মহারাজা
পিতৃত্ব কি শুধুই রক্তের সম্পর্ককে বিশেষিত করে? যদি সেই সম্পর্ক রক্তের না হয়ে শুধুই হয় বিশ্বাস, ভালোবাসার? তাহলেও কি দিনের পর দিন সুবিচারের আশায় গলা ধাক্কা খাওয়া যায়? যেমন মহারাজা (বিজয় সেতুপতি) দিনের পর দিন খেয়েছে। কথায় কথায় চড়, থাপ্পড়, ফাই-ফরমাশ খাটা কিছুই বাদ যায়নি স্থানীয় থানায়। এমনকি নিজের নামটাও বদলে যেতে দেখেছে সে ‘কচড়ে কা ডব্বা’তে অর্থাৎ ময়লা ফেলার বাক্সে, তবু অনড়, অচল থেকেছে নিজের অবস্থানে! ভয় একটাই, নিজের বউ, মেয়েকে তো সে কবেই চোখের সামনে চলে যেতে দেখেছিল, নিজের বলতে ওই অন্যের একরত্তি মেয়েটাই ছিল। অন্যের বাড়ির ‘কচড়ে কা ডব্বা’ই মেয়েটাকে যেন দৈবক্রমে বাঁচিয়েছিল।
বদলে দিয়েছিলেন স্বাধীনতা-উত্তর নাটক এবং চলচ্চিত্রের ভাষা
বিখ্যাতদের বিবাহ-বিচিত্রা, পর্ব-৩: টলস্টয় ও সোফিয়া—সে কি কেবলই যাতনাময়…/৩
আলোকের ঝর্ণাধারায়, পর্ব-৫৫: সঙ্গীত অনুরাগিণী মা সারদা
এই দেশ এই মাটি, সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৫৮: সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ ও লৌকিক চিকিৎসা— বাবুর ও বন জুঁই
গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি, পর্ব-৯৬: স্রোতস্বিনী পদ্মায় লাফিয়ে কবির কটকি চটি-উদ্ধার
উত্তম কথাচিত্র, পর্ব-৫৯: হারিয়ে যাওয়ার ‘জীবন তৃষ্ণা’
গীতা: সম্ভবামি যুগে যুগে, পর্ব-২: অসীম রোদন জগৎ প্লাবিয়া দুলিছে যেন?
গীতা: সম্ভবামি যুগে যুগে, পর্ব-৩: কাঁটা হেরি ক্ষান্ত কেন কমল তুলিতে
তবে এতকিছুর পরেও এই ছবি যা সবচেয়ে বেশি ভাবতে বাধ্য করে সেটি হল শুধু হাহাকার আর মৃত্যুবরণ কী মুক্তি দেয় একমুখী পিতৃত্বের?