রবিবার ১৭ নভেম্বর, ২০২৪


ছবি: প্রতীকী।

এমন বহু মানুষ আছেন, যাঁদের দিন শুরু হয়ে ঘুম থেকে উঠেই এক গ্লাস ঈষদুষ্ণ জল খেয়ে। যেহেতু রাতে ঘুমোনোর সময় কমবেশি একটানা ৭-৮ ঘণ্টা জল খাওয়া হয় না, তাই সকালে জল খাওয়ার এই অভ্যাস তেষ্টা তো মেটায়, সেই সঙ্গে ওজন ঝরাতে, হজমশক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে। আবার কিডনি সচল রাখতেও সকালে ঈষদুষ্ণ জল খাওয়ার অভ্যাস সাহায্য করে। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রেও ঈষদুষ্ণ জলের গুণাগুণ নিয়ে বিস্তারিত উল্লেখ রয়েছে। অনেকের ধারণা, সকালে ঈষদুষ্ণ জলপান করলে কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো এড়ানো যায়। কারণ, ঈষদুষ্ণ জল আমদের বৃহদন্ত্রের পেশিগুলিকে শিথিল হতে সাহায্য করে।
 

ঈষদুষ্ণ জল খেলে আর কী কী উপকার পাওা যাবে?

 

বিপাকহার বাড়ায়

ওজন যদি কমাতে চান তাহলে বিপাকহার উন্নত করতেই হবে। অনেকেই নানা রকম পানীয় খেয়ে বিপাকহার উন্নত করার চেষ্টা করেন। সে সব অপছন্দ হয়, তাহলে শুধু ঈষদুষ্ণ জল খেলেই কাজ হবে।

আরও পড়ুন:

দুই বাংলার উপন্যাস: বসুন্ধরা এবং…, ৩য় খণ্ড, পর্ব-৩৫: অরুণাভ-বাবলির যোগাযোগ প্রণয়ের মনে সন্দেহ বাড়াচ্ছে

আলোকের ঝর্ণাধারায়, পর্ব-৬৩: বেলুড়মঠে শ্রীমায়ের অভিনন্দন

 

শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বার করে

শরীর থেকে সহজে টক্সিন বার করতে ঈষদুষ্ণ জল খুবই সাহায্য করে। কিডনি এবং লিভার দেহ থেকে দূষিত পদার্থকে ছেঁকে বার করে দেয়। তাই ছাঁকনিরও তো যত্নের দরকার। সে-কারণে ঈষদুষ্ণ জল খেলে এই সব অঙ্গগুলি স্বাভাবিক ভাবে তার কাজ সম্পন্ন করতে পারবে।

আরও পড়ুন:

পঞ্চতন্ত্র: রাজনীতি-কূটনীতি, পর্ব-৫৯: শাসক বেকায়দায় পড়লেই প্রতিপক্ষকে সন্ধির প্রতিশ্রুতি দেয়, যদিও রাজনীতিতে সে সব মানা হয় না

পর্দার আড়ালে, পর্ব-৬২: সত্যজিৎ রায় রুপটান শিল্পীকে বলেছিলেন, উত্তমকুমারের কোনও মেকআপ করার

 

দেহে জলের অভাব পূরণ করে

আমদের শরীরের বেশির ভাগটাই যেহেতু জল, সে-কারণে শরীর যদি ডিহাইড্রেটেড হয়ে পড়লে তাহলে শারীরবৃত্তীয় কাজে বিঘ্ন ঘটতেই পারে। তাই সকালে ঘুম থেকে উঠে ঈষদুষ্ণ জলপান করার অভ্যাসে এই সংক্রান্ত সমস্যা দূর হতে পারে।


Skip to content