ছবি প্রতীকী, সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে।
আগামীকাল থেকে শুরু উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা। রাজ্য স্কুল শিক্ষা দফতর, রাজ্য প্রশাসন ও জেলা প্রশাসনের আধিকারিকদের সঙ্গে বিশেষ পর্যবেক্ষক নিয়োগ নিয়ে বৈঠক করেন সংসদের কয়েকজন প্রতিনিধি। বৈঠকে ঠিক হয়, ৬ হাজার ৬২৭টি পরীক্ষাকেন্দ্রে বিশেষ পর্যবেক্ষক নিয়োগ করা হবে। যদি কোনও কেন্দ্রে পর্যবেক্ষক নিয়োগ করা সম্ভব না হয়, সেক্ষেত্রে পর্ষদের নিয়োগ করা আধিকারিক থাকতে পারেন। পরীক্ষা প্রক্রিয়াকে সুষ্ঠ ভাবে পরিচালনার জন্য বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হল এই পর্যবেক্ষক গ্রহণের সিদ্ধান্ত। পর্যবেক্ষকরা পরীক্ষা পরিচালনার দায়িত্বে থাকবেন। পাশাপাশি বৈঠকে এও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, পরীক্ষাকেন্দ্রে মোবাইল ফোন নিয়ে প্রবেশ করা যাবে না।
এর আগে বহুবার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়ে যাওয়া নিয়ে বহু ঘটনা ঘটছে। তাই এবার সংসদ প্রথম থেকেই সতর্ক থাকতে চায়, যাতে এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হয়। যেদিন যে বিষয় পরীক্ষা সে দিন সেই বিষয়ের শিক্ষক পর্যবেক্ষক হিসাবে থাকতে পারবেন না। বৈঠকে জানানো হয়েছে, পরীক্ষাকক্ষে দু-জন করে পরিদর্শক থাকবেন। তার মধ্যে একজন পরীক্ষা কক্ষে ঘুরে ঘুরে নজর রাখবেন আর অন্যজন পরীক্ষা সংক্রান্ত অন্যান্য বিষয়গুলি দেখবেন। কোনও পরীক্ষার্থী মোবাইল ফোন নিয়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে ঢুকছেন কি না তাও দেখা দেখা হবে। পরিদর্শকের বিরুদ্ধে নজরদারির গাফিলতির অভিযোগ উঠলে কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এমনকী পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর থেকে শেষ পর্যন্ত কোনও শিক্ষক বা অশিক্ষক কর্মীরা বাইরে বরতে পারবেন না।
এর আগে বহুবার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়ে যাওয়া নিয়ে বহু ঘটনা ঘটছে। তাই এবার সংসদ প্রথম থেকেই সতর্ক থাকতে চায়, যাতে এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হয়। যেদিন যে বিষয় পরীক্ষা সে দিন সেই বিষয়ের শিক্ষক পর্যবেক্ষক হিসাবে থাকতে পারবেন না। বৈঠকে জানানো হয়েছে, পরীক্ষাকক্ষে দু-জন করে পরিদর্শক থাকবেন। তার মধ্যে একজন পরীক্ষা কক্ষে ঘুরে ঘুরে নজর রাখবেন আর অন্যজন পরীক্ষা সংক্রান্ত অন্যান্য বিষয়গুলি দেখবেন। কোনও পরীক্ষার্থী মোবাইল ফোন নিয়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে ঢুকছেন কি না তাও দেখা দেখা হবে। পরিদর্শকের বিরুদ্ধে নজরদারির গাফিলতির অভিযোগ উঠলে কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এমনকী পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর থেকে শেষ পর্যন্ত কোনও শিক্ষক বা অশিক্ষক কর্মীরা বাইরে বরতে পারবেন না।