ছবি: প্রতীকী। সংগৃহীত।
মাৎস্যর্য
তবে এটাও সত্যি যে ষড়রিপু মানবজীবনে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় উপকরণ রান্নায় যেমন তেল নুন পাঁচফোড়ন রসুন আদা কাঁচালঙ্কা হলুদবাটা কখনও দুধ কখনও চিনি, জীবনের রকমারি মশলা হল নানান মানসিক স্তর বা অবস্থা- এসব না থাকলে জীবন বড় আলুনেবিস্বাদ। ঈর্ষা থাকবে বিরোধিতা থাকবে সকলেই যে পছন্দ করবে সকলেই যে ভালো বলবে তা নয়। জীবনে এগোনোর জন্য এই খুঁত খুঁজে বেড়ানো, ল্যাং মারা, বাধার সৃষ্টি করা অকারণ সমালোচনা বা অপমান করার লোকগুলো অত্যন্ত জরুরি। তাদের হারিয়ে দিতে পিছনে ফেলে দিতেই তো সংগ্রাম করতে হয়। এগোতে হয়।
দুই বাংলার উপন্যাস: বসুন্ধরা এবং..., পর্ব-২৮: বুবু নিউ ইর্য়ক থেকে আর্টিস্ট তরুণকান্তির জন্য একটি কাজের জিনিস পাঠিয়েছে
গীতা: সম্ভবামি যুগে যুগে, পর্ব-৪: যাহা চাই তাহা ভুল করে চাই, যাহা পাই তাহা চাই না?
মহাকাব্যের কথকতা, পর্ব-৭৪: রাজা দশরথ, রাম, লক্ষ্মণ, সীতা সকলেই কি এক একটি জীবনবোধের প্রতীক?
পঞ্চতন্ত্র: রাজনীতি-কূটনীতি, পর্ব-৫২: হিতকারী মূর্খ বন্ধুর থেকে একজন পণ্ডিত শত্রু থাকা ভালো
নিজের লেখা পড়ার পর এতটুকু ভালো লাগে না সুবর্ণর সকাল থেকে যা লিখল সেটা পড়ে মনে হচ্ছে ছিঁড়ে ফেলে দেওয়া উচিত। লোকের কাছে বোধহয় কচকচি মনে হবে… কোনও কোনও অগাধ পণ্ডিতের আবার কোথাও এসব আলোচনা দেখলেই সুকুমার রায়ের উদো আর বুধোর মতো টাক চুলকোয় কিনা! থমকে গিয়ে পুরনো লেখা উল্টোতে গেল সুবর্ণ। নজরে এল, তারকবাবুর মুখে এসে ‘বিএনএস’ এর বলা কথা বসিয়েছে…।
রহস্য উপন্যাস: পিশাচ পাহাড়ের আতঙ্ক, পর্ব-৭৭: কথা কিছু কিছু
হুঁকোমুখোর চিত্রকলা, পর্ব-৪৭: ও বন্ধু তুমি শুনতে কি পাও?
শেষের কবিতায় নিজের সৃষ্ট অন্যতম সেরা আধুনিক চরিত্র অমিত রায়কে দিয়ে গুরুদেব রবীন্দ্রনাথ স্বয়ং নিজের সমালোচনা করিয়েছেন বলেছেন, রবিঠাকুর এবং তাঁর মতো প্রবীণ কবিরা নিজেদের পুরনোলেখার থেকে নিজেরাই চুরি করেন অমিত একে বলেছেন রিসিভারস অফ দ্য স্টোলেন প্রপার্টি!
দশভুজা, সরস্বতীর লীলাকমল, পর্ব-৩৩: মিলাডা—বিদেশিনীর হরফ
গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি, পর্ব-৯৬: স্রোতস্বিনী পদ্মায় লাফিয়ে কবির কটকি চটি-উদ্ধার
ন’কাকীমা সুজাতার মধ্যে আজ এতবছর পরেও কীরা কাকিমা এবং তার মেয়েদের প্রতি ঈর্ষা এতটুকু কমেনি। কিন্তু কীরা কাকিমা তো কোনওভাবে ফুলকাকাকে সুজাতার থেকে কেড়ে নেননি। ফুলকাকা উচ্চশিক্ষার তাগিদে সেই মুহূর্তে বিয়েটা করতে চাননি।—চলবে।
গল্প ও উপন্যাস পাঠানোর নিয়ম
‘সময় আপডেটস’-এর এই বিভাগে যাঁরা গল্প ও উপন্যাস পাঠাতে চান তাঁরা ছোটদের ও বড়দের আলাদা আলাদা গল্প পাঠাতে পারেন। বুঝতে সুবিধার জন্য ইমেলের ‘সাবজেক্ট’-এ বিভাগের উল্লেখ করবেন। ছোটদের গল্পের জন্য ১০০০ শব্দ ও বড়দের গল্পের জন্য ১০০০-১৫০০ শব্দের মধ্যে পাঠাতে হবে ইউনিকোড ফরম্যাটে। সঙ্গে ঠিকানা ও যোগাযোগ নম্বর দিতে ভুলবেন না। গল্প বা উপন্যাস নির্বাচিত হলে যোগাযোগ করা হবে। ইমেল: samayupdatesin.writeus@gmail.com