পুতিন ও জো বাইডেন। ছবি সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে
বৃহস্পতিবার আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এনবিসি নিউজ যে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, ‘আমেরিকানদের ইউক্রেন ছেড়ে বেরিয়ে আসা উচিত। বিশ্বের বৃহত্তম সেনাবাহিনীর সঙ্গে আমরা মোকাবিলা করছি। এটা একেবারেই ভিন্ন পরিস্থিতি। যে কোনও মুহূর্তে যে কোনও দিকে যেতে পারে এই পরিস্থিতি। তাই ইউক্রেনে বসবাসকারী আমেরিকানদের দেশ ত্যাগ করাই শ্রেয়’। মূল চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে বাইডেনের এই বক্তব্যকে ঘিরেই। তবে কি সত্যিই ঘনিয়ে এলো যুদ্ধ!
বাইডেন পরিষ্কার জানিয়েছেন, ‘কোনও ভাবেই ইউক্রেনে সেনা পাঠাবে না আমেরিকা। রাশিয়ার আক্রমণের পর যদি আমেরিকাবাসীকে উদ্ধারের জন্য সেনা পাঠানোর প্রয়োজন হয় তাহলেও নয়’। তাঁর বক্তব্য, ‘যদি আমেরিকা ও রুশ সৈন একে অপরকে গুলি ছুড়তে শুরু করে, তবে আমরা এক ভিন্ন পৃথিবী দেখবো।’ ইউক্রেন সীমান্তে রাশিয়ার লক্ষাধিক সেনা পাঠানোর পর শুরু হয়েছে এক ‘ঠান্ডা যুদ্ধ’।
আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান হলেও সেনা সরায়নি রাশিয়া। তাই হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বাইডেন। কিন্তু রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট জানিয়েছেন, ইউক্রেন আক্রমণের কোনও ইচ্ছাই তাদের নেই। কিন্তু এত সৈন কেন এই প্রশ্ন যখন তাদের করা হয় তখন পুতিন পরিষ্কার করে উত্তর দেননি। তাই ইউক্রেনকে কেন্দ্রে রেখে আমেরিকা ও রাশিয়া সহ পশ্চিমের দেশগুলির মধ্যে ঠান্ডা যুদ্ধ শুরু হয়েছে। আমেরিকার নাগরিকদের উপর আঘাত এনে পুতিন হয়তো এতটাও বোকামি করবেন না, বাইডেন হুঁশিয়ারির সুরে একথা বলেন। ইউক্রেন নিয়ে ওয়াশিংটন ও মস্কোর মধ্যে যে উত্তেজনা চলছে তাতে মস্কোর কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।
বাইডেন পরিষ্কার জানিয়েছেন, ‘কোনও ভাবেই ইউক্রেনে সেনা পাঠাবে না আমেরিকা। রাশিয়ার আক্রমণের পর যদি আমেরিকাবাসীকে উদ্ধারের জন্য সেনা পাঠানোর প্রয়োজন হয় তাহলেও নয়’। তাঁর বক্তব্য, ‘যদি আমেরিকা ও রুশ সৈন একে অপরকে গুলি ছুড়তে শুরু করে, তবে আমরা এক ভিন্ন পৃথিবী দেখবো।’ ইউক্রেন সীমান্তে রাশিয়ার লক্ষাধিক সেনা পাঠানোর পর শুরু হয়েছে এক ‘ঠান্ডা যুদ্ধ’।
আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান হলেও সেনা সরায়নি রাশিয়া। তাই হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বাইডেন। কিন্তু রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট জানিয়েছেন, ইউক্রেন আক্রমণের কোনও ইচ্ছাই তাদের নেই। কিন্তু এত সৈন কেন এই প্রশ্ন যখন তাদের করা হয় তখন পুতিন পরিষ্কার করে উত্তর দেননি। তাই ইউক্রেনকে কেন্দ্রে রেখে আমেরিকা ও রাশিয়া সহ পশ্চিমের দেশগুলির মধ্যে ঠান্ডা যুদ্ধ শুরু হয়েছে। আমেরিকার নাগরিকদের উপর আঘাত এনে পুতিন হয়তো এতটাও বোকামি করবেন না, বাইডেন হুঁশিয়ারির সুরে একথা বলেন। ইউক্রেন নিয়ে ওয়াশিংটন ও মস্কোর মধ্যে যে উত্তেজনা চলছে তাতে মস্কোর কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।