগে দিতে হয়। দুধ বা খাবার খাওয়ার পরে যেকোনও ওষুধ খাওয়ালেই শিশুদের একটা বমির প্রবণতা দেখা যায়। কখনও কখনও বমি হয়। তাই সব ওষুধই খাওয়ার আগে খাওয়ানো ভালো। এমনকি, যে ওষুধগুলো খালি পেটে খাওয়াতে নেই, যেমন— অ্যাসপিরিন, ব্যথার ওষুধ, আইব্রুফেন, ডাইক্লোফেনাক, স্টিরয়েড — এগুলোও হালকা কিছু খাইয়ে তার অন্তত ১৫ থেকে ২০ মিনিট পরে খাওয়ানো বিধেয়। মুখে বা জিভে লাগানোর ওষুধ যেমন মাউথ জেল, মাউথ ওয়াশ, কোট্রাইমাজল সবসময়ই খাবারের পরেই লাগানো উচিত।
ওষুধ খাওয়ানোর সঠিক নিয়ম
উত্তম কথাচিত্র, পর্ব-১: আলোছায়ায় ‘দৃষ্টিদান’
পর্ব-২০: শিল্পীর শৈল্পিকতায় মৎস্য সন্ধান
কোনও ওষুধ খেয়ে বমি করলে কি আবার সেই ওষুধ খাওয়ানো উচিত?
তরল ওষুধ ১৫ থেকে ২০ মিনিটে এবং ট্যাবলেট ২০ থেকে ৩০ মিনিটে ৮০-৯০% শোষিত হয়। সুতরাং তরল ওষুধ খাওয়ার কুড়ি মিনিট পরে এবং ট্যাবলেট খাবার আধঘণ্টা পরে বমি করলে পুনরায় সেই ওষুধ খাওয়াবার দরকার নেই। কিন্তু তার আগে বমি করে ফেললে বমি করার অন্তত আধঘন্টা পরে সেই ডোজ আবার খাওয়ানো যায়। তবে যে শিশুদের ওষুধ খাওয়ালেই বমি হয় তাদেরকে বমির জন্য ডমপেরিডন বা অনডেনসেট্রন সিরাপ বা ট্যাবলেট খাইয়ে অথবা ইনজেকশন দিয়ে তার আধঘন্টা পরে অন্য প্রয়োজনীয় ওষুধ দিতে হবে।
ছবি: সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে
যোগাযোগ: ৯৮৩০২৯৪৯৩২