করোনা পরিস্থিতির কারণে টানা দু’বছর বন্ধ ছিল তীর্থযাত্রা। এবছর করোনা পরিস্থিতি বেশ খানিকটা স্বাভাবিক হওয়ায় অক্ষয় তৃতীয়ার শুভলগ্নে খুলে দেওয়া হয় চার ধামের দ্বার। কেদারনাথ মন্দির দর্শনে তীর্থযাত্রীদের ভিড় চোখে পড়ার মতো। কিন্তু বর্তমানে সেই ভিড় সামাল দেওয়া অতটাও সহজ হচ্ছে না উত্তরাখণ্ড প্রশাসনের পক্ষে। কোভিড-১৯ এবং তীর্থযাত্রীদের ভিড় সামাল দিতে ইতিমধ্যেই রুদ্রপ্রয়াগ ও কেদারনাথ মন্দিরের ভিআইপি দর্শনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। মন্দিরে যাওয়ার জন্য রয়েছে হেলিকপ্টারের ব্যবস্থা। কিন্তু তা স্বত্ত্বেও তীর্থযাত্রীদের লাইন ছিল চোখে পড়ার মতো। স্থানীয়রা জানাচ্ছেন, যে এইরকম ভিড় তাঁরা আগে কখনও দেখেননি।
সরকারি এক কর্মকর্তার কথায়, মুখ্যমন্ত্রী এবং রাজ্য সরকার ও প্রশাসনের তরফে বারবার অনুরোধ করা হলেও সেই অনুরোধ যেন শুনতেই পাচ্ছেন না তীর্থযাত্রীরা। যতদিন যাচ্ছে এই ভিড়টা আরও বাড়ছে। টানা দুবছর করোনা পরিস্থিতির কারণে বন্ধ থাকার পর এবার ফের এই তীর্থযাত্রাগুলি শুরু হয়েছে। অক্ষয় তৃতীয়ার শুভলগ্নে খুলে দেওয়া হয়েছে চার ধামের মন্দিরের প্রবেশদ্বার। গত ৬ মে কেদারনাথ মন্দির ও ৮ মে বদ্রীনাথ মন্দিরের প্রবেশদ্বার খুলে দেওয়া হয়েছে। আর তাতেই উপচে পড়ছে ভিড়। উত্তরাখণ্ড সরকারের বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, প্রতিদিন গঙ্গোত্রী ধামে যেতে পারবেন ৭০০০ তীর্থযাত্রী। অন্যদিকে কেদারনাথে যেতে পারবেন ১২,০০০ তীর্থযাত্রী, বদ্রীনাথে যাওয়ার জন্য ১৫,০০০ তীর্থযাত্রীকে এবং যমুনোত্রী ধামে যাওয়ার জন্য ৪,০০০ তীর্থযাত্রীকে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। সরকারি পক্ষ থেকে প্রাথমিকভাবে ৪৫ দিনের জন্য এই ব্যবস্থা করা হলেও প্রয়োজনে তা বাড়ানো হতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি চারধাম যাত্রায় তীর্থযাত্রীদের ভিড় উপচে পড়ছে। আর এই অনিয়ন্ত্রিত ভিড়ের চাপেই গত ৬ দিনে মৃত্যু হয়েছে ৩৯ জন তীর্থযাত্রীর। জানা গিয়েছে, মৃতদের মধ্যে অনেকেই হৃদরোগের কারণে মারা গিয়েছেন। চারটি ধামের ১০ হাজার ফিট উচ্চতায় উঠতেই শ্বাসকষ্ট দেখা দেয় তীর্থযাত্রীদের। যার কারণে অনেকে অর্ধেক রাস্তাতেই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন।
সরকারি এক কর্মকর্তার কথায়, মুখ্যমন্ত্রী এবং রাজ্য সরকার ও প্রশাসনের তরফে বারবার অনুরোধ করা হলেও সেই অনুরোধ যেন শুনতেই পাচ্ছেন না তীর্থযাত্রীরা। যতদিন যাচ্ছে এই ভিড়টা আরও বাড়ছে। টানা দুবছর করোনা পরিস্থিতির কারণে বন্ধ থাকার পর এবার ফের এই তীর্থযাত্রাগুলি শুরু হয়েছে। অক্ষয় তৃতীয়ার শুভলগ্নে খুলে দেওয়া হয়েছে চার ধামের মন্দিরের প্রবেশদ্বার। গত ৬ মে কেদারনাথ মন্দির ও ৮ মে বদ্রীনাথ মন্দিরের প্রবেশদ্বার খুলে দেওয়া হয়েছে। আর তাতেই উপচে পড়ছে ভিড়। উত্তরাখণ্ড সরকারের বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, প্রতিদিন গঙ্গোত্রী ধামে যেতে পারবেন ৭০০০ তীর্থযাত্রী। অন্যদিকে কেদারনাথে যেতে পারবেন ১২,০০০ তীর্থযাত্রী, বদ্রীনাথে যাওয়ার জন্য ১৫,০০০ তীর্থযাত্রীকে এবং যমুনোত্রী ধামে যাওয়ার জন্য ৪,০০০ তীর্থযাত্রীকে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। সরকারি পক্ষ থেকে প্রাথমিকভাবে ৪৫ দিনের জন্য এই ব্যবস্থা করা হলেও প্রয়োজনে তা বাড়ানো হতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি চারধাম যাত্রায় তীর্থযাত্রীদের ভিড় উপচে পড়ছে। আর এই অনিয়ন্ত্রিত ভিড়ের চাপেই গত ৬ দিনে মৃত্যু হয়েছে ৩৯ জন তীর্থযাত্রীর। জানা গিয়েছে, মৃতদের মধ্যে অনেকেই হৃদরোগের কারণে মারা গিয়েছেন। চারটি ধামের ১০ হাজার ফিট উচ্চতায় উঠতেই শ্বাসকষ্ট দেখা দেয় তীর্থযাত্রীদের। যার কারণে অনেকে অর্ধেক রাস্তাতেই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন।