পাথুরেঘাটার ঠাকুরবাড়ি, জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ি — দুই বাড়িতেই নাটক নিয়ে মাতামাতি ছিল। যাত্রাভিনয়ও হয়েছে। দ্বারকানাথ সম্পর্কে অতিরঞ্জিত কথাবার্তা প্রায়শই শোনা যায়। তাঁর চরিত্রের নানা আলোকিত দিক আড়ালে রাখতেই আমরা অভ্যস্ত! নাটকেরও তিনি পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন। বঙ্গদেশে বাঙালি-প্রতিষ্ঠিত নাট্যশালা তখনও তৈরি হয়নি। দ্বারকানাথ বিদেশি রঙ্গালয়ের সঙ্গে সানন্দে যুক্ত হয়েছিলেন। শত ব্যস্ততার মধ্যেও নাটক দেখতে রঙ্গালয়ে যেতেন। নাট্যালয়ের কল্যাণে আর্থিক সাহায্য করেছেন। দ্বারকানাথের বৈমাত্রেয় ভাই রমানাথ ঠাকুরও রঙ্গালয়ের পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন।
দ্বারকানাথের মতো তাঁর পুত্ররাও সংগীতচর্চায়, গানবাজনায় উৎসাহী ছিলেন। মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথও প্রথম-জীবনে আনন্দে আমোদে মজে থাকতেন। ওস্তাদ রেখে কালোয়াতি গান শিখতেন। পিয়ানো বাজাতেন। খুবই ফুর্তিবাজ মানুষ ছিলেন। দেবেন্দ্রনাথের মাধ্যমভ্রাতা গিরীন্দ্রনাথেরও যাত্রায়, নাটকে আগ্ৰহ ছিল। তাঁর লেখা ‘বাবুবিলাস’ মঞ্চস্থ হয়েছিল, নিজেও তিনি অভিনয় করেছিলেন। যাত্রা-নাটকের প্রতি গিরীন্দ্রনাথের অফুরান ভালোবাসা ছিল। দুঃখের বিষয়, বড় অকালে মাত্র চৌত্রিশ বছর বয়সে মারা গিয়েছিলেন তিনি। দেবেন্দ্রনাথের কনিষ্ঠ ভ্রাতা নগেন্দ্রনাথও ছিলেন নাট্যানু্রাগী। ভালো অভিনয় করতেন। তিনিও অকালে, মাত্র ঊনত্রিশ বছর বয়েসে প্রয়াত হয়েছিলেন।
দ্বারকানাথের মতো তাঁর পুত্ররাও সংগীতচর্চায়, গানবাজনায় উৎসাহী ছিলেন। মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথও প্রথম-জীবনে আনন্দে আমোদে মজে থাকতেন। ওস্তাদ রেখে কালোয়াতি গান শিখতেন। পিয়ানো বাজাতেন। খুবই ফুর্তিবাজ মানুষ ছিলেন। দেবেন্দ্রনাথের মাধ্যমভ্রাতা গিরীন্দ্রনাথেরও যাত্রায়, নাটকে আগ্ৰহ ছিল। তাঁর লেখা ‘বাবুবিলাস’ মঞ্চস্থ হয়েছিল, নিজেও তিনি অভিনয় করেছিলেন। যাত্রা-নাটকের প্রতি গিরীন্দ্রনাথের অফুরান ভালোবাসা ছিল। দুঃখের বিষয়, বড় অকালে মাত্র চৌত্রিশ বছর বয়সে মারা গিয়েছিলেন তিনি। দেবেন্দ্রনাথের কনিষ্ঠ ভ্রাতা নগেন্দ্রনাথও ছিলেন নাট্যানু্রাগী। ভালো অভিনয় করতেন। তিনিও অকালে, মাত্র ঊনত্রিশ বছর বয়েসে প্রয়াত হয়েছিলেন।