ছবি: প্রতীকী।
শীতকালটায় শরীর-মন দুটোতেই যেন আলস্য ছাড়তেই চায় না। কম্বলের নীচ থেকে সকালে ওঠা খুবই কষ্টকর হয়ে ওঠে। দেরি করে ঘুম থেকে উঠলে স্বাভাবিক ভাবেই সকালে হাতে সময় কমে যায়। কাজে বেরোনোর তাড়াহুড়োয় অনেক সময়ই আমাদের শরীরচর্চা করা আর হয়ে ওঠে না।
কিন্তু এ ভাবে বেশি দিন চললে তো শরীরের কলকব্জায় জং ধরে যাবে। তাই অল্প সময়ের মধ্যেই কী ভাবে শরীর-মন ঝরঝরে রাখা যেত পারে, তা জেনে নিন। কম সময়ে কোনও রকম যন্ত্রপাতি ছাড়াই বাড়িতে ‘হোল বডি ওয়ার্কআউট’ করা যেতে পারে।
আরও পড়ুন:
রহস্য উপন্যাস: পিশাচ পাহাড়ের আতঙ্ক, পর্ব-৬৭: মুখোমুখি প্রথমবার /২
এই দেশ এই মাটি, সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৫০: সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ ও লৌকিক চিকিৎসা—গরিয়া, গোলপাতা ও হেতাল
৭ মিনিটে কোন ৭টি ব্যায়াম করবেন তা জানা আছে?
● ওয়াল সিট, জাম্পিং জ্যাক, পুশ-আপ, ক্রাঞ্চ, স্কোয়াট, ট্রাইসেপ ডিপস, প্লাঙ্ক, স্টেপ-আপ, হাই নিজ, লাঞ্জ, সাইড প্লাঙ্ক, পুশ আপ উইথ রোটেশন — এই পর্যায়ক্রমে ১২টি ব্যায়াম করতে হবে। জাম্পিং জ্যাক যদি করতে পারেন তাহলে পুরো শরীরেরই ব্যায়াম হয়। স্কোয়াট ও লাঞ্জ করলে কোয়াডস, ওয়াল সিট, স্টেপ আপ, হ্যামস্ট্রিং ও পেটের পেশি উপকৃত হয়। পুশ-আপের ফলে কাঁধ, বুক ও ট্রাইসেপস ভালো থাকে। ক্রাঞ্চ ও ট্রাইসেপ ডিপস করলে অ্যাবসের ভালো হয়। প্লাঙ্ক এর দ্বারা গ্লুট, হাত ও অ্যাবস ভালো থাকে। হাই-এর ফলে পায়ের ভালো ব্যায়াম হয়। পুশ আপ উইথ রোটেশন ব্যায়ামটি বুক, কাঁধ ও ট্রাইসেপের উন্নতি করে।
● ওয়াল সিট, জাম্পিং জ্যাক, পুশ-আপ, ক্রাঞ্চ, স্কোয়াট, ট্রাইসেপ ডিপস, প্লাঙ্ক, স্টেপ-আপ, হাই নিজ, লাঞ্জ, সাইড প্লাঙ্ক, পুশ আপ উইথ রোটেশন — এই পর্যায়ক্রমে ১২টি ব্যায়াম করতে হবে। জাম্পিং জ্যাক যদি করতে পারেন তাহলে পুরো শরীরেরই ব্যায়াম হয়। স্কোয়াট ও লাঞ্জ করলে কোয়াডস, ওয়াল সিট, স্টেপ আপ, হ্যামস্ট্রিং ও পেটের পেশি উপকৃত হয়। পুশ-আপের ফলে কাঁধ, বুক ও ট্রাইসেপস ভালো থাকে। ক্রাঞ্চ ও ট্রাইসেপ ডিপস করলে অ্যাবসের ভালো হয়। প্লাঙ্ক এর দ্বারা গ্লুট, হাত ও অ্যাবস ভালো থাকে। হাই-এর ফলে পায়ের ভালো ব্যায়াম হয়। পুশ আপ উইথ রোটেশন ব্যায়ামটি বুক, কাঁধ ও ট্রাইসেপের উন্নতি করে।
আরও পড়ুন:
উত্তম কথাচিত্র, পর্ব-৫৫: সুর হারানো হারানো সুর
গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি, পর্ব-৯০: সাহেবের বেশ না-পরে ফিরেছিলেন সাহেবের দেশ থেকে
কী ভাবে করবেন?
● একটি টাইমার বা স্টপওয়াচ ডাউনলোড করে নিয়ে পর্যায়ক্রমে ব্যায়ামগুলি করুন। প্রতিটি ব্যায়াম ৩০ সেকেন্ড ধরে করতে হবে। এই সময়ে যত বার করা সম্ভব তত বার আবর্তন করতে পারেন। খুব তাড়াহুড়ো করবেন না। প্রত্যেকটি ব্যায়াম করার পর ৫ সেকেন্ড করে বিরতি নিন।
● একটি টাইমার বা স্টপওয়াচ ডাউনলোড করে নিয়ে পর্যায়ক্রমে ব্যায়ামগুলি করুন। প্রতিটি ব্যায়াম ৩০ সেকেন্ড ধরে করতে হবে। এই সময়ে যত বার করা সম্ভব তত বার আবর্তন করতে পারেন। খুব তাড়াহুড়ো করবেন না। প্রত্যেকটি ব্যায়াম করার পর ৫ সেকেন্ড করে বিরতি নিন।