রবিবার ২৪ নভেম্বর, ২০২৪


ছবি: প্রতীকী।

আমরা সকলেই জানি যে আমাদের শরীরের থেকেও বেশি জটিল মন। সেই মনের গভীরে কখন হতাশা আর দুশ্চিন্তা উড়ে এসে জুড়ে বসে তা কেউ বলতে পারে না। বিশেষ করে আজকের এই ব্যস্ত জীবনে। স্বাভাবিক ভাবে সাফল্যের পিছনে ছুটতে ছুটতে হতাশা কিংবা দুশ্চিন্তা গ্রাস করতেই পারে। অবশ্য চিন্তার কিছুই নেই, সমস্যা যখন রয়েছে তার সমাধানও অবশ্য থাকবে। তবে সবসময় ডাক্তারের কাছে গিয়ে ওষুধ খাবার প্রয়োজন নেই। কিছু বিষয় ঘরোয়া টোটকা বা প্রাকৃতিক উপায়েও কমিয়ে ফেলা সম্ভব। দুশ্চিন্তা বা হতাশার ক্ষেত্রে এমনই কিছু পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। যেমন—
 

দুশ্চিন্তা বা হতাশা কাটাতে কী কী মাথায় রাখবেন?

 

ক্যামোমাইল ফুলের চা

২০১৬ সালে ফাইটোমেডিসিন নামের একটি জার্নাল প্রকাশ করা হয়। সেখানেই মন শান্ত রাখার জন্য ক্যামোমাইল ফুল খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া ঠিক কী না তা নিয়ে আলোচনা করা বিশদে হয়। চায়ের মাধ্যমেই এই ফুলের স্বাদ নেওয়া যেতেই পারে। তাই ডাক্তারদের পরামর্শ নিয়েই এটি খাওয়া যেতে পারে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

আরও পড়ুন:

পঞ্চতন্ত্র: রাজনীতি-কূটনীতি, পর্ব-৪৪: দুষ্টরা সুযোগ পেলেই যোগ্য ব্যক্তিকে সরিয়ে অধিকার কায়েম করে

এই দেশ এই মাটি, সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৫০: সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ ও লৌকিক চিকিৎসা—গরিয়া, গোলপাতা ও হেতাল

 

ল্যাভেন্ডারের গন্ধ

ল্যাভেন্ডারের গন্ধ মনকে শান্ত করে। এমনটাই বলেন অনেকে। শোয়ার সময় বালিশে দু’ফোঁটা ল্যাভেন্ডালের এসেন্স লাগিয়ে দিতে পারেন। অথবা স্নানের সময় জলে ল্যাভেন্ডারের এসেন্স মিশিয়ে নিতে পারেন। এতে আরাম মিলবে।

আরও পড়ুন:

উত্তম কথাচিত্র, পর্ব-৫৫: সুর হারানো হারানো সুর

গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি, পর্ব-৮৯: বাইনাচ-গানেরও কদর ছিল ঠাকুরবাড়িতে

 

শরীরচর্চা ও যোগাভ্যাস

এই দুই উপায়ে যেমন শরীর ফিট থাকে তেমনই এতে মন ভালো থাকে। পরিশ্রমের মাধ্যমে অনেক হতাশা-দুশ্চিন্তার বিষয় মন থেকে ঝেড়ে ফেলা সম্ভব হয়। আবার যোগাভ্যাসের মাধ্যমে একাগ্রতাও বাড়ে। ফলে যেকোনও বিষয়ে ভেবে সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হয়।

আরও পড়ুন:

আলোকের ঝর্ণাধারায়, পর্ব-৪৭: সারদা মা ও তাঁর রাধু

মহাকাব্যের কথকতা, পর্ব-৬৪: প্রজাদের আনন্দ, স্বস্তি, আশ্রয় রাম—তাঁর কাছে প্রজাদের আনুগত্যের স্থান কোথায়?

 

ক্যাফেন জাতীয় খাবার বর্জন

ঘুম ভাঙানোর জন্য কিংবা কাজের ফাঁকে কফির কাপে চুমুক দেওয়ার অভ্যাস অনেকেরই রয়েছে। কিন্তু শরীরে ক্যাফেনের পরিমাণ বেশি হলে ঘুম কমে যায়। এতে মনও অশান্ত হয়ে ওঠে।


Skip to content